পাতা:চীন ভ্রমণ - ইন্দুমাধব মল্লিক.pdf/১৯২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করার সময় সমস্যা ছিল।

১৮২ চীন ভ্রমণ কথা শেষ হতে না হতে কিছুক্ষণ পরে সুইচিন অফিসের কোনও রুপি, কার্য্য বশতঃ চলিয়া গেলেন। একটু পরে ফিরিয়া আসিবে বলিয়া গেফেন। আমি তার প্রতীক্ষা করিতে লাগিলাম। কেবল মেয়েরা রহিলেন। তাহাদের সঙ্গে তো দোভাষীর সাহায্য বা কথ: কওয়া যায় না। তাই মালার কাছে ইজিচেয়ারে ঠেস দিয়ে ব'সে, চীন-ভাষায় লিখিত একখানি ছবির পুস্তকে ছবি দেখিতে লাগিলান সমুদ্রতীরেই এই দোহালা বাড়ীটি অবস্থিত। জান। হই সমুদ্রের সুন্দর দৃশ্য দেপ? বাইতেছি; নীল জলের উপর মেঘের মত কাল কলা পাহাড়। অতি দূর প্রণালীর অপর প্রাপ্ত ইউরোপি এময় দ্বীপের সুন সুনদর বাগুলির কতক অংশ দেখা সা'চ্ছিল: সমুদের কি হইতেই উক্ত শূিল শীতল হাওর এ কি ই ঈতে নিশল নীতল হাওম হয় আসছিল। একা O মনে উহাদের শান্তিপৃর্ণ সংসার কথ’ ভাবিতে ছুলাম। আর হয় ইহজন্মে এ, ইহা সঙ্গে দেখা হও না। এমন সময় পাশের বাড়ি হইতে মধুর সঙ্গীতধ্বনি আসতে লাগল। একটি সম্ভান্ত বংশীয়। চীনএম বন্দর। রমণী “গ্রামোফান” বাট', জিতেন। যন্ত্রটি দেখা যাচ্ছিল না। ঠাহর কাল রেসমের পোষাক ও সন। সাদা হাতগুলি মাঝে মাঝে দেখা যাচ্ছিল। এক একখানি গান