পাতা:চিহ্ন - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৪০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ডেকে দে। শীগগির। দাশগুপ্তের পরম বিশ্বাসী ৰূৰ্ত্তশ্ৰেষ্ঠ চন্দ্র এসে দাঁড়ায়। মাঝ । বয়সী ঈষৎ স্থূলকায় মানুষটা, মুখখানা গোলাকার। আই-এ পৰ্য্যন্ত পড়েছিল, বুদ্ধিটা তাতে শাণিত হয়েছে। তিনতলা এক রকম সেই চালায়, বড়লোক, মাঝারি লোক সবাইকে খুন্সী রাখে এবং যার কাছে যত বেশী সম্ভব খসিয়ে নেয়। হিসাব রাখে, অন্য টাকারদের হুকুম দেয়, সত্ৰান্ত ঘরের যে মেয়েরা শিকার খাজতে আসে, তাদের প্রয়োজন মত সবিনয়ে ও সসম্মানে অলঙঘনীয় নির্দেশ দেয়, আবার দরকার হলে প্যাটুনের সোডার বোতল নিজ হাতে খুলে দেওয়া থেকে পা-ও চাঁটি। ৷ দাশগুপ্ত কিছু বলার আগেই সে সুরু করে নিরুত্তেজ কন্ঠে, গণেশ ফেরেনি বাৰু? ব্যাপারটা বুঝতে পারছি না। মাল শুধু পৌছে দেবে, ওর হাতে টাকা দেবার তাে কথা নয়! টাকা BBD LDBB BBDB BB KBLBD DB BD DDD DDS DDD নিয়ে পালাবার ছোকরা তো ও নয়! চন্দ্রের সঙ্গে পরামর্শ করবে ? মনে মনে কথাটা নাড়াচাড়া করে দাশগুপ্ত। চন্দ্র তার মন্ত সহায়, মানুষ চিনতে ও ওস্তাদ, এমন কি গণেশের মত তুচ্ছ লোককে যে শুধু একতলায় দোকামের কাজে রাখতে হবে, তেতালার বা "পার টের পেতে দেওয়া চলবে না, এ পরামর্শও সেই দিয়েছিল। সে নিজে অতটা গৃহ্য কয়েদি, বরং ভেবেছিল এ ধরণের গোঁয়ে বোকা fu : : S&S