“ম শাশাকে ভােবয়াছেন কি ? আমি কি আপনি বে আদেশ প্রচার করিতেছেন? আমি আপনার ਝਣ ਝ বলিলেন—“আপনি আমার পূজনীয়, আপনি নরেনবাবুর প্রতি বিরক্ত হইবেন। |- अभिाgाल সুবিধা থাকিত, কাগজগুলি | * -०। -१ ; किङ्ठु সে সুবিধা দেখিতে পাইতেছি না। | ठूछ्रेএকজন কেরাণী বলিলেন,-“নরেনবাবুর উপর আপনার বিরক্ত श९3श ऊी অন্যায়,—উহার দোষ কি ? বাস্তবিক একটু জায়গামাত্র নাই।” আমি অত্যন্ত মর্ম্মাহত হইয়া য়াসিষ্টাণ্ট রেজিষ্টর যোগেশবাবুর ঘরে আসিলাম ; সেখানে শ্রীযুক্ত প্রমথনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় মহাশয় ছিলেন। তিনি আমাকে দেখিয়া বলিলেন—“দীনেশবাবু, কি হইয়াছে ? একটু বিমর্ষ দেখিতে পাইতেছি।” আমি সমস্ত ঘটনা তঁহাকে বলিলাম ; অপমানে আমার চক্ষু দুইটি সজল হইয়াছিল। পূর্বের লিখিত আবেদন-পত্রখানি আমার হাতেই ছিল,—প্রমথবাবু তাহা দেখিয়া বলিলেন-‘যান, যান, শ্বশুর মহাশয়ের কাছে যান, তিনি রেজিষ্টারের ঘরে আছেন । ইহার পরে সিণ্ডিকেট বসিবে, তার পরে তীহাকে পাইবেন না ।” আমি তাড়াতাড়ি যাইয়া রেজিষ্টাবেল ঘরে উকি মারিতে লাগিলাম। আশুবাবু আমাকে দেখিতে পাইলেন। অন্য সময় হইলে আশুবাবু আমার উপস্থিতির উপর কোন মনোযোগাই দিতেন। না । কিন্তু তঁাহার অন্তর্দৃষ্টি ছিল অত্যন্ত তীক্ষ । তিনি আমার মুখের ভাব দেখিয়া বুঝিয়াছিলেন, কোন বিশেষ ঘটনা ঘটিয়াছে। তিনি আমাকে তঁহার কাছে যাইবার জন্য হাতছানি দিলেন এবং ব্যস্ত হইয়া জিজ্ঞাসা করিলেন—“বলুন তো কি হইয়াছে ? আপনার মুখে যেন কেউ কালি ঢালিয়া গিয়াছে।” আমি অল্প কথায় তঁাহাকে সমস্ত ব্যাপারটি বুঝাইলাম,- কেরাণীদের কাছে নরেনবাবু আমাকে অপমান করিয়াছেন, বলিলাম। তিনি বিরক্ত হইলেন, সমস্ত মুখ যেন দীপ্ত হইয়া উঠিল। তিনি কেবল একটিমাত্র কথা বলিয়া আমার আবেদনখানি রাখিয়া দিলেন, সে কথাটি এই—“যান, যা’ করবার আমি করিতেছি ।” ইহার খানিক পরে আমি য়্যাসিষ্টাণ্ট রেজিষ্ট্রারের ঘরে বসিয়া "* \ ইহার মধ্যেই একটি চাপরাশি আসিয়া বলিল—“আপনার বাড়ী* **