পাতা:আত্মজীবনী ও স্মৃতি-তর্পন - জলধর সেন.pdf/২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আত্মজীবনী ও স্মৃতি-তৰ্পণ V মজুমদার মহাশয়ের সর্বপ্রধান না হ’লেও, বড় ধনী ছিলেন। এই ধনী মজুমদারদের এক শাখায় জন্মগ্রহণ করলেও, কাঙ্গাল হরিনাথের পিতা বিশেষ সঙ্গতিসম্পন্ন ছিলেন না। হরিনাথের বয়স যখন দু' বছর, তখন তাঁর পিতৃবিয়োগ হয়। তারই বছর দুই-তিন পরেই তব মাতাঠাকুরাণীও মারা যান। হরিনাথের আত্মীয়স্বজন অবস্থাপন্ন হ’লেও, কেউই পিতৃমাতৃহীন বালকের ভার BD BDB DSS DDBD DBBDBDBD DDBDBD BBDB BBuBDBD S BDD তাকে সাহায্য করতে অগ্রসর হ’ন নি। তার এক বৃদ্ধ পিতামহী ছিলেন, তিনিই এই অনাথ বালককে আশ্রয় দিয়েছিলেন । এই বিধবারও গ্রাসাচ্ছাদনের বিশেষ উপায় ছিল না। তিনি কষ্টসংগৃহীত অন্নের ভাগ হরিনাথকে দিয়ে, তাকে অন্নাভাবে-মৃত্যুর হাত থেকে কিছুদিন রক্ষা করেন। যার অন্নের সংস্থান নেই, তার লেখাপড়ার ব্যবস্থা কে করবে ! সুতরাং হরিনাথের বাল্যকালে লেখাপড়া শিখবার সুযোগ মোটেই হয় নি। গ্রামে গুরুমশায়ের যে পাঠশালা ছিল, তাতেই তিনি কয়েক দিনের জন্যে প্রবেশ করেন । একে অভিভাবকহীন তাতে নিঃসম্বল ; কাজেই হরিনাথ পাঠশালার শিক্ষায় একেবারেই উদাসীন ছিলেন। তারই মুখে শুনেছি, লেখাপড়ার দিকে তার মোটেই মন ছিল না। এমন কি, পাঠশালায় যাবার ভয়ে একদিন তিনি সকাল থেকে বিকাল পর্যন্ত তাদের বাড়ীর কাছের একটা কুয়ার মধ্যে লুকিয়েছিলেন। তা’হলেও পাঠশালার যা’ প্রধান শিক্ষা, তা’ তিনি আয়ত্ত করেছিলেন। বার বছর বয়সে তার হাতের লেখা অতি সুন্দর হয়েছিল, আর সামান্য হিসাবপত্রও তিনি করতে পারতেন। এই সময়ে তার আশ্রয়দাত্রী সেই বিধবাও মারা যান। তখন তিনি দুপুর বেলা কোন ঠাকুর বাড়ীতে গিয়ে বসে থাকতেন । বিগ্রহের ভোগ হ’য়ে গেলে, অতিথি-অভ্যাগতের যখন প্রসাদ পেতো, তিনিও সেই প্রসাদ পেয়ে ক্ষুধার নিবৃত্তি করতেন। রাত্রে কেউ যদি ডেকে দিত, LBBSDSBBDD uBOBB DBDDB Duu BD BBBSS SDD DBDDDB DBDDDBD DBY করেছেন যে, তার পরার একখানি মাত্র কাপড় ছিল । সেখানি যখন এমন শতচ্ছিন্ন হ’য়ে গেল যে, লজ্জা নিবারণের আর কোন উপায় নেই, তখন গায়ের এক ভদ্রলোকের একখানি গ্রন্থ নকল ক’রে দিয়ে একখানি কাপড় পান, আর ऊाgङझैं उiझ व्यञ्छ। नियझेिऊ श्शू । uDD BDD BBDBD BBD DDLBDSBB DBDBDDB uDu BD BDB BDDBuD DDDBD DBD S uDuuSBBDBD D DYTuDD Duuu DBuHDB