পাতা:পণ্ডিত শিবনাথ শাস্ত্রীর জীবনচরিত.pdf/২৯৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উনবিংশ অধ্যায়। RGS সমাজের জন্য তিনি প্ৰাণ দিলেন, তার আধ্যাত্মিকতা বৃদ্ধির কোন উপায় করিতে পারিতেছেন না। এত বক্তৃতা এত উপাসনা উপদেশ সব অরণ্যে রোদন বলিয়া মনে হইতে লাগিল । যিনি অকাতরে দেহ মনের সমুদয় শক্তি যে কাৰ্য্যের জন্য ক্ষয় করিলেন, তার কোন ফল হয় নাই বলিয়া যখন বুঝিলেন তখন প্ৰাণের কি অবস্থা হওয়া সম্ভব ? লোকে বলিতে পারে "ঠার ভ্ৰান্তি হইয়াছিল আধ্যাত্মিক অবস্থা সমাজের ভালই ছিল। কিন্তু ইহা মানিয়া লইবার মত কথা নয়। কাৰ্য্যনিৰ্বাহক সভার দ্বারা পরিচালিত নিয়মতন্ত্র প্রণালী আধ্যাত্মিকতা বৃদ্ধির অন্তরায় হইয়াছে-একথাটা বড় গুরুতর। ভাল, ইহার প্রতিকারের জন্য শিবনাথ যাহা করিলেন, তঁর নিজের কথায়ই তাহ বলি :- “প্ৰথম যাহারা সাধারণ ব্ৰাহ্মসমাজের আধ্যাত্মিকতায় শক্তির centre or fountain-* For Tètri, qoi qTF FTP fratã 3 devoted workel organise fic 5 rid পারিলে সে শক্তিকে ঘনীভূত করিতে পারা যাইবে না। ও বর্তমান শিথিল । ভাব বিদূরিত হইবে না। দ্বিতীয় যাহারা ঐ বিশ্বাসীদলের সঙ্গে একপ্ৰাণ হইয়া আপনাদের দেহ মন সমগ্র সময় সমৰ্পণ করিয়া তাদের সঙ্গে বাস, তাহদের সহিত একত্ৰ সাধন ও সর্বপ্রকারে একীভূত হইতে পরিবেন, এরূপ ব্যক্তি বা ব্যক্তিদিগকে ঐ দল গঠনের डाब्र टिड श्व। श्ऊँीय बडनिन न थे लल fairly organisd श्म ऊडजिन strict policy of nominterfernce observe করিতে हद्देश्य ।”