পাতা:পণ্ডিত শিবনাথ শাস্ত্রীর জীবনচরিত.pdf/৩৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শোনে না, আহা একজন ? বড় দুঃখী তার কাপড় নেই তাকে । দিয়ে এসেছি”। শিবনাথের পিতামহ পিতামহী এই প্রকায় প্রকৃতি সম্পন্ন ছিলেন। ১৮৩৩ খ্ৰীষ্টাব্দে প্রবল ঝড় ও বন্যা হইয়া বঙ্গদেশের দক্ষিণ অঞ্চল ভাসিয়া যায়। সেই সময় হাজার হাজার লোক মৃত্যুমুখে পতিত হয়। বন্যার জল সরিয়া গেলে ভীষণ ওলাউঠা রোগ দেখা দিল। সেই প্রথম সে দেশের লোক ওলাউঠার নাম শুনিল । ওলাউঠায় দেশ ছায়াখার হইয়া গেল। এই বিষম রোগে দশ দিনের মধ্যে শিবনাথের পিতামহ, পিতামহী ও প্রপিতামহী মারা গেলেন। তখন শিবনাথের পিতা হরানন্দ ভট্টাচাৰ্য্যের বয়স ৬৭ বৎসর হইবে। বৃদ্ধ রামজয় কৃষ্ঠায়ালঙ্কারের উপর তখন নাতি নাতনিদিগকে মানুষ করিবার তার পড়িল। শিবনাথের বড় পিসি। গিয়াছে। বালক হরানন্দ ব্যতীত, গণেশজননী নামে আর এক কাষ্ঠী ও রামতারণ নামে এক শিশু বালক রাখিয়া পিতামাতা গত হন। বৃদ্ধ রামজয় ন্যায়ালঙ্কার এই সকল মাতৃপিতৃহীন শিশুসস্তানদিগকে লইয়া সংসার পাতিলেন। কয়েক বৎসরের মধ্যে শিবনাথের কাকা রামতাঁরণের মৃত্যু হইল। তখন হরানন্দ ভট্টাচাৰ্য্যই একমাত্র ংশধর হইয়া ঠাকুরদাদার পরম আদরের পাত্ৰ হইলেন। কিন্তু প্ৰচণ্ড ক্ৰোধন প্ৰকৃতি সম্পন্নীহইয়া উঠিল। বৃদ্ধ পিতামহের এই আদরের নাতির কত দৌরাত্মাই সহ্য করিতে হইয়াছে তাহা আর বলিবাের নয়। । , । अश्मान ४४२१ नiण श्लोननद्र अन्य श। डैशब्र नि