আবাধ্বনি শ্রত হ’য়ে, s রাখলের কহে বাণী, R1つ | শ্ৰীশ্ৰীহরিলীলামৃত। । بو মহাপ্রভুর গোপাল বেশ । ত্রিপদী । যখন পেীগণ্ডলীলা, রাখলের সঙ্গে থেলা, করিতেন গোষ্ঠ গোচরণ । গোপাল পাল হইতে, বাহুড়ী গেলে দুরেতে, আবাধবনি করিত তখন ॥ গাভী বৃষত আসিয়ে, তৃণ বারি থাইত একত্রে । প্রভু কহে গাভী এড়ে, যাইতে না পারে এড়ে, - বাধা আছে অলক্ষিত স্থলে ॥ - কখন রাখালগণে, কহিত আনন্দ মনে, হরিচাদ বাঞ্ছ:কল্পতরু । রাখালের প্রাণ ধন, হে নটবর! রঞ্জন, নাটুয়া নাচাওঁ দেখি গরু। - হরিচাঁদ বলে ভাই, তোমাদের জ্ঞান নাই, ཤས་བ་ গরু নাচে মামুষের বোলে । * আমরা তোমারে মানি, ওর মানিবে না কিবা বলে ॥. হরিচাদ বলে কথা, সকলে আসিয়া হেথা, ধেত্ব রাখি যতেক রাখালে। মামুযে মানুষ মানে, পশু মাচা’ব কেমনে, ~ আমি নহে বাজীকরের ছেলে ॥ " রাখলের বলে বুধি, নিত্য যে দেখাও বাঙ্গী, বাজীকর তুমি মন্দ নয়। । আবাধনি দিয়া কেন, পালের গোধন আন, তারা কি ডোরেতে বন্ধ রয় ॥ তুমি রাখালের রাজা, আমরা তোমার প্রজা, মোরা প্রজা ওরা কি প্রজ। না । আমরা বাক্য মেনেছি, নাচা’লে আমরা নাচি, মোরা নাচি ওরা কি নাচে-ন ॥ আমর বাথানে থাকি, তব বাক্যে ধেনু রাখি, পাল হ’তে অন্য ঠাই যায়। দেব’লে দৰ্প করিলে, অমনি ফিরিয় চলে, ফেরে দেখি মোদের কথায় ৷ তুন ধর হাল চীযে, দাপটে ফিরিয়া আসে, চাযে বৃযে মাঠে ঘাটে রাখা । রাঙ্গালেঃ মনঃক্ষুণ্ণ, ইচ্ছাময় পূৰ্ণব্রহ্ম, দেখা-দেখা না দেখা না দেখা ॥ | পিছে-পাচনী ঠেকায়ে, রাখালের কথা শুনি, : রাখালের শিরোমণি, আiবাধবণি দিয়া দাড়াইল । পদ পরে পদ দিয়ে, ফিরাইয়ে কবরী বাধিল ॥ রাখালে বলে ডাকিয়া, নাচ আমারে ঘেরিয়া, হুকাড়িয়া গোপালে দে হাক । আবাধবনি ক’রে করে, সবে ফুকারে ফুকারে, উচ্চৈঃস্বরে কৃষ্ণ বলে ডাক । - শুনিয়া রাখাল সবে, কৃষ্ণ বলে উচ্চরবে, নৃত্য করে ঠাকুরে ঘেরিয়া। গেীগণের মুখ উচ্চ, উচ্চ কর্ণ উচ্চ পুচ্ছ, নৃত্য করে নাচিয়া ধাইয়া”৷ ۲ ، ۰حه . কখন বা নিজালয়, কখন মাতুলালয়, " করিতেন গোষ্ঠ গোচায়ণ । - গোষ্ঠেতে দেখিলে সর্প, করতেন ঘোর রূপ - ধেয়ে গিয়া করিত ধারণ ॥ " - দেখি ঠাকুরের দৰ্প, পলাইত কাল সর্প, কোন সৰ্পে ধরিতেন ফণী । ঠাকুর পানে চাহিয়ে, সষ্টয় প্রণাম হ’য়ে, ফিরে দুরে যাইত অমনি । কোন ফণী বৃক্ষ পরে, ঠাকুর দেখিলে পরে, বলিতেন রাখালগণেরে। এনে দেরে বেত্র শিয, তোরা মস্তরে থাকিস্, . আমি আনি ঐ ফণী ধরে ॥ - শিষ অগ্র ফিরাইয়া, তাতে এক গ্রন্থি দিয়া, " ফাসী বানাইয়া ধরে ফণী । - ফণী টানিয়া আনিয়া, গোষ্ঠের মাঝারে গিয়া,': ' ছেড়ে দিয়া খেলিত অমনি ॥ - গাইত পদ্মপুরাণ’ মনসা ভাষাণ গান, বেহুলার করুণাকাহিনী । রাখালে দিতেন বলি, আমি সাপ ল'য়ে খেলি, তোরা নাচ দিয়া হরিধ্বনি ॥ হরি চাদের শ্রীঅঙ্গ, হেরিয়া কাল ভূজঙ্গ, আর শুনি মনসার গান । সুপের চক্ষের জল, বহি যায় চল ছল । রাখালেরা হেরে হতজ্ঞান । দেখে রাখালের বলে, সাপুড়ে কহ হরি কাহার নিকটে। ঠাকুর কহিল সৰ্ব্বে, ওরা য .* s ভ্রমণ করেছি তার তা
