পাতা:ইতিকথার পরের কথা.pdf/৬০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দেষ্ট করেছি। কিন্তু অন্তের আঙ্গুল কাটা গেছে, কতকাল ধরে তোমার স্বাধী লোকের মাথা ফাটিয়ে ঘরে আগুন দিয়ে আসছে-দুএকটা বছর বাইরে থাকায় সময় বাপ আবার নতুন নতুন অত্যাচার চালিয়েছে না। শুনলে বুঝি এসব খেয়াল হণ্ঠে নেই! 책

কিন্তু মুখে সে কিছু বলে না। তার বাপের জন্য গায়ের লোকের রাগ অয়ি ঘূণার ভাগ স্বাভাবিক নিয়মে সেও পাবে শুভ এটা মেনে নেবার পর আর কিছু বলা চলে না।

‘ জমিদারের ছেলে হবার বদলে সে যে প্রাণপণে অন্যরকম কিছু হবার চেষ্টা করে আসছে অনেকদিন ধরে, এটাও মনে রাখতে হবে বৈকি ! NO) কৈলাস অ্যাণ্টনি অ্যাণ্ড কোম্পানির ছাপাখানায় কাজ করে। সকলের ধারণা পেটে তার ইংরাজি বিদ্যা বেশ খানিকটা আছে। শুধু সেকেণ্ড ক্লাশ পর্যন্ত স্কুলে পড়ার বিদ্যা নয়। বিখ্যাত কালীভক্ত ত্রিভুবন দত্তের আশা ছিল ছেলে তার আপিসের চাকরে হবে । মারা দয়ায় একদিন হয়তো ছোট একটি বাড়ি ও করবে। কলকাতার আশেপাশে । শেষ জীবনটা ত্রিভুবন কাটাবে সেইখানে। সকাল-সন্ধ্যা মন্দিরের দ্বারে আর গঙ্গাতীরে বসে প্রাণভরে শ্যামাসঙ্গীত গাইবে । তার গান শোনার জন্য ভিড় করবে। শহরের হাজার হাজার শান্তিহীন দুঃখী নরনারী। ভুবনের মুখে কালীসঙ্গীত গান শুনতে তখন দশ গায়ের লোক ভেঙে পড়ত। আজকাল বুড়ো হয়ে গলা ভেঙে গেছে। একটি আমের আঁটি মোড় ঘুরিয়ে দিল বাপের আশার আর ছেলের জীবনের। نظ S tBLrL DDDB LBBB DDD DDD S S.