পাতা:চিহ্ন - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৫৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জানি তারা ভিন্ন গায়ে কিষাণ-সভা করছিলেন। তােমার কথাষ্ট । * ঠিক হল। এবার বেরিয়ে তোমার কথা, জিয়াউদ্দীন সাহেবের কথা শুনিব, নিজে তলিয়ে বুঝব, তবে কিছু করব। মরবার তিন দিন আগে যে ভাষায় যে ভাবে কথাগুলি সে বলেছিল, ওসমানের মুখে শুনে, হয়তো ছেলে তারা ওসমানের মুখে শোনার জন্যই, মনে আমিনার গাথা হয়ে আছে মুখস্থ করা ইস্তােহালের মত। ছেলে বাঁচবে। এটাই জানা ছিল ওসমানের। ছেলে মত্বৰে, তিন দিনের মধ্যে মরবো, জানা ছিল না। তার । সমবেদনায় বুক ভরে গিয়ে আমিনাৰ চোখের জল উপচে পড়তে চায় । তারা কথা বলছে, ওসমান উঠি উঠি করছে, রসুলের খবর জানাতে সীতা আসে । সমস্ত রাস্ত সীতা ভাবতে ভাবতে এসেছে ঠিক কি ভাবে মার কাছে হাসপাতালে ছেলের অবস্থার কথা বলে মারা মনে ছেলের সম্বন্ধে কতখানি আশা আর কতটুকু DD DBDBD BBS DB DB SS SBDD DBDuDD DDD DS0S এবং ভাল সে দু’চার দিনের মধ্যে হয়ে উঠবে, এটাই হল প্ৰধান কথা। কিন্তু ভয়ের ও কারণ একটু আছে সামানা, কিন্তু সম্পূর্ণ উপেক্ষা করার মত নয় । আমিনাকে তা জানানো দরকার । তার কাছে অনায়াসে গোপন করে যাওয়ার মত তুচ্ছ নয় আশঙ্কাটা । আমিনাকে আজ ভয়ের কিছুই নেই জানিয়ে যাবার পর আবার কাল যদি চরম দুঃসংবাদটা তাকে জানাতে হয়, সেটা তার সঙ্গে বীভৎস শক্রিতাই করা হবে শুধু । iba : ; (V