পাতা:ইতিকথার পরের কথা.pdf/৯৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কয়েক জন ছাড়া জেলেরা হাত গুটিয়ে রইল। মারামারি হল এক রকম মদনের লোক আর চাষীদের মধ্যে । কিন্তু সরকারী - হিসাবে সেটা দাড়াল চাষী ও জেলেদের মধ্যে দাঙ্গ । খবরের কাগজে রিপোর্টও বার হল সেই ভাবে । এ সব জানা কথা । টাটকা খবর হাসপাতালে আহত বীরেনের মৃত্যু আর বলা নেই কওয়া নেই রামপুর ছেড়ে পুলিসের অন্তৰ্ধান। তিলু বলে ভূষণ আর তোরাবকে, বিত্তান্ত শুনি নাই সব। চাষী আর জেলেরা না কি একজোট হয়েছে এই মাত্তর খপর। ভূষণ বলে জৈনুদ্দীনকে, চাষী আর জেলেরা না কি একজোট হয়ে আপোসটাপোস কি করে ফেলেছে। জৈনুদ্দীন জানায় বিষ্টকে, মিট-মাট করিয়েছে বুঝি চাষী আর জেলেরা, একজোট হয়ে-চেপেছে মদনকে। তাই সরে গেছে পুলিস ! মুখে মুখে জানাজানি হয় যতটুকু জানা গেছে। মুখে মুখে বলাবলি হয়, অনুমান । যা বলেছ। গায়ের মানুষকে জোট বাধতে দেখলে আর থাকে ? বাবা, ভোলে নাই তো সে সনের শিক্ষে ! চটপট পালিয়েছে ল্যাজ গুটিয়ে ! কি জানি কি হয়। অনুমানটাই স্পষ্ট রূপ নিতে নিতে প্রায় সুনিশ্চিত সিদ্ধান্তে দাড়িয়ে যায় যে রামপুরের চাষী আর জেলেদের জোট বাধতে দেখে পুলিস ভয়ে সরে পড়েছে। १ों (२क । তারপর আসে অশ্বিনী । গায়ে পুরোনো র্যাপার, মাথায় কানঢাকা গোল উলের টুপি, মোজা-পরা: পায়ে ধূলিধূসর চটিজুতো। মানুষটা রোগা, মুখে একটা যাতনা-ভরা বিমৰ্ষতার, ब्रिाह्रौं छात्र । 战 তাকে দেখেই সাগ্রহে ধারণী বলে, হল ? s'