পাতা:আত্মজীবনী ও স্মৃতি-তর্পন - জলধর সেন.pdf/১৮৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আত্মজীবনী ও স্মৃতি-তৰ্পণ እኳ”¢ আসব। কিন্তু বৃন্দাবনে গিয়ে তিন চারটীি বন্ধুর সঙ্গে দেখা হওয়ায় তাদের অনুরোধে আগ্রায়ও দুদিন কাটাতে হয়েছিল। তার পর ফিরে এসো-সেই শিক, সেই দাড়ি-সেই এক ঘর। ১৩০৭ এর উপহার মিটে গেল । ১৩০৮ এল-কি উপহার দেওয়া যায় আমরা আর ভেবে পাইনে। মাইকেল দীনবন্ধুর পর দিতে গেলে বঙ্কিমচন্দ্র দিতে হয়। কিন্তু সেদিকে অগ্রসর হবার সাহস পেলাম না, কারণ বঙ্কিমচন্দ্রের পুস্তকগুলির তখন বাজারে বেশ কাটুতি ছিল। এ অবস্থায় তার কন্যা ও দৌহিত্রগণের কাছে এ প্রস্তাব করতে আমরা সঙ্কোচ বোধ করলাম । शिन काbrऊ लiशाल। (कांन किछूझे স্থির করতে পারলাম না। মনে হােলো সেবার বুঝি উপহার দেওয়া হয় না। তখন পূজার পচিশ ছাব্বিশ দিন বাকী। এমন সময় গুপ্তচরের কাছে সন্ধান পাওয়া গেল যে ‘হিতবাদী’র ‘বিশারদ দাদা’ বঙ্কিমবাবুর কন্যা ও দৌহিত্রগণের সঙ্গে গ্রন্থাবলী উপহারের কথা চালাচ্ছেন। তঁরা সম্মতি দানও করেছেন, সুধু দেনা পাওনা নিয়ে গোল 5可豆十 যে দিন সংবাদ পাওয়া গেল, সেইদিনই রাত্রি নয়টার পর, প্রতাপ চাটুয্যের স্ত্রীটে আমি আর উপেনবাবু গিয়ে হাজির। বৈঠকখানায় তখন আমাদের পরমবন্ধু সু-কবি শ্রীযুক্ত নবকৃষ্ণ ভট্টাচার্য মহাশয় উপস্থিত ছিলেন। তিনি কলিকাতায় এলে বঙ্কিমবাবুর বাড়ীতেই থাকতেন, কারণ বঙ্কিমবাবুর দৌহিত্ররা সকলেই তার ছাত্র ছিলেন । নবকৃষ্ণবাবুর কাছেই শুনতে পেলাম-দেনা-পাওনার গোলযোগের কথা। নবকৃষ্ণবাবু সংবাদ দিতেই বঙ্কিমবাবুৱা দৌহিত্ররা এলেন, তার কন্যাও কপাটের আড়ালে এসে দাড়ালেন। তঁরা যা চেয়েছিলেন এবং বিশারদ যতদূর অগ্রসর হয়েছিলেন-সে কথা নবকৃষ্ণবাবুর কাছে পূর্বেই আমরা শুনেছিলাম। আমি একেবারে সোজাসুজি বলে বসলাম-আপনার যা চাইছেন।--তা আমরা দেব। তঁরা সম্মত হলেন। পরদিনই দলীল লেখাপড়া ও সই হয়ে গেল। এই সংবাদ পেয়ে বিশারদ দাদা বলেছিলেন-কায়ও সাধ্য নেই যে পনের দিনের মধ্যে বঙ্কিমচন্দ্রের বৃহৎ গ্রন্থাবলী বের করে। সে চালেঞ্জ আমি গ্রহণ করেছিলাম। গ্রে ষ্টুট অঞ্চলের চার পাঁচটা প্রেসের সঙ্গে বন্দোৰম্ভ করে ঠিক পনার দিনের দিন-প্রকাণ্ডকায় বঙ্কিম-গ্রস্থাবলী বের করেছিলাম। সারাদিন LLDLS DDDiSii BBD DB SEHS D DB BBDL BB tS