অনুমরণ - বেন, এমন বুঝিতে পারিলে তাহার আত্মীয় স্বজনের। লুকাইয়া একটু সিন্ধি খাওয়াইতেন । কিছুক্ষণ পরে ভাঙে মন একটু ভোয় হইয়া আসিলে, তখন তাহার অনুমতি চাহিতেন, স্ত্রীলোকটাও নেসার কোকে যাহা হয় একটা বলিয়া দিত । পূৰ্ব্বে বৎসর বৎসর কত হিন্দু মহিলা পতির চিতায় পুড়িয়া মরিয়াছেন, তাহার ঠিক নাই। জহাঙ্গীরের সময় জয়পুরের মহারাজ মানসিংহের ১৫০০, স্ত্রীর মধ্যে ৬ জন সহমৃতা হন । মারওয়ারের রাজা অজিত সিংহের মৃত্যুর পর চৌহানী রাণী, দেরাওয়ানের রাণী, তুরর রাণী, চাওড়া রাণী, শেখাবতীর রাণী এবং ৫৮ জন দাসী পুড়িয়া মরে। দক্ষিণাত্য এবং মহারাষ্ট্র দেশেও সহমরণের বিলক্ষণ ধুম ছিল। কথিত আছে যে, রামেরের নিকট মাদুরার নায়কের মৃত্যু হইলে তাহার সঙ্গে ১১,০০০ এগার হাজার স্ত্রী এক চি তায় পুড়িয়া মরিয়াছিল । ১৮৪০ সালে মহারাজ রণজিৎ সিংহের মৃত্যু হয়। তাহার সঙ্গে সংসার চাদের কন্ঠ কুন্দন, মুরপুরের পদ্ম সিংহের কন্যা হিন্দী, জয়সিংহের কন্যা রাজকুলবর এবং বয়স্ত আলি এই চারিজন রাণী এবং সাতজন দাসী প্রাণত্যাগ করিয়াছিল। কর্ণাল হেনরি ষ্টিন্বাচ ( Col, Henry Steinbach ) gxx gfgfa gftsfärgstz ( John Martin Honigberger ) c#ề ####Idã সময় শ্মশানে উপস্থিত ছিলেন । লাহোরের হজারী বাগে মহারাজের অস্তুেষ্টি ক্রিয়া সম্পন্ন হইয়াছিল। মৃত্যুর পর দিন প্রধান প্রধান সর্দায় এবং অহুচরেরা অগুরু ও চন্দন কাষ্ঠ দিয়া চিতা সাজাইলেন। চিত। সাজাইয় তাহার উপর ধূনা, গুগগুল, স্বত ও কাপাস বীজ ছড়াইয়া দিলেন। এখানে কেল্লায় ভিতর মহারাজের মৃতদেহ নৌকার মত একটা দোলার উপর ঢাকা আছে। দোলার চারিদিকে সুবর্ণজড়িত কিঙ্খাব ও কাশ্মীরী সালের পতাকা উড়িতেছে। অস্ত্যেষ্টি ক্রিয়ার সকল আয়োজন হইল। সংসারটাদের কন্ত। মহারাঞ্জের প্রিয় মহিষী। তিনি ঘোমটা খুলিয়া দীনবেশে তাহার ঘর হইতে বাহির হইয়া ধীরে ধীরে মৃতপতির দিকে চলিলেন । দুই পাশে, সম্মুখে পশ্চাতে প্রায় এক শত লোক বিরিয়া চলিল। তাহার এক পাশে জনৈক ব্যক্তি একটা বাক্স হাতে করিয়া ৰাই ८ठप्इ, ब्रामै ठाश श्रेष्ठ भूो भूो। भनिष्ट्रक गई छ। দীন দরিত্রদিগকে দান কৰিতেছেন। সন্মুখে আঙ্গ এক [ २१S j জমুমরণ জন লোক এক খানি আর্দী ধরিয়া পাছু স্থাটিয়া আসিতেছে। রাণী অগ্রসর হইতেছেন আর এক এক বার সেই দর্পণে আপনার মুখ দেখিতেছেন,--নিকটে जैसी भृङ्गा, अङ्गण फैषहर्शाश्वत्री श्हेब्रा लिनि"गाश कब्रिग्रा আগুনে কাপ দিতে যাইতেছেন, তাহাতে মুখচন্দ্রে কালিমা পড়ে নাই, ভয়ে মূৰ্ত্তির বৈলক্ষণ্য ঘটে নাই, ইহাই দর্পণে মুখ দেখিবার কারণ । মরালমন্থরগমনে ইটিতে স্থাটিতে গতায় রাজার কাছে উপস্থিত । বাহকের তখন শব ফাথে লইয়। চলিল, রাণীদের তাঞ্জাম পশ্চাৎ পশ্চাৎ যাইতে লাগিল । সাত জন দাসী পদব্রজে ধীরে ধীরে চলিল। চিতার কাছে আসিয়া বিধিপূৰ্ব্বক প্রেতপিণ্ডাদি দেওয়৷ হইলে সর্দারের চিতার উপরে শব শোয়াইলেন। রাণীর মই দিয়া চিতার উপরে উঠিয়া রাজার মস্তকের কাছে শুষ্টলেন, দাদীরা পায়ের কাছে শুইয়া থাকিল। শেষে সকলকে শরমুঞ্জময় মাছর ঢাকা দিয়া চিতার চারি কোণে অগ্নি সমর্পণ করা হইল। এই চিতা দুই দিন ক্রমাগত জ্বলিয়াছিল । সেকালের পুলিশ বিজ্ঞাপনী হইতে জানা যায় যে, ১৮১৭ খৃঃ অব্দে বাঙ্গালা বিভাগের মধ্যে ৭৯৬ জন স্ত্রীলোক অহুমূত হইয়াছিল । ১৮১৮ সালে ৮০৯ জন। ১৮২৩ সালে সৰ্ব্বসমেত ৫৭৫ জন সতী পতির সঙ্গে পুড়িয়া মরে, তাহার মধ্যে ২৩৪ ব্রাহ্মণ জাতি, ৩৫ জন ক্ষত্রিয়ঞ্জাতি, ১৪ জন বৈশু জাতি, ২৯২ শূদ্র জাতি। এই ৫৭৫ জনের মধ্যে ১০৯ জন বৃদ্ধ । তাহদের বয়ঃক্রম ষাট বৎসরের অধিক হইয়াছিল । ২২৬ জনের ধয়ল, ষাট বৎসরের কম এবং চল্লিশের উপয় । ২০৮ জনের বয়স বিশ বৎসর হইতে চল্লিশ পৰ্য্যস্ত হইয়া থাকিবে । বাকি ৩২ জন নিতান্ত বালিকা । ভারতবর্ষেয় চারি দিকে সহমরণের মহা জাক । হতভাগ্য হিন্দু মহিলাদের চক্ষের জল মুচাইবার কেহই নাই । সতীদাহ ইংরাজদের মতবিরুদ্ধ । কিন্তু মত বিরুদ্ধ হইলেও পাছে সান্ধ ভঙ্গ হয়, সে জন্ত গভর্ণমেণ্ট হিন্দুদের ধৰ্ম্মের উপর কথা কহিতে পারিতেন মা । জোঙ্গ সাহেব একবার সহমরণের বিরুদ্ধে কু-একটা কি কখা বলিয়াছিলেন, সেই অপরাধে তাহাকে ভারতবর্ধ इहेrङ नूह कब्रिया cनsप्रा हरेद्राश्णि । »-४ धूः जश्च गडीमार बक कब्रिदात्र चछ ७कबाब cछडे कैर्मश्च । किरु श्कूि १ई दाब पाह श्रेनcरदिबा हिबूब थक d
