পাতা:বিন্দুর ছেলে - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/৭৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

aeqa ਫ਼ਟਵ5 দুই দিন পূর্বে এইখানেই যে এক টাকার অধিক আদায় করিয়া লইয়াছিলেন, আজ সে কথাও তিনি বিশ্বত হইলেন। কিন্তু শুষ্ঠামলার্ল সমস্ত ব্যাপারটা বুঝিয়া লইলেন। যাহা হৌক নারায়ণী আরোগ্য হইয়া উঠিলেন। এবং সংসার আবার পূর্বের মতই চলিতে লাগিল। মাস-দুই পরে একদিন নারায়ণী নদী হইতে স্নান করিয়া পূৰ্ণ কলস নামাইয়া রাখিয়াই বলিলেন, নেত্য, সে বঁােদরটা কোথায় ? বঁােদরটা যে কে, তাহা বাটীর সকলেই জানিত । নেত্য বলিল,ছোটবাবু এই তা ছিল--ঐ যে ওখানে ঘুড়ি তৈরি কচ্চে । নারায়ণী দেখিতে পাইয়া ডাকিলেন, ইদিকে আয় হত ভাগ, ইন্দিকে আয়। তোর জ্বালায় কি আমি গলায় দড়ি দিয়ে মকুব ? রামলাল আধখানা বেলেবু ভিতর হইতে কাঠি দিয়া খুচাইয়া আঠা বাহির করিতে করিতে কাছে আসিয়া দাড়াইল । নারায়ণী বলিলেন, সাতরাদের একমাচা শশা-গাছ কেটে দিয়ে এসেছিস কেন ? তারা আমাকে কাটতে দেখেছে ? তারা দেখে নি, আমি দেখেছি। কেন কেটেছিস বল! আমাকে বুড়ী মাগী অপমান কবুলে কেন ? নারায়ণী জ্বলিয়া উঠিয়া বলিলেন,অপমানের কথা পরে হবে-তুই চুরি कष्क्रिक्ीि cकन, ऊझे आणी दल । রামলাল রীতিমত বিস্মিত ও ক্রুদ্ধ হইয়া বলিল, চুরি কচ্ছিলুম ? কখখন না। এতটুকু শশা নিলে চুরি করা হয় ?