3 রাসেলাস । রাসেলসি কহিলেন “শযনিবাস দেখিয়া কি আনন্দ জঙ্কিৰে? তবে আর স্বতন সামগ্রী কিছুই নাই, কাজে কাজেই উহা দেখিতে হইবেক । অনস্তর শরীররক্ষক অনেক অশ্বারোহী সমভি ব্যাহারে করিয়া পর দিন শবনিবাস দেখিতে চলিলেন। অথায় পহুছিয়া গহ্বরের মধ্যে প্রবেশিবার সময় রাজকুমারী কহিলেন “ পেকুয়া ! আমরা আবার মৃত ব্যক্তির বাসস্থান আক্রমণ করিতে উদ্যত হইয়াছি। বোধ হয় তুমি, অমাদিগের সঙ্গে যাইবে না, কিন্তু ফিরিয়া আসিয়া যেন তোমাকে কুশলী দেখিতে পাই ।” পেকুয়া উত্তর করিল “ ন’, ‘আমি এককিনী থাকিব না। আমি, রাজকুমার ও রাজকুমারীর মধ্যবৰ্ত্তী হইয়া গমন করিব .” অনন্তর তাহারা গহ্বরে নামিয়া বক্রগামী নিম্ন পথে পরিভ্রমণ করতে লাগিলেন। দেখিলেন পথের দুই ধারে মৃত দেহ সঞ্জিত আছে। মৃত দেহু অবিকৃত আছে দেখিয়া চমৎকৃত ও বিস্ময়াপল্প হইলেন । জীবাত্মার প্রকৃতিবিচার। রাজকুমার কছিলেন “কোন কোন দেশের লোক গৃহ দেহ অগ্নিদ্বারা দক্ষ করে, কোন কোন দেশের লোক ভূগর্তে নিহিত করিয়া রাখে। ফলতঃ অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার মায়োজন করিতে পারলেই সকলে উছা দৃষ্টিপথের বহির্ভূক্ত করতে সম্মত হয়। কিন্তু ইজিপ্টদেশীয় cलारकङ्ग कि निमिङ ७उ बाग्न कब्लिग्न खेश्। गठि