পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (চতুর্থ বর্ষ).pdf/১৪১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

૨૨ আর্য্যাবর্ত্ত।। ৪র্থ বর্ধ-২য় সংখ্যা। অক্ষয়কুমার মৈত্রেয়, শ্রীযুক্ত লোকেন্দ্রনাথ পালিত ও শ্রীযুক্ত শৈলে মজুমদার ‘সাধনায়’ আবিভূতি হইয়াছেন। ইহার কিছুদিন পূর্বে নবীন লেখকদিগের রচনার প্রতি বর্ত্তমান মাসিকপত্র-সম্পাদকদিগের অযথা অবজ্ঞার প্রতিবাদকল্পে । “সাহিত্য সৃষ্ট হইয়াছে! আর ‘সাহিত্য’ক্ষেত্র সুসজ্জিত করিয়া হীরেন্দ্রনাথ দত্ত, নলিনীকান্ত মুখোপাধ্যায়, জ্ঞানেন্দ্রনাথ গুপ্ত চুনীলাল গুপ্ত, নিত্যকৃষ্ণ বসু, কুলভূষণ ভাংড়ী, দেবেন্দ্রনাথ সেন প্রভৃতি তরুণ লেখকদিগের রচনাকুসুম বিকশিত হইতেছে। যে ইণ্ডিয়া ক্লাব আজি জীবিত, কিন্তু জীবন্মত - বাঙ্গালীর সামাজিক অবস্থার সহিত সামঞ্জস্যের অভাবে যাহা সমাজে স্থায়ী প্রভাব বিস্তার করিতে পারিতেছে না, সেই LLB DBD BB DD DDBDBD DDDDB BBBDDSDB S BD Ot DBB কতিপয় সভ্য আবার ‘ডাকাইত ক্লাব” সংগঠিত করিয়া সভ্যগণের মধ্যে ঘনিষ্ঠতর পরিচয়ের ও সৌহার্দ্যের উপায় করিয়াছিলেন । ইণ্ডিয়া ক্লাবে ও ডাকাইত ক্লাবে সাহিত্যিক আলোচনা হইত ; কখন ক্লাবগৃহে, কখন কোন উদ্যানে, কখন বা নৌকায় সন্মিলিত সভাগণ সঙ্গীত সাহিত্যাদির আলোচনা করিতেন । সম্মিলনে নানা সাহিত্যিক কথার আলোচনা হইত । এই সকল সম্মিলনে দ্বিজেন্দ্রলালও থাকিতেন, রবীন্দ্রনাথও থাকিতেন। একের উপর অপরের প্রভাব কিরূপ হইয়াছিল— বা কোন প্রভাব পরিলক্ষিত হইয়াছে কি না তাহা কে বলিবে ? এই প্রসঙ্গে আল্পায়ু “সাহিত্যসমাজের”ও উল্লেখ করিতে হয়। এই সমাজও সাহিত্যিকদিগের মিলনক্ষেত্র ছিল । আজ সমাজের কথা স্মরণ করিলে অশ্রুসম্বরণ করা দুঃসাধ্য হইয়া উঠে। সেই সঙ্কীর্ণ সীমাবদ্ধ সমাজের সভ্যদিগের মধ্যে দ্বিজেন্দ্রলাল রায়, নলিনীকান্ত মুখোপাধ্যায়, “রায় মহাশয়'-লেখক হরিদাস বন্দ্যোপাধ্যায়, সখারাম গণেশ দেউস্কর, কবি চুণীলাল গুপ্ত, হিতেন্দ্রনাথ ঠাকুর, মোহিনীমোহন মিত্র অকালে মৃত্যুর মহানিদ্রায় অভিভূত। - কেহই বাঙ্গালী পাঠকের আশা পূর্ণ করিয়া পরিণত বয়সে প্রাণত্যাগ করেন নাই- কেহই প্রতিভার সম্পূর্ণ সদ্ব্যবহার করিয়া যাইতে পারেন নাই। বাঙ্গালীর এ দুঃখ রাখিবার স্থান नाई eी छठांचांद्र डेवक्ष नांझे । (夺可叫3)