পাতা:সার্বজনীন - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

जर्दिछनौन्म সশব্দ হাসিতে ফেটে পড়ে রেশনপ্রার্থী বালক যুবক বুদ্ধের। পুরাণো পচা রসিকতা। তবু সকলে সশব্দে হাসে। তার বলার ভজিতে সকলের মনে হয় যেন নতুন শুনছে রসিকতাটা। নিখিলের রুচি বোধ হয় খুব মাজিত, সে একদিন জিজ্ঞাসা করেছিল, সন্তা রসিকতা ८ ८ ? ৪ সবাই যে বড় গরীব দাদা ! সন্তা না হলে নেবে কেন ? খন্দরের সায়া ব্লাউজের উপর ৱেশন-বিগহিত সুপারফাইন সাড়ীযেটা আজকের সস্তা মসলিন-গায়ে জড়ানো মোটা সোটা মহিলাটি বলে, আপনাকে চাবাঁকানো উচিত | সে বলে, কেন ? আমি তো মন্ত্রীদের গাল দিই নি । সকলে আরেকবার হাসে । মহিলাটি আরও চটে বলে, মেয়েদের অপমান করছেন-লিজা করে না ? সে যেন আঁতকে ওঠে। মুখে ভয় আর হতাশার ভাবটা হাস্যকর রকম প্রকট হয়ে পড়ে। 响 ৪ এ কি বলছেন ? কি সর্বনাশ ! মেয়েরা যে আমার মা ! এবার কেউ হাসে না। ভদ্রমহিলা মূখ ফিরিয়ে ঝামটা দিয়ে বলে, TSV ! বরুণ বলে, মিসেস দাস, আপনি ওঁকে চেনেন ? মিসেস রেণুকা দাস শুধু মুখ বাকায়। বরুণ বলে, উনিই আমাদের পরমেশ্বর বাবু। : ऊारङ कि श्रश्नgछ ? : রাগ করবেন না, ইতি অতি সদাশিব লোক। কাউকে ইনি খোঁচা দেন না- এমনিই হাসান। আজকালকার দিনে পাড়ায় একজন হাসাবার মত লোক থাকা কি সহজ ভাগ্যের কথা !