পাতা:আত্মজীবনী ও স্মৃতি-তর্পন - জলধর সেন.pdf/১৬৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

>°8 আত্মজীবনী ও স্মৃতি-তৰ্পণ প্রতি তার যে কত স্নেহ, কত ভালবাসা ছিল, সে সম্বন্ধে দুই চারটি ঘটনার উল্লেখ না করলে এ স্মৃতি-তৰ্পণ যে অসম্পূর্ণ থেকে যাবে। পরলোকগমনের কয়েক বৎসর পূর্ব থেকে গুরুদাসবাবুর দৃষ্টিশক্তি লোপ হয়েছিল, তিনি আর দোকানে আসতে পারতেন না ; তঁর দুই পুত্রই সমস্ত কাজকর্ম করতেন। তিনি সে সময় পুত্রদের এই উপদেশই দিতেন, কারও একটি পয়সা, পাওনা হ’লেই চাইবামাত্র দিতে হবে। কোন পাওনাদার কখনও এ কথা বলতে পারেন নি এবং এখনও পারেন না যে, গুরুদাসবাবুর দোকানে প্রাপ্য BD DBDD uB BB BDBB BD BB SS DD BB DDDD DDD ছিল এবং ইহারই জন্য গুরুদাস লাইব্রেরীর এমন প্রতিষ্ঠা। আমি প্রায়ই তাকে প্রণাম করবার জন্য র্তার বাড়ীতে যেতাম। সে সময় শ্রীযুক্ত হরিদাসীবাবু কি সুধাংশুবাবু যদি উপস্থিত থাকতেন, তা হ’লে আমার সম্মুখেই তাদের বলতেন “দেখ, জলধরবাবু যখন যা চাইবেন তাই দিও, হিসাব দেখো না। নিতান্ত দরকার न शक्न ऐनि किश्न किङ्क फ़ॉन,न ।।' অনেকদিন আগের একটা ঘটনার কথা বলি। তখন গুরুদাসবাবুর পুত্রেরা দোকানের ভার গ্রহণ করেন নাই। পূজার কিছুদিন পূর্বে আমি একদিন বেড়াতে বেড়াতে দোকানে গিয়েছি। গুরুদাসবাবু আমাকে দেখে বললেন “কৈ জলধরবাবু, পূজার হিসাবের টাকা নিলেন না।” আমি বললাম “ভারি তিন টাকা তের আনা পাব, তা আবার এত আগে নিতে আসব। ছুটির আগের দিন এসে নিয়ে যাব।” গুরুদাসবাবু হেসে বললেন “বেশ তাই আসবেন।” গুরুদাসবাবু আগে থাকতেই অনন্তবাবুকে শিখিয়ে রেখেছিলেন। ছুটির দুই-এক দিন পূর্বে আমি যখন দোকানে গেলাম, তিনি অনস্তবাবুকে ডেকে বললেন “অনন্ত, জলধরবাবুর হিসাবের পাওনা তিন টাকা তের আনা দাও।” অনন্তবাবু আমাকে তিন টাকা তের আনা দিলে গুরুদাসবাবু বললেন “হিসাবে আরও কিছু পাওনা হয়েছে, নিয়ে যান।” আমি বললাম-“পাওনাটা দেনায় দাড়াতে দশদিনও লাগে না। আমার এখন দরকার নেই।” গুরুদাসবাৰু হাসতে লাগলেন। একটু পরেই আমি যখন বিদায় নেবার জন্য উঠে পড়লাম, তখন গুরুদাসবাবু BDDBBDSAiD DD DBES SgD DDHDBD DBDBBB BD DDD বাড়ালেন। অনন্তবাবু সবুজ কাগজে মোড়া কি একটা গুরুদাসবাবুর হাতে দিলেন। তিনি হাসতে হাসতে সেই মোড়কুটা আমার হাতে দিয়ে বললেন