পাতা:মানিক গ্রন্থাবলী (প্রথম খণ্ড).pdf/১৪২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SOv আগে হইলে হয়তো রাজকুমার কিছুমাত্র সঙ্কোচ বা অস্বস্তি cबांश कब्रिड ना, qथन बनाअभांद्र थरगाहब cण cयन निcचम्र মধ্যে কঁচেকাইয়া গেল। মনোরমা একটু অসন্তুষ্ট হইয়া বলিল, খোকাকে ছোয়ার নামেই ভড়কে গেলে । ছোট ছেলেপিলেকে ছুতেই তোমার এত ঘেন্না কেন বল তো রাজু ভাই ? BDDBDBBB BuB DDD DBS DD DS BDS DDD DDBDBS CK fes তারপর অবশ্য মনোরমার স্তন হইতে খোকার হাত দু'টি ছাড়াইয়া দিবার চেষ্টা তাকে করিতে হইল। মনোরম মেহের আবেশে মুগ্ধ চোখ মেলিয়া দেখিতে লাগিল তার আধা ঘুমন্ত খোকার নিৰ্বিকার প্রশান্ত মুখে কান্না-ভরা প্ৰচণ্ড প্ৰতিবাদের দ্রুত আয়োজন আর জগতের অষ্টমাশ্চৰ্য্য দেখিবার মত বিস্ময়ভরা চোখ মেলিয়া রাজকুমার দেখিতে লাগিল মনোরুমার মুখ । খোকার কচি হাত আর মনোরমার কোমল স্তনের স্পর্শ যেন অবিস্মরণীয় সুগন্ধি অনুভূতিতে ভরা তেজস্কর DBBBD DB BDBD DDL DDDDBB BD BDBBD DBB S তার আহত মনের সমস্ত গ্লানি মুছিয়া গেল। খোকার হাত বেশীক্ষণ ধরিয়া রাখা গেল না, তীক্ষু গলার প্ৰচণ্ড আৰ্ত্তনাদে কাণে তালা ধরাইয়া সে তখন প্ৰাণপণে ९ांड • छूज़िबांद्र खछ छक कब्रिडcछ । মনোরমা বলিল, দেখলে ? Ag রাজকুমার মেঝেতে বসিয়া বলিল, হু, ছোড়ার সত্যি 6ठख उमाCछ ! মনোরমার হাসি ভরা মুখখানা মুহূৰ্ত্তে অন্ধকার হইয়া গেল। ভূক্ল বাকাইয়া তীক্ষ দৃষ্টিতে রাজকুমারের মুখের দিকে চাহিয়া তীব্র ভৎসনার সুরে বলিল, ছোড়া বলছি কাকে শুনি ? রাজকুমার থিতামত খাইয়া গেল -আহা এমনি বলেছি, আদর করে বলেছি মনোরমার রাগ ঠাণ্ড হইল না।--বেশ আদর তো তোমার! আমার ছেলেকে যদি আদর করে ছোড়া বলতে পার, আমাকেও তো তবে তুমি আদর করে বেশ্য বলতে পার” অনায়াসে। এ আবার কোন দেশী আদর করা, এমন কুচ্ছিৎ গাল দিয়ে । ছোড়া কথাটা তো গাল নয় দিদি"। নয় ? ছোড়া কাদের বলে শুনি ? যারা নেংটি পরে রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে বেড়ায়, পকেট মারে, মদ-গাজী ভাং খায়, মেয়েদের দেখলে শিস দেয়, বিচ্ছিরি সব ব্যারামে ভোগেআমি জানি না ভেবেছ । অনেক প্ৰতিবাদেও কোনও ফল হইল না, আহত অতিমানিনী মনোরমার মুখের মেঘ স্থায়ী হইয়া রহিল! নিজেই অবশ্য সে কথাটা চাপা দিয়া দিল, বলিল যে যাকগে, থাক, ওকথা বলে আর হৰে কি, আচ্ছা, আচ্ছা, তোমার কথাই লৈ রাজু তাই তুমি কিছু সকলে কথাটা বলোনি-কিন্তু বেশ মানিক-গ্ৰন্থাবলী বুঝা যাইতে লাগিল, মনে মনে সে অত্যন্ত ক্ষুব্ধ হইয়া আছে । ফোন করেছ ? না, এইবার যাব। ফোন করতেই না গেলে ? না, গিরিদের বাড়ী গিয়েছিলাম। ফোন করার কথাটা बgन छिछा न । খেয়াল খুলীর বাধা অপসারিত হওয়ায় একটু পরেই খোকা আবার ঘুমাইয়া পড়িয়াছিল। গভীর মুখে অকারণে খোকার মুখে একটা চুমা খাইয়া মনোরমা বলিল,গিরিদের বাড়ী কেন ? গিরির মা রাত্রে খেতে বলেছিল, তাই বলতে গিয়েছিলাম, আজ আর খেতে যেতে পারব না । cक cक छिल बांएौएड ? शिनेि कि कद्धछिल ? গিরি মার কাছে শুয়েছিল। ওরা দুজনেই বাড়ীতে ছিল, এসময় আর কে বাড়ী থাকবে ? দরজা খুলল কে ? এ রীতিমত জেরা। মনোরমার মুখের গাম্ভীৰ্য্য যেন একটু কমিয়াছে, গলার সুরে বেশ আগ্রহ টের পাওয়া যায়। রাজকুমারের একবার ক্ষণেকের জন্য মনে হইল, মনোরামাকে সব কথা খুলিয়া বলে। গিরি। আর গিরির মা তাদের অসভ্য গেয়ে মনোবৃত্তি নিয়া অকারণে বিনা দোষে তাকে আজ কি অপমানটা করিয়াছে আর মনে কত কষ্ট দিয়াছে, সবিস্তারে জানাইয়া মনোরমার সহানুভূতি আদায় করিয়া একটু সুখ ভোগ করে। থোকাকে ছোড়া বলার জন্য মনোরমা এমন খাপছাড়া ভাবে ফোস করিয়া না উঠিলে সে হয়ত বিনা দ্বিধাতেই ব্যাপারটা তাকে বিশদ ভাবে ব্যাখ্যা করিয়া শুনাইয়া দিত। এখন ভরসা পাইল না। খোকাকে উপলক্ষ করিয়া অসাধারণ ধীরতা, স্থিরতা, সরলতা আর সুবিবেচনার পরিচয় দিয়া মনোরম তার মনে যে অগাধ শ্ৰদ্ধা সৃষ্টি করিয়াছিল, কয়েক মিনিট পরে খোকাকে উপলক্ষ করিয়াই মনোরম নিজেই আবার সে শ্রদ্ধা নষ্ট করিয়া দিয়াছে। সব কথার ঠিক মানেই যে মনোরম বুঝিবে, সে ভরসা রাজকুমারের আর নাই। কে জানে নিজের মনে ব্যাপারটার কি ব্যাখ্যা করিয়া সে কি डांविभ्रां बजिब ठाव गत्रक ! তাই সে বিরক্ত হওয়ার ভান করিয়া জবাব দিল, গিরি দরজা খুলল, কে আবার খুলৰে ? মনোরমা কতক্ষণ কি যেন ভাবিল। মুখের গাম্ভীৰ্য্য ক্ৰমেই তার কমিয়া” যাইতেছিল। একটা কথা তোমায় বলি ভাই, রাগ কোরো না। কিন্তু । তোমার ভালর জন্যই বলা। আমি কিছু ভেবে বলছি না। কথাটা, শুধু তোমাকে সাবধান করে দিচ্ছি। জেনে শুনে যদি দরকার মত তোমার সাবধান করেই না দিলাম, আমি তবে তোমার কিসের দিদি। অত বেশী যখন তখন গিরিদের নাড়ী আর ঘেও না।