পাতা:ইতিকথার পরের কথা.pdf/২৬৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কিসের ? ক’ত কি , ত্যাগ করে সে কতখানি মহৎ হয়েছে এদের লাতলোকসানের হিসেবে সে প্রশ্নটাই অবান্তর ! এদের লড়াইকে সে যতটুকু এগিয়ে দেবে এদের কাছে তার মূল্য শুধু 6न्नङ्क्षेच्छ्रब्र । সেজন্য তার নিজের প্রয়োজন থাকতে পারে আদর্শের এবং ত্যাগাস্বীকারের --সেটা একেবারেই আলাদা কথা ! নন্দর বাড়ি যাবে ভেবেছিল, তালতলার মোড়ে এসে সে বঁা দিকে পাক নেয় লক্ষ্মীর বাড়ির দিকে । লক্ষ্মী খুশি হয়ে সাগ্রহে অভ্যর্থনা জানায়, দাওয়ায় পাটি বিছিয়ে বসতে দেয়। বলে, আমি জানতাম আপনাদের বনবে না । মানুষের দোটােনা সয়, তেটানা মানুষ সইতে পারে ? তেটানা ? জ্ঞানী মানুষ, জ্ঞানচর্চার একটা টান। দেশের সব মুখ্য মানুষের জন্য একটা টান। ঘরের টানটা খাপ খেল না কোনটার সঙ্গে। এরকম অবস্থায় পড়লে মানুষকে ঘর ছাড়তেই হয়। মানুষ সন্ন্যাসী হয়েই যাক আর অন্য যা করতেই भोंक । কত সোজা ব্যাখ্যা ! লক্ষ্মী এবার যেন আরও সহজ আর খোলাখুলিভাবে আলাপ করে। গজেন আর সনাতনের না করুক, বাপের সঙ্গে ঝগড়া করার জন্য লক্ষ্মী তাকে আরও আপন করে নিয়েছে সন্দেহ নেই। জগদীশের কথাও বলে লক্ষ্মী। বলে, যাদের সঙ্গে ভাব করেছিলেন, বেছে বেছে তাদের উপরেই ঝাল। ঝাড়ছেন বেশী করে। আমাদের ডাক্তারের বাড়ি দুবার চুরি, একবার আগুন দেবার চেষ্টা হয়েছে। তারপর দুটাে মিথ্যে মামলা জুড়েছেন। নন্দ তো সেদিন বললে না কিছু ? R6tG6