পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (চতুর্থ বর্ষ).pdf/২৯৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

i .:ל器 "শ্রাবণ, গুঙ্গুল స్థాN পর্য্যন্ত বাঙ্গালী সাহিত্যিকদিগের যদি সাধারণ সাহিত্যসম্বন্ধে-উপন্যাসকাব্যনাটকসম্বন্ধে এই কথা বলিতে হয়, তবে হাসির রচনাসম্বন্ধে এ কথা আরও কত প্রযোজ্য :লোক ইচ্ছা করিয়া-চেষ্টা করিয়া-আনন্দের সঙ্গে সঙ্গে শিক্ষার ও শিক্ষারী: সঙ্গে সঙ্গে আনন্দের জন্য সাহিত্যচর্চা করিয়া থাকে। আমরা বিদেশী সাহিত্যের চর্চাও করিয়া থাকি। কিন্তু রসিকতা যে রচনার প্রাণ সে রচনাসম্বন্ধে এ কথা বলা যায় না। যে রসিকতা আমাদের ধাতুতে নাই সে ব্লসিকত সাধারণের প্রীতিপ্রদ হয় না, সাধারণের প্রীতিপ্রদ না হইলে রসিকতা · ব্যর্থ বলিতেই হয়। তাই বলিয়াছি, দ্বিজেন্দ্রলালের শক্তিকেন্দ্রেই তাহার দুৰ্বলতার বীজ নিহিত ছিল। “আপনার অধিকারের ভিতর তিনি রাজা ।” কিন্তু সে অধিকারের আয়তন কতটুকু ? বিদেশী আদর্শকে অক্ষুঃ রাখিয়া । খাটি স্বদেশী রসিকতার অবতারণা করিতে পারিলে “সোণায় সোহাগা|” হয়। সে চেষ্টায় অনেকাংশে সফলতা লাভ করিয়াছিলেন—“বঙ্গবাসী’র যোগেন্দ্রচন্দ্র বসু ; আর সম্পূর্ণ সাফল্য লাভ করিয়াছিলেন “পঞ্চানন্দ’ ইন্দ্রনাথ। দ্বিজেন্দ্রলাল সে চেষ্টা করেন নাই। তাই ইহারই মধ্যে র্তাহার দীর্ঘ হাসির কবিতাগুলির আদর কমিয়াছে ; তাই তাহার হাসির গানগুলি লোকের মুখে মুখে প্রচারিত হয় না। এ বিভাগের্তাহার জন্যে যথেষ্ট যশোলাভ হয় নাই। এখন আমরা শিক্ষিত বলিলে যে সম্প্রদায়ের লোক বুঝি, সে সম্প্রদায়ের : পরিসরবৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে নব্য বঙ্গের নূতন সাহিত্যের সমাদরও বন্ধিত । হইবে। আজ কাল যে সকল প্রতিভাবান বাঙ্গালী লেখক-কবি, ঔপন্যাসিক, প্রবন্ধকার, ঐতিহাসিক-সঙ্কীর্ণ সীমাবদ্ধ পাঠকসম্প্রদায়ের সমাদর লাভ ৷ করিয়াই ভবিষ্যতের দিকে চাহিয়া সাহিত্যের সম্পদসম্বৰ্দ্ধানে সচেষ্ট তখন । তাহারা মৃত্যুর পরপারে কর্ম্মক্লান্ত জীবনের অবসানে শান্তিলাভ করিবেন।-- আর র্তাহাদের রচনায় তঁহাদের অক্ষয়কীর্ত্তি কীর্ত্তিত হইবে। তখন কালের অগ্নিপরীক্ষায় যাহা অসার-অযোগ্য তাহা বিলুপ্ত হুইয়াছো-সাহিত্যাকাশে “নশ্বর জোনাকিরাশি গিয়াছে নিবিয়া, অমর তারকাবলি রয়েছে চাহিয়া ।” । তখন কেবল অমিতাজ্যোতিঃ জ্যোতিষ্কের আলোকে সাহিত্যাম্বর উজ্জল । NtfrçR I "The great and good do not die, even in this world embalmed in books their spirits walk abroad श्रीलंकान९षा थांनश्काणी श्f ካ•ና ፳.ኤ