পাতা:ইতিকথার পরের কথা.pdf/৪১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

করে। রূপলাবণ্য যা আছে তা যে কোন মেয়ের পক্ষে যথেষ্ট। তবে তাৰ রূপলাবণ্য যেন একটু আলাদা ধরনের অর্থাৎ ষে জন্য রূপলাবণ্য সমাজের সব শ্রেণীতে মেয়েদের বিশেষ গুণ বলে গণ্য হয়েছে ঠিক সে রকম নয়। একবার দেখে আরেকবার দেখার কৌতুহল জাগে অসীম, আর কোন সাড়াই যেন खic* नीं । আশ্চর্য সুন্দর সাবলীল সুললিত গড়ন। চুপ করে দাড়াবার ভঙ্গিটি পর্যন্ত নৃত্যছন্দে দোলায়িত। জগদীশের ছোট মেয়ে লতা, জর্জেট-পরা ভাগ্নে-বেী যেন প্রীতিলতাকে তার পাশে একটু মোটাই মনে হয়। অথচ তাদের দুজনের গায়ে একফোটা বাড়তি মেদমাংস আছে কিনা সন্দেহ। ভাগ্নে ফণীন্দ্র সকলের দেখাশোনা করছিল। যেখানেই যাক এটা তার বাধা দায়িত্ব। সু্যটপরা হৃষ্টপুষ্ট মানুষটি নিজে খেতে, আর পাঁচজনকে খাওয়াতে, चएछ डोलवाल । অবশ্য বড়লোক আত্মীয়বন্ধুর খরচে ! সে মায়াকে বলে, ছোটমাসি কিছু খাবে ? প্লেনের কি দেরি আছে ? এই কিছুক্ষণ। তবে শুভ মাটিতে নামুক, একসাথে হবে’খন। শুভময়কে দেখলেই বোঝা যায় যে সে অসুস্থ অথবা সদ্য রোগে ভুগে উঠেছে—কিম্বা অস্বাভাবিক রকম শ্রান্ত । জগদীশের ব্যাকুল প্রশ্নের জবাবে সে বলে, না না, শরীর ভালোই আছে আমার । তোমরা সবাই কেমন আছ श्रद्ष्ट्र तुळ । আত্মীয়স্বজন গ্রাহের মধ্যেও আনে না। তার জবাব । পুরুষের গলায় শোনা যায়। সে সত্যি বড় কাহিল হয়ে গেছে বলে আপসোস, মেয়েলি গলায় শোনা যায় শুধু রাস্তার কষ্টে কি করে সে এত বেশী কাবু হয়ে পড়তে পারে এই বিস্ময়সূচক V6