পাতা:ইতিকথার পরের কথা.pdf/১১৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিরাট শহরের বুকে ছড়ানো ক্ষোভের সঙ্গেও পরিচয় ঘটে, নিজের ব্যক্তিগত পক্ষোভের সঙ্গে সে এই সমবেত ক্ষোভের সামঞ্জস্য খুজে পায়। . . . . . . . ? মাঝে মাঝে তাকে বলতে শোনা যায়, দাড়াও সব চুরমার করে দিচ্ছি, “উণ্টে দিচ্ছি সব। খাটিব, রোজগার করব, তাও করতে দেবে না! . . . কৈলাস আশ্চর্য হত না। শহরের লক্ষ লক্ষ নিপীড়িত জীবন যে চুম্বকের মত "বিছিন্ন লোহাটিকে টেনে নিয়ে বিক্ষোভের ধর্ম আরোপ করবে। সেটাই তো স্বাভাবিক। তার কথার ঝাজ ও উগ্রতায় সে শুধু একটু চিন্তিত হত। । , মাস তিনেক পরে একটা সাধারণ ইঞ্জিনিয়ারিং কারখানায় শিক্ষানবীশ মজুর হয়েই ঢুকেছিল মহিম-শঙ্কু দাস ছদ্মনামে, উদ্বাস্তু পরিচয় দিয়ে। আত্মপরিচয় গোপন করার রহস্য তার সেইখান থেকে শুরু-জেলে যাবার কথাটা হিসাবে ধরেছিল। প্রথমে রোজগারের অঙ্ক শুনে হিসাবপত্র করে বলেছিল, এ তো বেশ ব্যাপার श्ल ! qाऊ अiभांब्रि 6डा 5लप्त भी ! এর বেশী জুটবে না গোড়ায়। বেীকে একটা শাড়ি দেবার সাধ্যি হবে কবে ? একদিন হবে । তোমারও হবে, সবারি হবে। আপাতত নিজের “পেটটা চলুক ! তাই হোক। মহিম রাজী হয়েছিল। কলকাতায় থাকা তো চলবে। আমার কথা বলেছি নাকি কৈলাসদা ? না বলিনি কিছু। খবর পেলাম লোক নিতে পারে, কঁচা হাত । চেনা “লোক আছে। একজন, তাকে বললে হয়ে যাবে। তখন মহিম নাম বদলের কথা জানিয়েছিল। কৈলাস আশ্চর্য হয়ে বলেছিল, भ6कम, भांभ ऊँigiरस (कभ ? লড়াই করব । লড়াই করবে তো নাম ভঁড়াতে যাবে কেন ? কারণ আছে, সে তুমি বুঝবে না। কৈলাসদ । SS 0