পাতা:বিশ্বকোষ প্রথম খণ্ড.djvu/৪৭৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ज्रछिमझ अडिमग्झन (झैौ) अङि-मम-डॉटन लूप्ले । সন্তোষ। बहः মোদন। শিচ, লুট। সন্তোষ নিমিত্ত প্রশংসা করা। (ত্রি) কর্তরি লু । আনন্দজনক। উৎসাহ প্ৰবৰ্ত্তক । ংসাকারী। (পুং) চতুর্থ জৈন তীর্থকর মুনি । उडिाझनैौझ (छि) अडिननाएउ अङि-मन-भिन्नु-अनौग्नु। প্রশংসনীয়। উৎসাহ দ্বারা প্রবর্তনীয়। অভিনন্দিত (ত্রি) অভিনন্দ্যতে স্ম অভিনন্দ-ণিচূ-ক্ত। প্রশংসিত। অনুমোদন দ্বারা প্রোৎসাহিত। অভিনন্দিন (ত্রি) অভিনন্দতি অভিনন্দ-ণিনি। সন্তোষশীল। প্রেরণে শিচ ণিনি। অনুমোদন দ্বারা উৎসাহবৰ্দ্ধক । ( স্ত্রী) উীপ –অভিনন্দিনী। অভিনন্দ্য (ত্রি) অভিনন্দ্যতে প্রশস্ততে অভিনন্দ-ণিচযৎ । প্রশংসনীয়। ( দ্বাবপ্যভূতামভিনন্দাসত্ত্বে। রযু ৫। ৩১। রঘু এবং মুনি এ দুই জনেই প্রশংসনীয় ব্যবসায় হইয়া ছিলেন )। (অব্য ) অভিনন্দ-ণিচ-লাপ প্রশংসা করিয়া। অভিনন্ত্র (ত্রি ) আভিমুখ্যেন নক্সং নতম্। প্রাদি স০। অভিমুখে নত। সন্মুখে নত। নমি-র নম্ৰম । [অজস্র শব্দে সুত্র দেখ } । অভিনয় (পুং ) অভিনয়তি হৃদগতভাবান প্রকাশয়তি অভি-নী-কর্তার অচ, । হৃদগত ক্রোধাদিভাবের অভিব্যঞ্জক শরীর চেষ্টা। ভাবে-অচ শরীরের চেষ্টা দ্বারা অনুরূপ করণ। সাজ করিয়া কৃত্রিম অঙ্গভঙ্গী প্রভৃতি ব্যাপার দ্বারা কোন একটী বিষয়ের প্রকৃত রূপ অনুকরণ করিয়া দেখাইতে পারিলে তাহাকে অভিনয় কহে । কিন্তু অতিনয়ে বাহ ব্যাপার প্রকাশ করা তত অভি. প্রেত নছে। প্রকৃত মনের ভাব ব্যক্ত করাই ইহার প্রধান উদ্দেশু। রাধিক মান করিয়া আছেন, শ্ৰীকৃষ্ণ তাহার মান ভাঙ্গিবার জন্ত কি রূপে পায়ে ধরিয়া ভূমিতে লুটাইয় পড়িতেছেন, এই প্রকার নান বিষয়ের ঠিক অনুকরণ করাকে অভিনয় বলা যায়। অলঙ্কার শাস্ত্রমতে অভিনয় কার্য্য চারি প্রকারে সম্পন্ন করা হয় । যথা—১ আঙ্গিক, ২ বাচিক, ৩ আহাৰ্য্য, ৪ সাত্বিক। চক্ষু ও মুখভঙ্গী এষং হস্ত পদাদি অঙ্গ দ্বারা কোন প্রকৃত বিষয়ের অনুকরণ করাকে আঙ্গিক কহে । নাট্যশাস্ত্রপ্রবীণ ব্যক্তিরা কহিয়া থাকেন যে, যেমন মৃত্য করিবার সময়ে নানা প্রকার কৌশলে ভাযভঙ্গীর সহিত হস্ত পদ কটি প্রভৃতি অঙ্গ চালনা করিলে নৃত্য অতি সুন্দর দেখায় এবং দর্শক [88: ] অভিনয় দেরও নয়ন মন মুগ্ধ হয়। অভিনয় কার্যেও বিশেষ বিশেষ স্থলে যখন যেমন আবখ্যক হইবে, তখন ঠিক তদনুরূপ কৌশলে ভাবভঙ্গী করিয়া হস্তপদাদি চালনা করিতে পারিলে অভিনয়ও সুন্দর হইয়া থাকে । নটনটী প্রভৃতি কাহাকে বসিতে বলিবে, সেখানেও হস্ত তুলিয়া সম্ভাষণ করিবার সময়ে একটু ভাব থাকা চাই। পুরুষ পুরুষের মত মুখ প্রভৃতি অঙ্গের ভাব প্রকাশ করিবে ; স্ত্রীলোক স্ত্রীলোকের মত। এই রূপ বালক, বৃদ্ধ, ভূত্য প্রভৃতি সকলেই নিজ নিজ স্বভাবানুসারে অঙ্গভঙ্গী করিলে দৃগু মনোহর হয়। নাট্য রসজ্ঞ ব্যক্তির আরও বলিয়া থাকেন ষে, সময় এবং স্নেহাদির পাত্র বুধিয়াওঁ বিশেষ বিশেষ রূপ অঙ্গভঙ্গী করা আবশ্যক। শোক ক্রোধ প্রভৃতির সময়ে যে রূপ অঙ্গভঙ্গী করিবে, সদালাপ ও পরিহাসের সময়ে সে প্রকার অঙ্গভঙ্গী শোভা পায় না। পুনশ্চ, প্রিয়ার সঙ্গে প্রিয়সম্ভাষণের সময়ে এক প্রকার অঙ্গভঙ্গী আবশ্যক, আবার পুত্রের প্রতি বাৎসল্য ভাব প্রকাশের সময়ে অন্ত প্রকার ভাবভঙ্গী আবশুক। কিন্তু বীরকার্য্য প্রভৃতিতে অভিনেতৃগণ অভিরিক্ত বাচাল ও উদ্ধত হইরা উঠিবে না। রাম, লক্ষ্মণ ও সীতা চিত্রপট দেখিতেছেন। এ দিক্‌ ও দিক্‌ দেখিতে দেখিতে লক্ষ্মণ বলিলেন—ইয়মাৰ্য্যা, ইয়মাৰ্য্যা মাগুৰী, ইয়মপি বধূঃ শ্ৰুতকীৰ্ত্তি: । এই আর্য্য। জানকী, এই আর্য্যা মাওবী আর এই বধু শ্ৰুতকীৰ্ত্তি। লক্ষ্মণ, রাম ভরত ও শক্রত্বের পত্নীদিগকে অঙ্গুলি দিয়া দেখাইলেন, কিন্তু আপনার পত্নীকে দেখাইলেন না, লজ্জা হইল। কিন্তু জানকী তাহ শুনিবেন কেন ? তিনি জিজ্ঞাসা করিলেন,--বচ্ছ ইঅং বি অবর কী ? বাছা ও বউটী কে ? এখানে পরিহাস করিবার জন্য সীতা কি রূপ মৃদুমন্দ হাসিয়াছিলেন, হাসিয়া কোমল হস্তে অঙ্গুলি তুলিয়া উৰ্ম্মিলাকে দেখাইয়াছিলেন ; এবং সে সময়ে লক্ষ্মণ কি রূপ লজ্জিত হইয়া অস্পষ্ট মৃদুস্বয়ে বলিয়াছিলেন—অয়ে উৰ্ম্মিলাং পৃচ্ছত্যাৰ্য্য ; তাহ মুখাদির ভঙ্গীর দ্বারা বিশেষ রূপে অমুকয়ণ করিতে না পারিলে ইহার কিছুই সৌন্দর্য্য থাকিবার উপায় নাই। শকুন্তলা কুৰ্ম্ম্যন্তের নিকট হইতে চলিয়া যাইতেছেন। কিন্তু যাইতে মন নাই, তবু যাওয়া চাই। আবার যদি যান-অধিক না হয়, ছল করিয়া আয় একটু থাকিবেন,—মুহূৰ্ত্তেয় জন্ত থাকিবেন। থাকিয়া মহারাজের স্বধাপূর্ণ মুখশশী আয় একটু দেখিয়া ধাইবেন । কিন্তু উপায় [১১৩]