পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (চতুর্থ বর্ষ).pdf/৫০২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

() ) সকাল সকাল উঠে কাল, মা গো, আগেই আমাকে জাগায়ে দিও ; ; কালিকার দিন চরম সুখের, ভোরেই আমারে ডাকিয়া নিও ; হরষিত সারা নব বরযে, মা, সেরা কালিকার দিবসখানি ; এবারের এই ফাল্ৎসবে আমি হ’ব কাল ফুলের রাণী’। আছে হেথা ঢ়ের নলিন-নয়না, নাহি আঁখি হেন উজল কারো ; ; রয়েছে চন্দ্রা রয়েছে বৃন্দা ললিতা ইন্দু কতই আরো ; তবুও তোমার মেহেরের মত রূপসী নাহিক গ্রামেতে মানি’ আমাকেই এরা করেছে বরণ, আমি হ’ব কাল ফুলের রাণী’। সারারাত আমি এমনি ঘুমাই ঘুম মোর, মা গো তাঙিবে নাকো, । সকাল হ’তেই উঠে তুমি মোরে ‘গায়ে ঠেলা দিয়ে? যদি না ডাকোিক্তও টাটকা গোড়ে ও ফুলের তোড়ার উঠেই জোগাড় দেখিতে হবে : ‘পুষ্প-নায়িকা’ হ’ব আমি কাল, ফুলব্রাণী হ’ব। এ উৎসবে। ” উপত্যকার পথে মোর, বল, অজয় ব্যতীত আর কে তবে । হেলি’ সেতু পরে মধুক্রমতলে আশাপথ মম চাহিয়া ব্ল’বে ? : স্বায়িতেছিল লে ভ্রকুট আমার, গতদিনে যাহা গেছিয়া হানি” : কিবা স্থায়, আমি হ’ব যে এবার ‘ফাগুন-সভার ফুলের রাণী’। ভেবেছিল সে, মা, ছায়াময়ী আমি, শুভ্র-বসনা ছিলাম কি না? ? ? আমিও আলোক-বাকের মত আসিলাম দ্রুত বচনাহীনা। : - লোকে বলে মোরেনিদয়-হৃদয়া, সে কথা কিন্তু গ্রাঙ্কে আনি, এবার বে। আমি হইতে চলেছি ফাডুৎস্নাকে স্কুলের রাণী”।. . . .