পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (প্রথম বর্ষ).pdf/১৯৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

è আর্যবর্ত্ত। ১ম বর্ধ-শুষ্ক সংখ্যা sh, . . . . গবেষণাগৃহে অশ্ব ও গোজাতির সংক্রামক ব্যাধির টীকার ব্যবস্থা হয়। এই গবেষণাগৃহ ৭৫০০ ফিট উচ্চে অবস্থিত; এবিষয়ে ইহার প্রতিদ্বন্দ্বী নাই। ডাক্তার। লিঙ্গার্ড সপ্তদশবর্ধ কার্য্য করিয়া অবসর গ্রহণ করার ক্যাপ্টেন হােমস ইহায় তত্ত্বাবধায়ক নিযুক্ত হইয়াছেন। ১৮৯৩ খৃষ্টাব্দে আগষ্ট মাসে এই গবেষণাগৃহের அர*tள் নিরূপিত হয়। গৃহের ठ°कद्ध g(ge म९१शैठ V8 যন্ত্রাবলী q୯୩୫ বৎসর বিদেশ হইতে আনীত হয়। এই জন্য ১৮৯৮ খৃষ্টাব্দের সেপ্টেম্বর BB BD DD DBBBBuBB DD DS S K BB DBBD SDDD DDS ছয় বৎসরের পরিশ্রমের ফল ভস্মীভূত হইয়া যায়। কলিকাতার উপকণ্ঠস্থ বদীয় পশু চিকিৎসালয় সংলগ্ন কীটপুসন্ধান গৃহ বিশেষ উল্লেখ যোগ্য। ১৮৮৪ খৃষ্টাব্দে ডাক্তার কক বিলুচিকর কীটাণুর সন্ধানে ভারতে আসিয়া~~) ছিলেন। সেই সময় হইতে ভারতে কীটপুতিত্ত্বের অলোচনা সুচিত হয়। তাহার পর ডাক্তার হাফকিন কর্তৃক বিলুচিকার টীকার রোগারস আবিষ্কারের কথা পূর্বেই বলিয়াছি। ইহার পর ভারত সরকারের বিশেষ অনুরোধে ডাক্তার কাক । আর একবার ভারতে আসিয়াছিলেন। পরে ম্যালেরিয়ার কারণ-নির্ণয়ের জন্য ডাক্তার কুষ্টোফার ও ডাক্তার ষ্টীফেন এবং প্লেগ কমিশনসম্পর্কে ইটালীয়ান ও জার্ম্মাণ পণ্ডিতগণের আগমন । কীটপূতত্ত্বের ইতিহাস লিখিতে হইলে প্রথমেই ফরাসীদেশীয় পত্তিত পাস্তুরের নাম করিতে হয়। তিনিই প্রথমে সেপ্টিসিমিয়া অ্যানথ্রাক্স, চিকেন কলেরা প্রভৃতি ব্যাধির পরীক্ষাদ্বারা কীটপুর সহিত সংক্রামক ব্যাধির ঘনিষ্ঠ সম্বন্ধ প্রতিপন্ন করেন। তাহার পর লিষ্টার “অ্যান্টিসেপ্টিক” অস্ত্র চিকিৎসার আবিষ্কার দ্বারা চিকিৎসাশাস্ত্রে নবযুগের প্রবর্তন করেন। এই আবিষ্কার লিষ্টারকে অক্ষয় যশে যশস্বী করিয়াছে। ইহার পর জার্ম্মান ডাক্তার কক বিবিধ সংক্রামক ব্যাধিরাবিশেষতঃ বিলুচকার ও যক্ষ্মার-কীটপু আবিষ্কার করিয়া সভ্য জগতে কীটাপুতত্ত্বর আলোচনায় নূতন উৎসাহ সঞ্চারিত করেন। * প্রায় সাৰ্দ্ধদ্ধিশতাব্দী পূর্ব্বে কারচার এই মত ব্যক্ত করিয়াছিলেন যে, সংক্রামক ব্যাধিসমূহ কীটপূকর্তৃক উৎপাদিত। তিনি বিবিধ পণ্যদ্রব্যে বহু কীটাখু দেখিয়াছিলেন। সে সকল কীটাণু চক্ষুর অগোচর-অনুবীক্ষণসাহায্যে দৃষ্টিগোচর হয়। কারচার কোন কোন ব্যাধির কীটাণুসন্ধান করিয়া ব্যর্থশ্রম হইয়াছিলেন। বোধ হয়


গত ২৪শে মে বেডেন-বেডেনে হৃদরোগে এই অসাধারণ পণ্ডিতের মৃত্যু IgRR i