পাতা:হলুদ পোড়া - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

R 0 হলুদ পোড়া করে আসার সঙ্গে সঙ্গে জীবনের জটিলতাগুলি সরল হতে আরম্ভ করাঙ্ক ভয় পরিণত হয়েছে। বুকের ধড়পড়ানিতে আর চালাকি পরিণত হয়েছে প্ৰায় নিবুদ্ধিতায়। কিছুই যেন সহজে বোধগম্য হয় না। গল্পের মাঝখানে আমার গল্প ব্যাখ্যা করার মত মন্দাকে তাই আবার ব্যাপারটা द]२] दकद्मCउ श्ध्र । ‘আমি ওপরে থাকব। সমীর এলেই অনাদির কথাটা বলবে।--বেশ হাসিমুখে বলবে, তোমাদের যেন মত আছে এমনিভাবে, বুঝলে ? তারপর সমীরকে ওপরে আমার ঘরে পাঠিয়ে দেবে, বুঝলে ?” সুধা কাতর কণ্ঠে বলল, “এসব তুই কি বলছিস মন্দা ? আজি অজানাদি কাল সমীর- এসব কোন দেশী কাণ্ড ?” KDD DDDDD BDg LSBB BDBB BiB BDK DBD BDBES তবু সুধার কথা শুনেই যেন হঠাৎ নিজের বিপন্ন অবস্থাটা খেয়াল করে মন্দা একেরারে ঝিমিয়ে গেল। গভীর মুখ স্নান হল, বড় চোখ স্তিমিত হল, দৃষ্টি ভিজে এল। কঁাদ কঁ|” হয়ে বলল, “কোন ভাবচ তুমি ? ভেবোন। সমীরের জন্তেই তো—না বললে কোনদিন মুখ ফুটে বলবে core f' te বলে সুধাকে হাত ধরে বসিয়ে তার পাশে বসে কোলে মুখ গুজে মন্দা আরম্ভ করে দিল কান্না। সুধার বুক ধড়ফড় করতে লাগল। আহা, সমীরের জন্য মেয়ে যখন তার এমন করে কঁদছে, সমীরকে নিয়েই সে "তার নীড় বঁধুক। কি আসে যায় একটু যদি একগুয়ে মানুষ হয় সমীর, অনাদির সঙ্গে কবে একটু বাড়াবাড়ি করেছিল বলে মেয়েকে যদি এতকাল একটু পীড়ন করেই থাকে সমীর ? সব ভাল যার শেষভাল।