পাতা:কবিকঙ্কণ-চণ্ডী (প্রথম ভাগ) - চারুচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৭৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শক্তি পূজার ইতিহাস やQ করিবে কোথায় ? এইরূপে সমাজে প্রথমতঃ মাতৃপ্ৰাধান্য প্ৰতিষ্ঠিত হয়। আরবের যাযাবর জাতিদের মধ্যে, প্ৰাচীন ঈজিপ্ট, বা মিশরের রাজবংশে, এবং ভারতের দাক্ষিণাত্যে বহু জাতির ভিতর এই মাতৃনামে পরিচয় ও মাতৃসম্পত্তি দায়াদসূত্রে লাভ প্ৰথা DBBD DS ggDB DBDSDSS sBBD DBgSLBD DBDS DBDDBSBB KK DDBeJS মারা সম্পত্তি মেয়ে পাইত; পুরুষ স্ত্রীর সম্পত্তি হইতে প্ৰতিপালিত হইত, এখন যেমন স্ত্রী স্বামীর সম্পত্তি হইতে প্ৰতিপালিত হয়। ভাই যে-সব সম্পত্তিব সহিত আবাল্য পরিচিত ছিল, বড় হইয়া দেখিত কোথাকার একজন কে তার ভগিনীকে বিবাহ করিয়া সে-সমস্ত উপভোগ করিতেছে, সে একেবারে বঞ্চিত। আবাল্য-পবিচিত সামগ্রীর প্রতি মানুষের একটা মমতার টান থাকে ; এইজন্য পৈতৃক বা মাতৃক সম্পত্তিতে স্বেপার্জিত সম্পত্তি অপেক্ষা অধিক টান হয়। এই মাতৃক সম্পত্তি আয়ত্ত করিবার জন্য অনেক সমাজে সহোদরা-বিবাহ, মাতুলের মৃত্যুব পর মাতুলানী-বিবাহ, মাতুলকন্যা-বিবাহ এবং অপরদিকে আবার ভাগিনেয়েব মৃত্যুব পর মাতুল কর্তৃক ভাগ্নে-বেী-বিবাহ প্ৰচলিত হইয়াছিল। প্রাচীন মিশরে সহোদরা-বিবাহ রীতি হইয়া দাড়াইয়াছিল এবং তার জন্যই যুবতী ক্লিয়োপেটা শিশু ভ্রাতাকে বিবাহ করিতে বাধ্য হইয়। পবে কিরূপ উচ্ছ জল । চষ্টয়া উঠিয়াছিলেন তাহ! সকলেই জানেন। শাক্য ইক্ষাকু রাজবংশে সহোদরা-বিবাহ রীতি ছিল। সিংহলী মহাবংশ বলেন তৎকালে বঙ্গদেশে সহোদরা-বিবাহ প্রচলিত ছিল। দশরপ-জাতকে সীতাকে রামের সহোদরা করিয়া এই প্রপাবই সমর্থন করা হইয়াছে। ভারতবর্ষের দাক্ষিণাত্য প্রদেশে এখনো মাতুলকন্যা বিৰাহ সুপ্ৰচলিত; মুসলমান ও খৃষ্টান সমাজেও ভগ্নীব্য-বিবাহ অবিধি নয়। এইরূপে সমাজে স্ত্রী প্ৰাধান্যর ফলে মাকে কেন্দ্ৰ করিয়াই গৃহস্থালি ও সমাজ গঠিত হইতেছিল। পুরুষ বাহিবের কৰ্ম্মে ব্যাপৃত থাকিত, সে পশু শিকার করিয়া বা বন জঙ্গল হইতে স্বচ্ছন্দজাত ফল মূল কাঠ সংগ্ৰহ করিয়া আনিত; আব্ব সেই-- সমস্ত রক্ষা বণ্টন রন্ধন পবিবেষণা প্রভৃতি সৰ্ব্বকৰ্ম্মের নিয়ন্ত্রী হইত স্ত্রী বা মাতা। এইজন্য প্ৰত্যেক পরিবার পবিবারেব প্ৰধান স্ত্রীর নামে পৰিচিত হইতে আবন্ত BBBB SS S DBDB DBDBD BEB D DBD DKJYSAALLL LLL LLLLLLLASzBD DDD BDD পরিচিত হয় । এই সমাজস্তবেব লোকেরা যখন ভূত-প্ৰেত ছাড়িয়া দেবকল্পনা করিতে লাগিল তখন স্বভাবতঃই স্ত্রীদেবতাকেই তাবা প্রধান কবিয়া তুলিল। এইরূপে স্ত্রী-দেবতা ও মাতৃভাবের দেবতাব উদ্ভব। মানব যেমন অনাদি, মানবের যত কিছু ভাব-শ্রদ্ধা ভক্তি ইত্যাদি সব অনাদি। এই অর্থে মাতৃদেবতা অথবা শক্তিপূজা অনাদি।