পাতা:শ্যামলী - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

V वि८दकठ८दळांव्र ट्ठल জলে রেখা কাটে সবুজ সোনালি কালো । ঝিলিমিলি করে আলোছায়া চুপে চুপে চলতি হাওয়ার পায়ের চিহ্নীরূপে । জ্যৈষ্ঠ-আষাঢ় মাসে আমের শাখায় আঁখি ধেয়ে যায় সোনার রসের আশে । লিচু ভরে যায়। ফলে, বাদুড়ের সাথে দিনে আর রাতে অতিথির ভাগ চলে । বেড়ার ওপারে মৈসুমি ফুলে রঙের স্বপ্ন বোন, চেয়ে দেখে দেখে জানালার নাম রেখেছি।-“নেত্রকোণা” । DBLL DBDLDBDBB BDD DL DD DBDBDD BD BBB BDBLTYS মাটি খোড়াখুড়ি, জল ঢালাঢালি গাছে । মাটিগড়া যেন নিটোল অঙ্গ, মাটির নাড়ীর টানে গাছপালাদের স্বজাত ব’লেই জানে । রাত পোহলেই পাড়ার গোয়ালা গাভীদুটি নিয়ে আসে, অধীর বাছুর ছুটোছুটি করে পাশে । সাড়ে ছ’টা বাজে, সোজা হয়ে রোদ চলে আসে মোর ঘরে, পথে দেখা দেয় খবরওয়ালা বাইক-ব্রিথের ”পারে । পাচিল পেরিয়ে পুরোনো দোতলা বাড়ি, আলসের ধারে এলোকেশিনীরা ঝোলায় সিক্ত শাড়ি । পাড়ার মেয়েরা জল নিতে আসে ঘাটে, সবুজ গহনে দু চোখ ডুবিয়ে সোনার সকাল কাটে । ংলাদেশের বনপ্ৰকৃতির মন শহর এড়িয়ে রচিল। এখানে ছায়া দিয়ে ঘেরা কোণ । ংলাদেশের গৃহিণী তাহার সাথে আপন স্নিগ্ধ হাতে