कौनि खभ१-झूखांख, ԳԳ নগরে অনেক বণিক আছে। তৎপরে তাহার রাজগৃহে বাস করিলেও* তুমি তোমার ইচ্ছানুযায়ী আসিয়া,সেই হস্তী দেখিতে পার। এই রাজার উপাধি“শ্বেত হস্তীর নরপতুি।” যদি অন্য কোন রাজার শ্বেত হস্তী থাকে, এবং যদি তিনি উকা ইহাকে প্রদান না করেন, তবে ইনি তাঙ্গার সহিত যুদ্ধ করিবেন। কারণ, এই রাজা অপর রাজাকে জয় না করা অপেক্ষা নিজরাজ্যের অধিকাংশ ধ্বংস করিতেও প্রস্তুত হয়েন। এতদেশীয়েরা এই সকল শ্বেত হস্তীকে অত্যন্ত যত্ন করে। প্ৰত্যেকটি হস্তী সুবর্ণের গিলটি ফরা গৃহে, বাস করে এবং রৌপ্য ও সুবর্ণের পাত্রে আহার গ্ৰহণ করে। নদীতে প্ৰত্যহ স্নানার্থ গমন কালে তাহদের উপরে সুবর্ণের চাঁদোয়া অথবা ছয়জন কি আটজন লোক তাহদের প্রত্যেকটিরু উপরে রেশম বস্ত্ৰ ধারণ করিয়া গমন করে । আট দশ জন হস্তীর পুরোভাগে ঢাক্কা ও অন্যান্য বাদ্যযন্ত্রের ধ্বনি করে। যখন হস্তীর মান সমাপন হয় এবং সে নদী হইতে কুলে আগমন করে, তখন একজন ভদ্রলোক তাহার পদগুলি রৌপ্যপাত্ৰ করিয়া ধৌত করে। ইনি রাজা কর্তৃক এই কাৰ্য্যের জন্যই নিয়োজিত আছেন। কৃষ্ণবর্ণের হস্তী যতই বৃহৎ হউক না কেন এরূপ যত্ন করা হয় না । অত্যন্ত বৃহদাকারের ও সুন্দর শেষোক্ত হস্তী ও পাওয়া যায়-ইহাদের কোন কোনটি ৯ফীট পৰ্য্যন্ত উচ্চও হয়। প্রকাশ এইরূপ যে, রাজার পঁাচ সহস্ৰ যুদ্ধ-হস্তী আছে। এতদ্ব্যতীত অশিক্ষিত আরও অনেক হস্তী আছে। এই রাজার একটী সুবৃহৎ স্থান আছে। তিনি বন্য হস্তীদিগকে এই স্থানে ধৃত করেন। "ইহা পেগু হইতে এক মাইল দুৱৰাত্ৰী ; স্থানের অভ্যন্তরে সুন্দর প্রাঙ্গন আছে এবং তন্মধ্যে বৃহৎ একটী কুঞ্জও রহিয়াছে, অনেক শিকারী এই বনমধ্যে হস্তিনীসহ প্ৰবেশ করে ; কারণ