পাতা:পণ্ডিত শিবনাথ শাস্ত্রীর জীবনচরিত.pdf/৩৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

२० शिवमाथ-औदौ। মুখ বাড়াইবেন, সত্যই কানাচে বাষ! একেবারে বাঘের সঙ্গে চােখাচােখি! তাঁর কণ্ঠস্বর এড়াইয়া গেল, ভীতিকম্পিত স্বরে বলিয়া উঠিলেন “সত্যি যে বাঘ আমায় নিলে।” আমনি লক্ষ্মীঠাকুরাণী বলিয়া উঠিলেন “পিছন ফিরোনা, চোখোচৌখি চেয়ে থাক”-এই বলিয়া এক গোছা জলন্ত কাঠ লইয়া বাঘ মহাশয়ের মুখাগ্নি করিতে গেলেন। বাঘ এই দুৰ্যোগ দেখিয়া দৌড়। স্বামীকে বাঘের মুখ হইতে লক্ষ্মী দেবী উদ্ধার করিলেন। লোকে তঁকে “বাম্বতাড়নী” “চোরধরুণী” বলিত—তিনি তাঁহাই ছিলেন। কিন্তু তঁর পতি ঠিক তাহার বিপরীত প্ৰকৃতি BB DBD S SDDBS DDD S BBBBS DBDBBBS DDBD S DDD দেখা যায় না । তঁহার জননী অৰ্থাৎ রামজয় ন্যায়ালঙ্কারের গৃহিণী পুত্রের মতই নিরীহ ও দয়াময়ী ছিলেন। মাতাপুত্রে সকল বিষয়ে একমত—আর উভয়েই লক্ষ্মীদেবীর ভয়ে সন্ত্রন্থ থাকিতেন । পুত্ৰ স্নান করিতে গিয়া অভুক্ত কাহাকে দেখিয়া আসিলেন, আসিয়া চুপি চুপি মাকে বলিলেন, “মা, একজন গরীব অভুক্ত আছে, তাকে আমার ভাত কটী দিইআমরা মায়ে পোয়ে একজনের ভাত দুজনে খাবো” । যাহাতে পত্নী এ সকল দয়া দক্ষিণ্যের কথা কিছুমাত্ৰ জানিতে না পারেন, সেইজন্য অনেক উপায় করিতেন। একদিন শিবনাথের বড় পিসি দোলায় বসিয়া আছেন এমন সময় তাঁর দেখিয়াই কন্যা বলিয়া উঠিলেন-“বাবা কাপড় কোথায় গেল, গামছা পরে এসেছি যে”! পিতা কাতরভাবে কাছে গিয়া চুপি । চুপি বলিলেন—“হঁ্যে মা চুপ কয়, চেচিয়ে না, তোমার মা যেন ।