পাতা:পণ্ডিত শিবনাথ শাস্ত্রীর জীবনচরিত.pdf/২০৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ত্ৰয়োদশ অমাধ্যায় । माक्षादू° द्धाक्रीनाऽ । কুচবিহার-বিবাহের পরেই শিবনাথের জীবনের এক নূতন পরিচ্ছেদ আরম্ভ হইল। এই প্ৰবল কৰ্ম্মময় সুগের ইতিহাস দিবার পূর্বে একবার শিবনাথের ধৰ্ম্ম জীবনের বিষয় ভাবিয়া দেখি। ১৮৬৫ সালে দ্বিতীয়বার বিবাহের পরেই, তার আত্মা ধৰ্ম্মচেতনায় উদ্ধৃদ্ধ হইয়া উঠে, এই উদ্বোধনের ভিতর কেশবচন্দ্রের কোনো হাত ছিল না। প্ৰাণের ব্যাকুলতায় তিনি কেশবচন্দ্রের উপাসনা ও বক্তৃতা শুনিতে যাহঁতেন,-ক্ৰমে কেশবচন্দ্রের প্রভাব তার হৃদয়ে বিস্তুত হইতে লাগিল । ১৮৬৯ সালে আরও বিশ জন যুবাপুরুষের সহিত তিনি কেশবচন্দ্রের DD BuBS DSTDBB DDDBuDS BBDDB S BBD DBD DBDS সমাজে প্ৰবেশ করেন । তার পর ১৮৭১ সালে যখন কেশবচন্দ্ৰ সেন মহাশয়, ইংলণ্ড হইতে ফিরিয়া আসিয়া ব্ৰাহ্মসমাজে বিবিধ সাধুকাৰ্য্যের সূচনা করিলেন তখন শিবনাথ সমগ্ৰ মন প্ৰাণ দিয়া কেশবচন্দ্রের সকল অনুষ্ঠানে হৃদয় ঢালিয়া দিলেন । কেশবচন্দ্রের সকল প্রকার সাধু অনুষ্ঠানের সহিত শিবনাথের প্ৰাণের যোগ থাকিলেও তিনি সেই ভারতাশ্রম প্ৰতিষ্ঠার সময় হইতেই কেশবচন্দ্রের সহিত সকল বিষয় একমত হইতে পারিতেন না,-দৃষ্টান্তস্বরূপ যখন কেশবচন্দ্ৰ, বলিলেন, “আশ্রম স্থাপন কয়া ভগবানের আদেশ বলিয়া মনে করি।”-তথন