পাতা:ইতিকথার পরের কথা.pdf/১৮৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উপায়-টুপায়ের কথা তো অ্যাদ্দিন ভাবিনি। " "কেন ভাবনি ? এখন ভাবিছ কেন ? কিছু ভালো লাগছে না। এত সইছে মানুষ, এত রাগ সবার, কিন্তু সব কেমন ছাড়া-ছাড়া এলোমেলো হয়ে থমকে আছে। এ অবস্থায় সব ওলোটপালোট হয়ে যাওয়া উচিত। সব ভেঁাতা। মেরে আছে। ব্যাপারটা কি ? একটা মানুষ নেই যে বুঝিয়ে দেয়। ভারি খারাপ লাগছে। । তাই বল! আর কিছু হচ্ছে না, তাই মোকে নিকা করবে ? কৈলাস গোসা করে বলে, তোমার কাছে সব কিছু তামাসা । এখন কিছু হচ্ছে না, দু-দিন বাদে হবে তো ? সেজন্য নয়। আমরা কেন এভাবে দিন কাটাব ? লক্ষ্মী বলে, আহা, চটছ কেন ? বললাম তো আমি রাজী আছি। তুমি নিজেই পারবে না । মা-বোনকে ছাড়বে ? ভাইটাকে মানুষ করবে না ? বাবা আছেন । যা পারি টাকা পাঠাব। শ্লেচ্ছের টাকা কে নেবে ? এখন বাপ রোজগার ছোয় না, তখন মাও ছোবে না । সম্পর্ক আর থাকবে না, একেবারে সবাইকে ছাড়তে হবে জন্মের 5 ছাড়ব । ভাসিয়ে দিচ্ছি না তো । বাবা মরতে অবিনাশটা যা হোক কিছু 卒死可1 5f该円一 তাছাড়া-? তদিনে দেশের অবস্থা পাল্টে যাবে। এ দুরবস্থা আর বেশী দিন थकत की। । শুনে লক্ষ্মী ব্যাকুলভাবে জিজ্ঞাসা করে, তাই যদি আশা কর। তবে খারাপ লাগছে কেন ? কৈলাস সোজাসুজি বলে, তোমার জন্যে । দিনরাত মনটা হু-হু করছে। আমার । লক্ষ্মী একটু ভেবে বলে, বেশ, তবে ব্যবস্থা কর। কিন্তু মোর মন বলছে কি, Strr