পাতা:পণ্ডিত শিবনাথ শাস্ত্রীর জীবনচরিত.pdf/৩০১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উনবিংশ অধ্যায় । ❖¢ዓ সকলে বিষয়ের কুপে নিমগ্ন হইবেন সন্দেহ নাই। কিন্তু প্রয়োজন যখন ছিল তখন আনিয়া দিল কে ? অভাবের তাড়নায় নিপীড়িত ভক্তের হস্তে ৮০০ টাকা মুহুৰ্ত্ত মধ্যে আনিয়া কে দিল ? সাধনাশ্রম প্ৰতিষ্ঠিত করিয়া শিবনাথকে বিস্তর অর্থ ব্যয় করিতে হইয়াছিল। নিজে পরীক্ষকের বৃত্তিরূপে, পুস্তক লিখিয়া যাহা কিছু উপাৰ্জন করিতেন, এই আশ্রমের জন্য অকাতবে ঢালিয়া গিয়াছেন । পূৰ্ব্বে নিজ পরিবারের অভাব মোচনেব জন্য ব্ৰাহ্মসমাজের সেবা করিয়া ও আবােব পবিশ্রম করিতেন। এখন নিজেব পরিবারেব উপব, পবিচাবিকদিগের পবিবাব-পরিজনের সমুদায় অভাব মোচন, তাদের পূর্বক্লােত ঋণ শোধ কবা কিছু আর সহজসাধ্য ব্যাপার ছিল না । এপানে ও আর কমিটির হাতে ভার নয় যে উদাসীনতা কোথাযও লক্ষিত হইবে ? শিবনাথ এ জীবনে কখন কাহার নিকট অভাবেব কথা বলেন নাই, কিন্তু অভাব ত অভাবই, দারিদ্র্য কিছু আর সম্পদ নয়, ক্ষুধার তাড়না উপেক্ষা করা যায় না।--শিবনাথের গৃহের অবারিত দ্বার ছিল, সেখানে যিনি আশ্রয় পাইতেন, তিনি চিরদিনের মত আপনার জন্য হইয়া যাইতেন, সুতরাং অনেকোব মুখের গ্রাসের কথা তাকে সৰ্ব্বদাই ভাবিতে হইত । তাহার ডায়েরিতে দেখিতেছি এক জায়গায় লিখিয়াছেন :- “24th ()ctober, 189o I am in train going to Trichinopoly. Yesterday on ny return to Corniatore ret ved a packet of letters amang which one from eru, telling that her first information that the Committee has allowed 15 Rupees increase of