পাতা:বিন্দুর ছেলে - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/৪১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ਵਿਵ cਫ 849 একটা ক্ষুদ্র পরিহাস করিতে গিয়া ধমক খাইয়া চুপ করিল। অদৃশ্যে ষে কত বড় ঝড় ঘনাইয়া উঠিতেছে, বাড়ীর মধ্যে তাহা কেবল অন্নপূৰ্ণাই টের পাইলেন। উৎকণ্ঠায় সন্ধ্যাটা ছটুফটু করিয়া, এক সময়ে নির্জনে পাইয়া তিনি ছোটবৌয়ের হাতখানি ধরিয়া ফেলিয়া মিনতির স্বরে বলিলেন, হাজার হোক, সে তোরই ছেলে, এইবারটি মাপ করা। বরং আড়ালে ডেকে ধমকে দে। বিন্দু বলিল, আমার ছেলে নয়, সে কথা আমিও জানি, তুমিও জান। মিছামিছি কতকগুলো কথা বাড়িয়ে দরকার কি দিদি ? অন্নপূর্ণা বলিলেন, আমি নয়, তুই তার মা-আমি তোকেই ভ ਸ਼ਠੇ ! যখন ছোট ছিল খাইয়েছি পরিয়েছি। এখন বড় হয়েচে, তোমাদের ছেলে তোমরা নাও-আমাকে রেহাই দাও, বলিয়া বিন্দু চলিয়া গেল । রাত্রে কঁাদ কঁাদ মুখে অমূল্য অন্নপূর্ণার কাছে শুইতে আসিল। অন্নপূর্ণ ব্যাপার বুঝিয়া বিরক্ত হইয়া বলিল, এখানে কেন ? যা ५gथन Cocक-श व्य5ि । অমূল্য ফিরিয়া দেখিল, তাহার পিতা ঘুমাইতেছেন, সে তখন কথাটি न दलिशा अiहरठ उभारg bलिब्रi ciल । সকাল-বেলা কদম রান্নাঘরে এটাে বাসন তুলিতে আসিয়া দেখিল, বারান্দার এক কোণে কতকগুলো কাঠ ঘুটের উপর অমূল্য পড়িয়া রহিয়াছে। সে ছটিয়া গিয়া বিন্দুকে তুলিয়া আনিল ; অন্নপূর্ণাও ঘুম ভাঙিয়া বাহিরে আসিতেছিলেন, কাছে আসিয়া দাড়াইলেন । বিন্দু তীক্ষ্মভাবে বলিল, রাত্রে বড়গিয়ী বুঝি তাড়িয়ে দিয়েছিলে ? ও থাকলে ঘুমের ব্যাঘাত হয় ? ছেলের অবস্থা দেখিয়া ক্ষোভে দুঃখে তাহার নিজের চক্ষেও জল