বিষয়বস্তুতে চলুন

আত্মচরিত (প্রফুল্লচন্দ্র রায়)/ঊনত্রিংশ পরিচ্ছেদ

উইকিসংকলন থেকে

ঊনত্রিংশ পরিচ্ছেদ

পরিশিষ্ট (১)

যে সব মানুষকে আমি দেখিয়াছি

 যদিও রাজনীতিক হইবার দুরাকাঙ্ক্ষা আমার কোন কালেই ছিল না, বক্তা হিসাবে প্রসিদ্ধ হইবার ইচ্ছাও আমার নাই,—তথাপি খ্যাতনামা রাজনৈতিক বক্তাদের বক্তৃতা শুনিবার সুযোগ আমি কখনও ত্যাগ করি নাই। ইলবার্ট বিল আন্দোলন যখন প্রবল ভাবে চলিতেছিল, তখন (১৮৮৩) উইলিসের কক্ষে লর্ড রিপনকে সমর্থন করিবার জন্য লিবারেল রাজনীতিকদের এক সভা হয়, আমি ঐ সভাতে যোগ দেই। জন ব্রাইট সভাপতির আসন গ্রহণ করেন,—বক্তৃাদের মধ্যে ডবলিউ. ই. ফরষ্টার, স্যার জর্জ কাম্বেল এবং লালমোহন ঘোষ ছিলেন। আমাদের স্বদেশবাসী লালমোহনের বক্তৃতা চমৎকার হইয়াছিল, যদিও তাঁহার পূর্বে ইংলণ্ডের তদানীন্তন শ্রেষ্ঠ বক্তা ব্রাইট বক্তৃতা করেন। গ্ল্যাডষ্টোন, জোসেফ চেম্বারলেন, মাইকেল ডেভিট্, জন ডিলন, উইলফ্রিড লসন, লর্ড রোজবেরী, এবং এ. জে. ব্যালফুরের বক্তৃতা আমি শুনিয়াছি। আমি এডিনবার্গের একটি প্রসিদ্ধ জনসভাতেও উপস্থিত ছিলাম, ঐ সভায় প্রসিদ্ধ আফ্রিকা ভ্রমণকারী এইচ. এম. ষ্ট্যান্‌লি প্রধান বক্তা ছিলেন। ১৯২৬ সালে বিশ্ববিদ্যালয়ের অতিথিরূপে আমি যখন ডাবলিনে যাই, তখন অতিথিদের সম্বর্ধনার জন্য একটি উদ্যান সম্মিলনী হয়। আমি সেখানে আইরিশ ফ্রি ষ্টেটের গবর্ণর জেনারেল মাননীয় টি. এম. হিলির সাক্ষাৎ লাভ করি। তিনি তখন বয়সে প্রবীণ এবং তাঁহার যৌবনের তেজস্বিতা কিছু শান্ত হইয়াছে। তাঁহার সহাস্য বদন এবং মধুর ব্যবহার দেখিয়া মনে হয় নাই যে, তিনিই পূর্বকালের সেই বিখ্যাত “টিম” হিলি; গত ১৮৮০ সালের কোঠায় ইনিই পার্লামেণ্টে চরম পন্থী, নিয়ত বাধাপ্রদানকারী পার্নেলের দলভুক্ত সদস্য ছিলেন।

 ভারতীয় রাজনৈতিক নেতাদের মধ্যে লালমোহন ঘোষের বাগ্মিতা উচ্চাঙ্গের ছিল। সুরেন্দ্রনাথের যে সব মুদ্রাদোষ ছিল, লালমোহনের তাহা ছিল না। কিন্তু সুরেন্দ্রনাথ নব্য বঙ্গের যুবকদের আদর্শ ছিলেন এবং তাঁহার আবেগময়ী ওজস্বিনী বক্তৃতা যুবকদের চিত্তের উপর অসামান্য প্রভাব বিস্তার করিত। তাঁহার অদ্ভূত স্মরণশক্তিও ছিল। ভারতীয় জাতীয় মহাসভার পুনা অধিবেশনের প্রেসিডেণ্টরূপে তিনি অপূর্ব বক্তৃতা শক্তির পরিচয় প্রদান করেন। তিনি একটি বারও না থামিয়া তিন ঘণ্টা কাল অনর্গল বক্তৃতা করেন। তাঁহার হাতে যে মুদ্রিত অভিভাষণ ছিল, এক বারও তিনি তাহার সাহায্য গ্রহণ করেন নাই।

 গোখেল বাগ্মী ছিলেন না, কিন্তু তাঁহার সাবলীল বক্তৃতা বহু তথ্যে পূর্ণ থাকিত। তিনি সংখ্যাসংগ্রহে নিপুণ ছিলেন, বক্তৃতায় অনাবশ্যক উচ্ছ্বাস প্রকাশ করিতেন না। তাঁহার মনে আলোচ্য বিষয় সম্বন্ধে কোন সন্দেহ বা সংশয় থাকিত না, কেননা তথ্য সম্বন্ধে তিনি নিশ্চিত ছিলেন। তিনি বাক্য সংযমের মূল্য বুঝিতেন এবং বেকনের প্রবন্ধের মত সর্বদাই গুরুত্বপূর্ণ সংক্ষিপ্ত বক্তৃতা করিতেন। সুরেন্দ্রনাথের বক্তৃতা হৃদয়ের উপর, আর গোখেলের বক্তৃতা মস্তিষ্কের উপর প্রভাব বিস্তার করিত। ভারতের জাতীয়তাবাদের অন্যতম প্রবর্তক আনন্দমোহন বসু এত দ্রুত অনর্গল বক্তৃতা করিতেন যে, রিপোর্টারদের পক্ষে তাঁহার বক্তৃতা লিপিবদ্ধ করা কঠিন হইত। তাঁহার বক্তৃতায় কিছু অনাবশ্যক উচ্ছ্বাসের কথা থাকিত। এই পুস্তকের পূর্বাংশে তাঁহার একটি বক্তৃতা উদ্ধৃত হইয়াছে। কেশবচন্দ্র সেনের বক্তৃতা ও ধর্মোপদেশও আমি বহুবার শুনিয়াছি। তিনি ছিলেন একাধারে ভাবুক ও ঋষি; কখনও যুক্তিতর্ক তুলিতেন না, আবেগময় ভাষায় নূতন বাণী শুনাইতেন।

 আমি কয়েকজন প্রসিদ্ধ রাজনৈতিক নেতা ও বক্তার কথা বলিলাম। এডিনবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে ত্রিশত বার্ষিক উৎসব উপলক্ষে যে প্রসিদ্ধ সম্মেলন হইয়াছিল, তাহার কথা স্বভাবতই আমার মনে আসিতেছে। যে সমস্ত বিখ্যাত অতিথি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক নিমন্ত্রিত হইয়া দেশ বিদেশ হইতে আসিয়াছিলেন, তাঁহাদিগকে মহাসমারোহে সম্বর্ধনা করা হয়। এত বেশী বিখ্যাত পণ্ডিত ও প্রতিভাশালী ব্যক্তির একত্র সমাগম দেখিবার সৌভাগ্য কদাচিৎ ঘটে। এই সম্মেলনে সুপ্রসিদ্ধ সাফী ছিলেন; রোমে যখন সাধারণ তন্ত্র ঘোষণা করা হয়, তখন ম্যাজিনি, আর্মেলিনি এবং সাফী, এই তিনজনকে সর্বময় কর্তৃত্ব দেওয়া হয়। সুয়েজ খালের বিখ্যাত ইঞ্জিনিয়ার ফার্ডিনাণ্ড লেসেপ্‌স্, জীবাণু তত্ত্বের প্রতিষ্ঠাতা প্রসিদ্ধ রাসায়নিক পাস্তুর, পদার্থবিজ্ঞানবিৎ শারীরতত্ত্ববিৎ এবং গণিতজ্ঞ হারমান ভন হেল্‌মহোল্‌জ, আমেরিকার প্রসিদ্ধ কবি জেমস রাসেল লাওয়েল, ইংলণ্ডের বিখ্যাত কবি রবার্ট ব্রাউনিং-সম্মেলনে এই সব বিশ্ববিখ্যাত ব্যক্তি ছিলেন। সাফী ও হেল্‌মহোল্‌জ বিশুদ্ধ ইংরাজীতে বক্তৃতা করেন এবং লেসেপ্‌স্ ও পাস্তুর মাতৃভাষা ফরাসীতে বক্তৃতা করেন।

 আমি প্রায় অর্ধ শতাব্দী পরে এই বিবরণ লিখিতেছি, আমার বিশ্বাস আমার বিবরণে কোন ভুল হয় নাই।


পরিশিষ্ট (২)

উপসংহার

 আমি সঙ্কোচ ও সংশয়পূর্ণ হৃদয়ে, জনসাধারণের সম্মুখে এই আত্মজীবনী উপস্থিত করিতেছি। যে কোন পাঠক সহজেই বুঝিতে পারিবেন যে, ইহার কোন কোন অংশ সংক্ষিপ্ত, কতকটা অসংলগ্ন। এক সময়ে আমার ইচ্ছা হইয়াছিল, গ্রন্থখানি আমূল সংশোধন করিয়া ছাপিতে দিব। কিন্তু ঘটনাচক্রে বর্তমান সময়ে আমার জীবন অত্যন্ত কর্মবহুল হইয়া পড়িয়াছে। সুতরাং আমূল সংশোধন করিতে গেলে পুস্তক প্রকাশে বিলম্ব হইত, অথচ এদিকে পরমায়ুও শেষ হইয়া আসিতেছে। এই সমস্ত কারণে ‘শুভস্য শীঘ্রং’ এই নীতি অবলম্বন করিয়া বহু দোষ ত্রুটী সত্ত্বেও আমি এই গ্রন্থ প্রকাশ করিলাম।

 পুস্তকের কোন কোন অংশ ৮।৯ বৎসর পূর্বে লিখিত হয়, ১৯২৬ সালে ইয়োরোপ যাতায়াতের সময় কতকাংশ লিখি। অন্যান্য অংশ বাংলার সর্বত্র, তথা ভারতের নানা প্রদেশে ভ্রমণের সময় গত কয়েক বৎসরে লিখিত হয়। এই সমস্ত কারণে পুস্তকের স্থানে স্থানে খাপছাড়া ও অসংলগ্ন বোধ হইতে পারে।

 কেহ কেহ হয়ত পরামর্শ দিবেন যে, জুতা নির্মাতার শেষ পর্যন্ত নিজের ব্যবসায়েই লাগিয়া থাকা উচিত, রসায়নবিদের পক্ষে তাহার লেবরেটরীর বাহিরে যাওয়া উচিত নহে। সৌভাগ্যক্রমে অথবা দুর্ভাগ্যক্রমে, এই আত্মজীবনীতে কেবল রসায়নের কথা নাই, বাহিরের অনেক কথাও আছে।

 আমি যাহা তাহাই, আমার মধ্যে পরস্পর-বিরোধী অনেক ভাব আছে। বার্নার্ড শ’ যথার্থই বলিয়াছেন, “কোন লোকই খাঁটি বিশেষজ্ঞ হইতে পারে না, কেননা তাহা হইলে সে একটা আস্ত আহাম্মক হইবে।” এই পুস্তকে যে সব বিষয় সন্নিবিষ্ট হইয়াছে, তাহা পরস্পর-বিরোধী কতকগুলি ব্যাপারের একত্র সংগ্রহ; অথচ ইহা একজন বাঙালী রসায়নবিদের জীবন কাহিনীরূপে গণ্য হইতে পারে কিনা, পাঠকগণই তাহার বিচার করিবেন।

 আমার জীবন বৈচিত্র্যহীন শিক্ষকের জীবন। কোন লোমহর্ষণ অভিযান, অথবা উত্তেজনাপূর্ণ বিপজ্জনক ঘটনা, আমার জীবনে ঘটে নাই। কোন রাজনৈতিক গুপ্ত কথাও উদগ্রীব পাঠকদিগকে আমি শুনাইতে পারিব না। কিন্তু তবু আমার বিশ্বাস, বৈচিত্র্যহীন, চমকপ্রদ ঘটনাবর্জিত অনাড়ম্বর জীবনের সরল কাহিনী আমার দেশবাসীর নিকট বিশেষতঃ যুবকদের নিকট কিয়ৎপরিমাণে শিক্ষাপ্রদ ও হিতকর হইবে।

 আমার জীবনের সমস্ত প্রকার কার্যকলাপের কথাই সংক্ষেপে বলা হইয়াছে। পুস্তক লিখিয়া শেষ করিবার পর, আমি ৪।৫ বৎসর উহা ফেলিয়া রাখি এবং বাংলার আর্থিক অবস্থা বিশেষরূপে অধ্যয়ন করি। আর্থিক ক্ষেত্রে বাঙালীর শোচনীয় ব্যর্থতা যে আমার ব্যক্তিগত ধারণা নয়, বাস্তব সত্য, তৎসম্বন্ধে আমি নিঃসংশয় হইতে চেষ্টা করি। দেখিলাম, এ সম্বন্ধে সে সমস্ত বিশেষজ্ঞ ব্যক্তি চিন্তা ও আলোচনা করিয়াছেন, দুর্ভাগ্যক্রমে তাঁহাদের সঙ্গে আমার মতের সম্পূর্ণ মিল আছে। আমি ঐ সব বিশেষজ্ঞদের মতামত গ্রন্থের পাদটীকায় উদ্ধৃত করিয়াছি।

 আমি যুবকদের নিকট বক্তৃতার অনেক বার বলিয়াছি যে, আমি প্রায় ভ্রম ক্রমে রাসায়নিক হইয়াছিলাম। ইতিহাস, জীবন চরিত, সাহিত্য এই সব দিকেই আমার বেশী ঝোঁক। ইহাতে অসাধারণ কিছু নাই। হাক্‌স্‌লি বলিতেন যে, যদিও তিনি প্রাণিতত্ত্ববিৎরূপে প্রসিদ্ধি লাভ করিয়াছিলেন, তবু দর্শন ও ইতিহাস তাঁহার মনের উপর চিরকাল প্রভাব বিস্তার করিয়া আসিয়াছে। “ইংলিশ মেন অব লেটার্স” সিরিজে হিউমের উপর তিনি যে নিবন্ধ লিখিয়াছিলেন, তাহাতেই এই উক্তি প্রমাণিত হয়। লর্ড হ্যাল্‌ডেন দর্শনশাস্ত্রে প্রতিষ্ঠা লাভ করিলেও, আইনজ্ঞ এবং রাজনীতিকরূপেও অশেষ কৃতিত্বের পরিচয় দিয়াছিলেন। এরূপ আরও বহু দৃষ্টান্ত দেওয়া যাইতে পারে।

 আমি স্বীকার করি, আমার মধ্যে অদ্ভুত স্ব-বিরোধী ভাব আছে। যদিও আমি একজন শিল্প ব্যবসায়ী বলিয়া গণ্য, তথাপি আমার তরুণ বয়স হইতেই আমি এই জগতের অনিত্যতা উপলব্ধি করিয়াছি এবং বিষয় সম্পত্তির উপর আমার বিরাগ প্রকৃতিগত হইয়া দাঁড়াইয়াছে। সুতরাং শিল্পব্যবসায়ীরূপে সাফল্য লাভ করিতে যে গুণ বিশেষ ভাবে থাকা চাই, তাহা আমার নাই, কেন না, “অর্থমনর্থম্ ভাবয় নিত্যম্”—এই কথাটি সর্বদা আমার মনে রহিয়াছে। এই পুস্তকের সর্বত্র খৃষ্টের এই সুরই প্রধান—“পৃথিবীর ধনতত্ত্ব ও ঐশ্বর্য সঞ্চয় করিও না, কেননা যেখানে ঐশ্বর্য, হৃদয়ও সেখানে থাকে।”

 তৎসত্ত্বেও যদি কেহ ধৈর্য ধরিয়া এই বহি আগাগোড়া পড়েন, তবে দেখিতে পাইবেন, আমার জীবনের বিভিন্ন কার্যকলাপের মধ্যে একটা সংযোগসূত্র আছে এবং সেগুলি একই জীবন-প্রবাহের অংশ মাত্র। সংক্ষেপে তিনি বুঝিতে পারিবেন যে, আমি লক্ষ্যহীন জীবন যাপন করি নাই।

 দুঃখের বিষয়, আত্মজীবনীতে ‘আমি’ শব্দটির পুনঃপুনঃ ব্যবহার অপরিহার্য। ইহাতে অহং জ্ঞানের ভাব অতিমাত্রায় ফুটিয়া উঠিবার আশঙ্কা আছে। সুতরাং যখনই এই শব্দ ব্যবহার করিয়াছি, তখনই আমার বিষম দায়িত্বের কথা স্মরণ হইয়াছে। যে ক্ষেত্রে আমি কাজ করিয়াছি, ভগবানের হস্তধৃত যন্ত্ররূপেই করিয়াছি। আমার ব্যর্থতা আমার নিজের, ভুল করা মানুষের স্বাভাবিক। কিন্তু আমার জীবনে যদি কিছু সাফল্য হইয়া থাকে, তবে তাহা ভগবানের ইচ্ছাতেই হইয়াছে। বস্তুতঃ ভগবানই আমাদের জীবনের গতি নিয়ন্ত্রিত করিতেছেন। লর্ড হ্যাল্‌ডেন তাঁহার আত্মজীবনীতে মানব জীবনের মধ্যে ভগবদিচ্ছার এই প্রভাবের কথা উল্লেখ করিয়াছেন:—

 “যে সব বিষয়ে আমি সাফল্য লাভ করিয়াছি, তাহাতে আমার কোন সাফল্যবোধ নাই। আমি কাজ করিয়াছি, এবং তাহাতে সুখ পাইয়াছি, এই পর্যন্ত। মানুষের নিকট হইতে বেশী সম্পদ, সম্মান, শ্রদ্ধা পাওয়ার চেয়ে, সে সুখ অনেক ভাল। কেন না ঐ সুখের মধ্যে এমন একটি জিনিষ আছে যাহা বাহিরের কোন কিছুই দিতে পারে না। বাহিরের ঘটনাবলী সম্বন্ধে আমি এই বলিতে পারি, যদি পুনরায় আমাকে প্রথম হইতে জীবন যাপন করিতে হইত, তবে পারতপক্ষে সব ঘটনার সম্মুখীন হইতাম না। একজন বিখ্যাত রাজনীতিক আমাকে একবার জিজ্ঞাসা করিয়াছিলেন, ‘আপনার যে জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা লাভ হইয়াছে, তাহার সাহায্যে পুনরায় কি আপনি নূতন ভাবে জীবন আরম্ভ করিতে চাহেন?’ আমি বলিয়াছিলাম—‘না’। আমি আরও বলি,—‘আমরা জীবনে যে সব সাফল্য লাভ করি, ঘটনাচক্র অথবা দৈবের অংশ তাহার মধ্যে কতটা, তাহা আমরা সম্যক ধারণা করিতে পারি না।’ উক্ত রাজনীতিকও উত্তরে বলিয়াছিলেন, ‘আমিও পুনর্বার জীবন আরম্ভ করিতে চাই না, কেন না যে ঘটনাচক্র বা দৈব একবার আমার সহায় ছিল, সে যে পুনর্বার আমার প্রতি সদয় হইবে, তাহার নিশ্চয়তা কি?’ খুব শৃঙ্খলাপূর্ণ জীবনেও ঘটনাচক্রের প্রভাব যথেষ্ট এবং সকল ঘটনা ও অবস্থার মধ্যে সুখদুঃখে অনাসক্ত থাকিবার শিক্ষা দর্শনশাস্ত্রের নিকট হইতে আমাদের লাভ করিতে হইবে। জ্ঞান ও বুদ্ধি-মত নিয়ত কার্য করিয়া যে ফল হয়, তার বেশী মানুষ আশা করিতে পারে না।”

 জে. এস. মিল সংশয়বাদীরূপে গণ্য (কেহ কেহ তাঁহাকে নিরীশ্বরবাদীও বলেন); কিন্তু তিনি এক স্থানে বলিতে গেলে অদৃষ্টবাদের বা ভগবানের বিধানের উপর তাঁহার বিশ্বাস জ্ঞাপন করিয়াছেন, যথা:—

 “কেহ নিজের কোন কৃতিত্ব ব্যতীতই ধনী হইয়া জন্ম গ্রহণ করেন, কেহ কেহ বা এমন অবস্থার মধ্যে জন্ম গ্রহণ করেন যে, নিজের কার্যের দ্বারা ধনী হইতে পারেন। অধিকাংশ লোককেই সমস্ত জীবনে কঠোর পরিশ্রম ও দারিদ্র ভোগ করিতে হয়। অনেকে অতি নিঃস্ব ভিখারীরূপে জীবন যাপন করিতে বাধ্য হয়। জীবনে সাফল্য লাভের প্রধান উপায়—জন্ম বা বংশ, তার পর ঘটনাচক্র এবং সুযোগ সুবিধা। যিনি ধনীর গৃহে জন্ম গ্রহণ করেন নাই, তিনি সাধারণতঃ নিজের পরিশ্রম ও কার্যদক্ষতা বলেই তাহা লাভ করেন বটে, কিন্তু কেবল মাত্র কার্যকুশলতা বা পরিশ্রমে কিছুই হইত না, যদি ঘটনাচক্র ও সুযোগ সুবিধা তিনি না পাইতেন। অল্প লোকের ভাগ্যেই সেরূপ ঘটিয়া থাকে।... চরিত্রের সদ্‌গুণ অপেক্ষা কর্মশক্তি ও বুদ্ধিবৃত্তি জীবনে সাফল্য লাভের পক্ষে বেশী প্রয়োজন। অধিকাংশ লোকের পক্ষে, তাঁহাদের চরিত্র যতই সৎ হোক না কেন, অনুকূলে ঘটনাচক্রের সাহায্য ব্যতীত জগতে সাফল্য লাভ সম্ভবপর নয়।”

 আমার জীবনের বিবিধ কর্মবৈচিত্র্যের মধ্যে আমি নিম্নলিখিত শাস্ত্রবাক্যটির তাৎপর্য অনুভব করিয়াছি:—

ত্বয়া হৃষীকেশ হৃদিস্থিতেন
যথা নিযুক্তোঽস্মি তথা করোমি।

 বাঙালীদের ত্রুটী ও দৌর্বল্য সম্বন্ধে আমি অনেক কথা বলিয়াছি; আমার এই সময়োচিত সাবধান বাণী অরণ্যরোদনে পর্যবসিত হইবে না, এই আশাতেই ঐ সব কথা বলিয়াছি। বাঙালীর চরিত্রে অনেক মহৎ গুণ আছে এবং আমি নিজেকে বাঙালী বলিয়া গর্ব অনুভব করি। কিন্তু একটা প্রধান বিষয়ে, জীবিকা সংগ্রহ ও অর্থ সংস্থানে—সে অক্ষমতা প্রদর্শন করিয়াছে। গত ৪০ বৎসর ধরিয়া বাঙালীর এই অন্ন সমস্যার কথা আমি চিন্তা করিয়াছি এবং আমি সশঙ্ক চিত্তে দেখিতেছি যে, বাঙালী তাহার ‘নিজ বাসভূমে’ জীবন সংগ্রামের প্রতিযোগিতায় আত্মরক্ষা করিতে পারিতেছে না। এই সব কথা লিখিবার সময় আমি বাংলার গ্রামে গ্রামে ভ্রমণ করিতেছি এবং বাংলার বালক ও যুবকদের কার্যকলাপ বিশেষ ভাবে পর্যবেক্ষণ করিতেছি। তাহাদের শীর্ণ দেহ, রক্তহীন বিবর্ণতা, জ্যোতিঃহীন চক্ষু, অনাহার-ক্লিষ্টতারই পরিচয় প্রদান করে। তাহার মুখে একটা অসহায় ভাব। পরাজয়ের গ্লানি যেন তাহার সমগ্র চরিত্রের মধ্য দিয়া ফুটিয়া উঠিতেছে এবং ক্রমেই গভীর নৈরাশ্যের মধ্যে ডুবিয়া যাইতেছে। যে জাতির যুবকশক্তি এই ভাবে নৈরাশ্যপীড়িত এবং মানসিক অবসাদগ্রস্ত হইয়া পড়ে, তাহাদের ভবিষ্যতের কোন আশা থাকে না। কিন্তু তৎসত্ত্বেও আমার জীবনসায়াহ্নে আমি একেবারে আশা ত্যাগ করিতে পারিতেছি না।

 একজন শিক্ষাব্যবসায়ী হিসাবে, আমি পুনঃ পুনঃ বলিয়া আসিয়াছি—বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাধির মোহ বাঙালী চরিত্রের একটা প্রধান ত্রুটী। অন্য জাতিদের তুলনায় বাঙালীদের মধ্যেই এই মোহ বোধ হয় খুব বেশী। বার্নার্ড শ’ বলিয়াছেন,—“নির্বোধের মস্তিষ্কই দর্শনকে নির্বুদ্ধিতায়, বিজ্ঞানকে কুসংস্কারে, এবং শিল্প সাহিত্যকে পাণ্ডিত্যগর্বে পরিণত করে। এই কারণেই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার ব্যবস্থা।” “পণ্ডিত ব্যক্তি অলস, সে পড়িয়া সময় নষ্ট করে। তাহার এই মিথ্যা জ্ঞান হইতে দূরে থাকিতে হইবে। অজ্ঞতা অপেক্ষাও ইহা ভয়ঙ্কর। কর্মতৎপরতাই প্রকৃত জ্ঞান লাভের একমাত্র উপায়।” কথাগুলি খাঁটি সত্য। ঐ প্রসিদ্ধ লেখকের কথার প্রতিধ্বনি করিয়া আমিও বলি,—“কোন ব্যক্তি যে বিষয়ে নিজে কিছু জানে না, সে যদি অপর এক অযোগ্য ব্যক্তিকে সেই বিষয়ে শিক্ষা দেয় এবং তাহাকে বিদ্যালাভের জন্য সার্টিফিকেট দেয়, তবে, শিক্ষার্থীটি ‘ভদ্রলোকের শিক্ষা’ সমাপ্ত করিল বলা যায়।” কিন্তু এই শিক্ষার ফলে তাহার সমস্ত জীবন ব্যর্থ হইয়া যায়।

 আমি বাঙালী চরিত্র বিশ্লেষণ করিয়া তাহার দোষ-ত্রুটি দেখাইতে দ্বিধা করি নাই। অস্ত্রচিকিৎসকের মতই আমি তাহার দেহে ছুরি চালাইয়াছি এবং ব্যাধিগ্রস্ত অংশ দূর করিয়া তাহাতে ঔষধ প্রয়োগ করিতে চেষ্টা করিয়াছি। কিন্তু বাঙালী আমারই স্বজাতি এবং তাহাদের দোষ-ত্রুটীর আমিও অংশভাগী। তাহাদের যে সব গুণ আছে, তাহার জন্যও আমি গর্বিত, সুতরাং বাঙালীদের দোষ কীর্তন করিবার অধিকার আমার আছে।

 আমাদের চোখের সম্মুখেই পৃথিবীতে নূতন ইতিহাস রচিত হইতেছে। বেশী দিন পূর্বের কথা নয়, চীনা ও তুর্কীরা পাশ্চাত্যের অবজ্ঞা ও ব্যঙ্গ-বিদ্রূপের পাত্র ছিল। তাহারা অলস, দুর্বল, ক্ষয়গ্রস্ত জাতির দৃষ্টান্তরূপে উল্লিখিত হইত। কিন্তু ঈশ্বরপ্রেরিত নেতাদের পরিচালনায় তাহারা শতাব্দীর নিদ্রা হইতে জাগিয়া উঠিয়াছে, নিজেদের জড়তা ও নৈরাশ্য পরিহার করিয়াছে এবং জগতের বিস্ময়বিস্ফারিত চোখের সম্মুখে নবযৌবনের শক্তি লাভ করিয়াছে।

 সুতরাং বাঙালী তথা ভারতবাসী—কেন পশ্চাৎপদ থাকিবে, তাহাদের জাতীয় জীবন কেন পূর্ণতা লাভ করিবে না, তাহার কোন কারণ আমি দেখিতে পাই না।

 “এরিয়োপেজিটিকার” কবি মিল্‌টনের গম্ভীর উদাত্ত বাণী আমার স্মৃতিপথে ভাসিয়া আসিতেছে—

 “আমার মানস নেত্রে আমি একটি মহৎ জাতির নব অভ্যুদয় দেখিতেছি,—বীর্যশালী কেশরীর মতই নিদ্রা হইতে জাগিয়া উঠিয়া সে তাহার কেশর সঞ্চালন করিতেছে।”


নির্ঘণ্ট

পরিশিষ্ট (৩)

নির্ঘণ্ট

অক্রূর দত্ত ১৬
অক্ষয়কুমার চট্টোপাধ্যায় ৩৩
অক্ষয়কুমার দত্ত ২৩, ৯৭, ১৯৬
অক্ষয়কুমার মৈত্রেয় ২০৯
অঘোরনাথ চট্টোপাধ্যায় ৮৮, ৮৯
অতুলচন্দ্র গঙ্গোপাধ্যায় ১০৭
অনুকূলচন্দ্র সরকার ১২৫, ১২৬
অমূল্যচরণ বসু, ৫৩, ৬৮, ৬৯, ৭০, ৭১, ৭২, ৭৩
অযোধ্যানাথ পাকড়াশী ২৩
অরবিন্দ (শ্রী) ১৫৩
অসহযোগ আন্দোলন ১৫২
অকল্যাণ্ড, জর্জ ৩১২
অতুলচন্দ্র ঘোষ ১০৭, ১০৮
অভয়চরণ গুহ ৩১১
অমৃতবাজার পত্রিকা ২৬
অ্যালান গ্রেস, রেভাঃ ১৬৭
অলিভিয়া ২৫
অষ্টোয়াল্ড ৪৮, ১১৪
আইজ্যাকস্ রুফাস ৩৪৮
আর্করাইট ৬৫, ৩৩৯
আদিত্যকুমার চট্টোপাধ্যায় ৩১
আনন্দকৃষ্ণ বসু ৩১১
আনন্দমোহন বসু ৩৩, ৮২, ৮৩, ১০৪, ৩৬১
আনন্দলাল রায় ৪
আরেনিয়স্, সাণ্টে ৪৮, ৮০, ১১৪
আলকেমী ৭৭
আলালের ঘরের দুলাল ৯৮
আশতোষ মুখোপাধ্যায় ১০৩, ১০৮, ১১৭, ১১৯, ১২০, ১২৯, ১৩০, ১৩১, ১৩৩, ২০৯
আকবর ৩
আগা ম্যানুয়েল ২৯৭
আলেকজাণ্ডার ম্যাকেঞ্জি ২৯২
আলিবর্দী খাঁ ২৮৮, ২৯৬
আজিম ওসান, সুলতান ২৮৭
আবদুল বারি চৌধুরী, মৌঃ ২৩৯
অ্যালেন ২৩৬
আমহার্স্ট, লর্ড ৯৪, ১৯৬
আমীরচাঁদ বাবু, ৩১১
অ্যালফ্রেড মণ্ড ৩৪৮
আর্মেনিনি ৩৬১
আলডফ ওয়ার্জ ৮৯
আলকিণ্ডী ১৭
আল ফোরাবি ৯৭
আল রাজি ৯৭
আর্ল অব কর্ক ১০০
আর্কডেল আর্ল ১০৮
আংষ্ট্রম্, ১১৪
আব্রাহাম লিঙ্কন ১৭৮
আবদুল করিম, মৌঃ ১৯২
আর্নল্ড ৩১, ১৯৪
আবেলার্ড ২০১
আর্কিবল্ড হার্ড, স্যার ২৩৭
আওরঙজেব ২৮৭
আর্যদর্শন ২৬
আলেকজাণ্ডার বাটেক ৮০
আরবী পাশা ৩৬, ৩৭
অ্যালফ্রেড ক্রফট্ ৫১
আলেকজাণ্ডার স্মিথ ৪৩
অ্যান্‌ড্রু কিং ৪৮
আহম্মদ মুক্তার পাশা কার্‌স্‌ ৩২
ইংলিশম্যান ৮৪, ২৬৪
ইণ্ডিয়া ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স ৭৩
ইণ্ডিয়ান মিরর ২৬, ৩১, ৮৪
ইন্‌জে (ডীন) ২৯১
ইন্দ্রনারায়ণ সেনগুপ্ত ১৫৮
ইম্পিরিয়াল রসায়ন শিল্প প্রতিষ্ঠান ২১৮
ইয়ং ৬, ২১, ৩১, ৩৪২
ইষ্ট ইণ্ডিয়া কোম্পানি ২৩৪, ২৮৮, ২৮৯
ই. এ. ম্যানিং, মিস ৩৯
ইউজেন চেন ৩৪৮
ইবন সিনা ৯৭
ইব রসদ ৯৭
ইলবার্ট বিল ৩৬০
ইলিয়ট, জন (স্যার) ১০২
ইলিয়ট, চার্লস্ ৫৬, ৭৫
ইলিয়ট, জর্জ ২৫
ইফ্রেম, অধ্যাপক ১২৬
ইন্দ্রনারায়ণ, ডাঃ ১৫৯
ইণ্ডিয়া কাউন্সিল ১৮২
ইঞ্চকেপ, লর্ড ১৮৪
ইটো প্রিন্স ২৩০
ইভান্স ক্লার্ক ২৫৬
ইসলিংটন, লর্ড ১৫২
ঈশান বসু ১৬
ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ৬, ৮, ১৮, ২৬, ৩৪, ৯৭, ১৯৫, ১৯৬, ৩৩৮
ঈশ্বরচন্দ্র মিত্র ৭, ৩৩
উইলসন (প্রেসিডেণ্ট) ৩৪০
উডরো, মেং ৮
উদয়চাঁদ দত্ত ৭০, ৭৭
উইলিয়ম, তৃতীয় ৫
উইলিয়ম জোন্স, স্যার ২৩
উইলিয়ম গ্রেগরী, স্যার ৩৭
উমানাথ রায় ১৯
উইন, অধ্যাপক ১২৮
উমিরুদ্দিন জোদ্দার ১৫৫, ১৫৬
উইলিয়াম উইলকক্‌স, স্যার ১৬৯, ২৮০
উইলিয়ম অব অরেঞ্জ ১৭৭, ১৮০
উইলিয়ার্ড, ড্যানিয়েল ১৭৯
উইল আরউইন ১৮০
উদয়াদিত্য ২৩৩
উমিচাঁদ ২৯৭
উইলিয়ম, জর্জ ৩৩৯
উইলিয়ম পেন ৩৪৮
উইলিয়ম অরেঞ্জ ৩৪৮
উইলিয়ম মরিস, স্যার ৩৫২
এডিসন ২৫
এমার্সন ২০৭, ২১৬
এরিস্টোটল ৯৭, ২০৪
এসিয়াটিক সোসাইটি ৭৭, ১০২, ১০৬
এসে অন্ ইণ্ডিয়া ৪৫
এসেঞ্জ এণ্ড ডিস্‌কোর্সেজ ১৪৭
এস. এন. সেনগুপ্ত ১৬৪
এস. সি. রায় ৩২৬
এ. স্লেটার, স্যার ২৬৩
এইচ. পি. ডেভিসন ১৭৯
এন. আর. সেন ১৩৬
এলিজাবেথ ৯৯
এফ্. ডি. ফার্নাণ্ডেজ ১২১
এইচ্. আর. জেমস ১২২

{{hi|এইচ্. কে. সেন ১২৭

এস. কে. বন্দ্যোপাধ্যায় ১৩৬
এর্ডম্যান ৮৮
এরাসমাস ৯৫
এরিষ্টোটল ৯৬
এডিসন, টমাস ১৪৪, ১৮৭, ২০১
এরিক গেডিস, স্যার ১৭৯
এডওয়ার্ড ক্লার্ক ১৮৮
এ. জি. গার্ডিনার ৩৩৯
এলেন ৩৩৯
এম. এস. কুমার ৩৫০
এইচ্. এম. স্ট্যান্‌লি ৩৬০
এইচ্. এইচ্. উইলসন ২৪৪, ৩৫৮
এ. শ্যাণ্ড ৪৮
এন. পি. সিংহ ৩৮
এস. আর. দাস ৩৮
এণ্ডারসন, জন (স্যার) ৪৩
এফ. মেটল্যাণ্ড গিবসন ৪৮
এম. এন. জ্যাকসন ৮৭
ওয়াকার, জেম্‌স ৪৩, ৪৮, ৮৮
ওয়াট, জেম্‌স ৬৫
ওয়াটসন (ডাঃ) ১২১, ১২৫, ১২৬
ওয়ার্ডসওয়ার্থ, ৫০, ২৭৬
ওয়াদিয়া ৩৫২, ৩৫৫
ওয়াশিংটন ১৪৩
ওয়েলস্, এইচ, জি, ১৯৪, ২০১, ২০৬
ওয়েলেস্‌লি, লর্ড ২৩৪, ২৩৫, ২৩৯, ২৮৯,৩১১
ওয়েষ্টল্যাণ্ড ২, ১২, ২৬৮
ওসমান পাশা প্লেভনা ৩২
ওয়েলিংটন ২৪
ওয়ারেন হেষ্টিংস ৩, ১৭৭, ২৯৬
ওয়েষ্ট, মিঃ ১৯৫, ১৯৭
ওকাকুরা—ও ২৩৩
ওয়েলেসলি-ও-হাওয়ার্ড ২৬১
কনফিউসিয়াস্‌, ১৯৩
কব্‌, ফ্রান্সেস পাউয়ার ২৩
কর্ণওয়ালিস, লর্ড ৩, ২৪২
কলিকাতা পটারী ওয়ার্কস্ ২২৬, ২২৭
কল্যাণজী নারায়ণজী ৩৩৭
কৃষ্ণবিহারী সেন ২৬, ২৯, ৩০, ৩১, ৩২
কৃষ্ণদাস পাল ৬, ২৬, ২৭, ৮৯, ৩৪৩
কৃষ্ণমোহন বন্দ্যোপাধ্যায় ৬, ২৮, ৯৭, ৯৮, ১৯৬
ক্রফোর্ড‌ (জজ) ১৩, ১৪
ক্রমওয়েল ১৪৫, ৩১১, ৩৪৬, ৩৫৭
ক্যানিং, লর্ড ১০৯
ক্যাভেন্‌ডিশ্‌ ৪৭
কাউপার ১৩৭
কার্জন, লর্ড ৮২, ৮৬, ৯২, ৯৩
কালীনাথ মুন্সী ১৯
কালীপ্রসন্ন ভট্টাচার্য ৩০
কালীপ্রসন্ন ঘোষ ৩৭
কালীপ্রসন্ন বন্দ্যোপাধ্যায় ১০০, ২৬৬
কানিংহাম, স্যার আর্কডেল ১০৮
কানাইলাল দে ৭০
কার্তিকচন্দ্র বস, ৭৪
কার্তিকচন্দ্র সিংহ ৬৪
কাণ্ট ১৯৩
কার্নেগী, অ্যানড্রু ১২৮, ১৮৩, ১৮৪, ১৮৭, ২২২, ৩২০, ৩৩৯, ৩৫২, ৩৫৩
কামা ৩৫২
কামিং ৭২, ৩০৬
কাম্বেল, স্যার জর্জ ৩৬০
কামাল পাশা, মুস্তাফা ১৪৫
কার্লাইল ২৮, ৪০, ৪৬, ৫৯, ৭৮, ১৩৭, ১৪৫, ১৮০, ২০১, ৩৩৯, ৩৪০, ৩৪৬, ৩৫৫
কাসোলা ৩৪৫
ক্লাইভ, রবার্ট ৩, ২৯১
কীন্‌স, জে, এম ১৪৩
কুঞ্জলাল ঘোষ ১৫৫
কুরী-দম্পতী ৮০, ১১৪
কুলভূষণ ভাদড়ী ৬৫, ৬৮
ক্রুক্‌স ১, ৭৬, ১১৪
কেরী ৬, ৯৭, ৩০৭, ৩৩৯
কেপ্‌লার ৯৯
কেলভিন, লর্ড ১০২, ১০৪
কেশবচন্দ্র সেন ১৫, ২৩, ২৪, ২৭, ২৯, ৩১, ২০৬, ৩৩৮, ৩৬১
ক্ষিতীশচন্দ্র নিয়োগী ২৯৩
ক্ষেত্রমোহন গোস্বামী ৬
কোপারনিকাস্ ৯৯, ৩৫৭
কোরান ১৯৩
কোলব্রুক ২৪২,২৬৯
কপ ৭৭
কমলা ১২
কলিন ক্যাম্পবেল, স্যার ২১
কালিদাস ১১, ৯৭
কান্তমুদী ৩
কার্ডণ্ট সালি ৫০
ক্লাইব, কর্ণেল ৩১১
ক্লাইব, রবার্ট ১৭৭
কাথাভাতে, অধ্যাপক ৮৪
কার্ল পিয়ার্সন ৩৫৭
ক্রিস্টোফার ৩৫৭
কোলেনসো, বিশপ ২৩
কিচনার ৮৬
ক্রফট ৭৫, ১০৩
ক্রস, লর্ড ৫১
কেলী, ডাঃ ৪৭
ক্যাভেনটো ৮১
কোহেন ৮৮
কীড ১৬
কার্চ্চফ্ ১১৪
কর্ণেলিয়া ১২৫
কোলরিজ ১৩৮
ক্যাভেনডিশ ১৪৩
ক্রু, লর্ড ১৪৯
ক্যানিজায়ো ১৪৯
কেবল, লর্ড ১৩, ১৮৪, ১৮৭
ক্যারূপ নিলসেন ১৮৯
কৃত্তিবাস ১৯৩
কাশীরাম দাশ ১৯৩
কনরাড ১৯৪
কাশীপ্রসাদ ঘোষ ১৯৬
কীর্তিনারায়ণ রায় ২৩৩
কারশেঠজী ২৩৪
কোলব্রুক ২৬১
কাটরু ২৮৭
কোজা ওয়াজিদ ২৯৭
কোলেট্ মিস ২৯৯
কেনওয়ার্দি ৩১০
ক্রুকরোম এণ্ড কোং ৩১১
কেশোরাম পোদ্দার ৩৫৩
ক্ষিতীশচন্দ্র দাশগুপ্ত ১৬৫, ১৬৮
খলিফা মনসুর ৯৬
খৈতান ৩৩৭
গশেন, জর্জ জোয়াকিম ৩৪৮
গংগাগোবিন্দ সিং ৩
গান্ধী (মহাত্মা) ৩৯, ২৮, ৮৪, ১৪৫, ১৬০, ১৬৩, ২৪২, ২৬০, ২৬৩, ২৬৪, ৩১৭, ৩২৩, ৩৫৬
গান্ধী আশ্রম, ২৪৭
গান্ধী-আরুইন চুক্তি ৩১৭
গারফিল্ড (প্রেসিডেণ্ট) ৩২১
গ্যালিলিও ২৩,৩৫৭
গিবন ১৫, ১০৯, ১৮০, ১৮১
গিবসন, জন (ডাঃ) ৪২
গিরিশচন্দ্র ঘোষ ২০৬
গিরিশচন্দ্র দেব ২২
গুরুসদয় দত্ত ২৭৮, ২৮০
গুরুদাস বন্দ্যোপাধ্যায় ২০১
গ্যালেন ৯৭
গ্যেটে ৭৮, ৮৯, ১৪৭
গ্ল্যাডস্টোন ৩২, ১৭৭, ৩৬০
গোকুলদাস তেজপাল ৩৫২
গোখেল ২৭, ৮২, ৮৩, ৮৪, ১৩১, ১৩৩, ৩১৬, ৩৬০
গোপালচন্দ্র চক্রবর্তী ১২৬, ১২৭
গোপাল সরকার ২০৯
গোরাচাঁদ দত্ত ১৬
গোল্ডস্মিথ ২৫, ১৪৩
গৌরদাস বসাক ৩৩
গ্যয়টন ডি. মর্ভো ৮৯
গলস ওয়ার্দি ১৯৪
গণপতি রাও খেমকা ৩৫৩
গণেশপ্রসাদ, ডাঃ ১৩৬
গ্যালেন ৯৭
গ্যারিবল্ডি ৫৩, ১৪৩
গাইন ১৬৬
গ্ল্যাডস্টোন ১৭৭
গ্র্যাণ্ট, মিঃ ২৯৪
গ্যালটন ৩৫৭
গিলক্রাইস্ট ট্রাষ্ট ৫১
গিলবার্ট ৯৯, ১৮১
গ্রিমো ১১০
গ্রিয়ারসন ৩৩৯
গেট ২৯৯
গেলুসাক ৮৯
গ্রেহাম এণ্ড কোং ৩১১
গোসেন ১৮৭
গোপাল দাস ২৯৮
গোপালবরণ সা ২৯৮
গোরাচাঁদ দত্ত ৩১১
গোবিনচাঁদ ধর ৩১২
গ্রোট, জর্জ ১৪৪
ঘনশ্যামদাস বিড়লা ১৮৬, ৩৩৭, ৩৫৪
ঘরশ্যামল ঘনশ্যামল দাস ৩১১
চণ্ডীচরণ বন্দ্যোপাধ্যায় ৩১
চণ্ডীমংগল ২৩৩
চন্দ্রভূষণ ভাদুড়ী ৫৭, ৫৮, ৬৪, ৬৮, ৭৪, ৭৫, ২১৩
চরকা ২৪২, ২৫২
চিত্তরঞ্জন দাশ ১৫২, ১৫৩, ১৫৮
চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত ২৪২, ২৭৯, ২৮০, ২৯৪, ৩০৫
চেম্বারলেন, জোসেফ ১৭৭, ১৭৯, ৩৬০
চক্রবর্তী চ্যাটার্জী এণ্ড কোং ৩৫৯
চন্দ্রমোহন ভাদুড়ী ১২১
চসার ৯৫
চণ্ডী দত্ত ৩১১
চার্লস বার্নাড ৫১
চাণক্য ২১
চ্যানিং ২৩
চার্চিল, জন ১৭৭
চার্চিল, উইনস্টোন ১৭৭
চ্যাটার্ড মার্কেনটাইল ব্যাঙ্ক লিঃ ৩১১
চেম্বার ২৩, ২৮
চেম্বার্স ৯৭
ছিয়াত্তরের মন্বন্তর ২৭৭
জগদীশচন্দ্র বসু, ৩৮, ৫৫, ৮৬, ৮৭, ১০২, ১৩৫, ১৪৭
জগন্নাথ গুপ্ত ১৩৬
জনসন (ডাঃ) ১৬, ২১, ২৫, ৩৬, ১৮০
জয়গোপাল বন্দ্যোপাধ্যায় ২০৯
জর্জ ইলিয়ট ২৫, ১৭৬
জ্ঞানেন্দ্রচন্দ্র ঘোষ ১১১, ১১৪, ১১৫, ১২১, ১২১, ১২৫, ১২৭
জ্ঞানেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায় ১১১, ১১৫, ১২১, ১২২, ১২৫, ১২৭
জ্ঞানেন্দ্রনাথ রায় ১২৬
জার্নাল অব দি এসিয়াটিক সোসাইটি অব বেংগল ৫৯
জিজিভাই ৩৫২
জিতেন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় ২০১
জ্যোতিষচন্দ্র ঘোষ ১৫৫
জোন্স, স্যার উইলিয়ম ৭৮
জন, রাজা ৪৪, ৩৬০
জন, ব্লাইট ৪৫
জন, স্টুয়ার্ট ব্ল্যাকি ৫০
জন বার্ড উড, স্যার ২৫০
জগৎ শেঠ ২৮৮, ২৯৭, ২৯৮
জন ব্রুনার ৩৪৮
জর্জ হেণ্ডারসন এণ্ড কোং ৩১১
জ্যাক ২৪৫, ২৮৩, ৩০০, ৩০১
জিতেন্দ্রনাথ রক্ষিত ১১১
জিনি ডিনস্ ৫০
জি. কে দেওধর ৮২
জিব্রাল্টার ৩৭
জীবানন্দ বিদ্যাসাগর ৩৫৮
জে. গিবসন ৪৮
জেমস, প্রথম ৫০
জেমস, মিঃ ১২০
জেনিংস ১২২
জে. এম. দাসগুপ্ত, ডাঃ ১৫৮
জে. ঘোষাল ৮৪
জে. এন. গুপ্ত ২৮৬, ২৯৪
জে. সি. সিংহ ২৯৬, ৩১২
জে. কে. বস, ৩১১
জেমস, দ্বিতীয় ৩৫৭
জেমস, কেয়ার ৩৩৯
জ্ঞানেন্দ্রনাথ রায় এণ্ড ব্রাদার্স ৩৫৯
টনী (প্রিন্সিপ্যাল) ৫১, ৫৫, ৭৫
টমসন ৪২, ৭৯, ৯১, ৩৪২
টাটা, জে, এন ১৩০, ১৩১, ১৩৪, ২২০, ২২২, ২৩৪, ৩৫২
টাটা কোম্পানি ৩২৩
ট্রাভার্স (ডাঃ) ৭৩, ৮৭
টিভেলিয়ান ১৯৬
টি, মাধব রাও (স্যার) ৩৩৮
টেইট (অধ্যাপক) ৪১, ৪২
টেনিসন ১২
টেলফোর্ড ৬৫, ৩৩৯
টোলেমী ৯৭
টড ২১
টলস্টয় ১৪২
টাটা, ডোরাব, (স্যার) ৩৫২
টিপু সলতান ২৯৫
টি. এফ. বারব্যুর ৪৮
টি. এম. হিলি ৩৬০
টুর্গেনিভ ১৪২
টেলর ২৯৬
ডবলিউ, সি, ব্যানার্জি ৩৩, ৮৩
ডবিন, লিওনার্ড (ডাঃ) ৪২
ডাইভার্স ৭৬
ডিকেন্স ১৪২, ১৯৩
ডিগ্‌বী ৪
ডিজরেলি ১৭৮, ৩৪৮
ডিমার (অধ্যাপক) ৪৮
ডিলন, জন ৩৬০
ডেওয়ার, স্যার জেম্‌স ৮১, ৮৭, ৮৮
ডেকার্ট ১৪৩
ডেভিট্‌, মাইকেল ৩০
ডেভিড, সেসুন ৩৩৭
ডুমা, আলেকজান্দার ১১০, ৩৪৮
ডফরিন, লর্ড ৪৫, ৫৫
ডলটেয়ার ৪৬
ডায়োক্লিশিয়ান ১৪৩
ড্রামণ্ড, অধ্যাপক ১২৭
ড্রাইভেন ১৭৭
ডার্লিং, মিঃ ২৭৩
ডি. সি. ব্যানার্জি ১২৮
ডিউক, উইলিয়াম ৩৩৯
ডিক্সন ৮৮
ডি. এল. রিচার্ডসন ২২
ডি. এন. রায়, ডাঃ ৩৬
ডি. ওয়ালডি ৬৪
ডি. বি. দত্ত ৪৮
ডেভি ফ্যারাডে ৩৪৮
ডেভিড হেয়ার ২২
ডেলী হ্যারল্ড, পত্রিকা ৫
তারকনাথ পালিত ৩৩, ১৩১, ৩৪৯
তেলাঙ্গ ২৭
তাসো ১৬
তারাপ্রসন্ন রায় ৯৯
তিনকড়ি দে ১১৫
তুলসীদাস ১৯৩
থর্প, স্যার এডোয়ার্ড ১২৭, ১৪৭
থেনার্ড ৮৯, ১১০
থর্নহিল, স্কোয়ার ২৫
থাকার ৩১, ১৪২
থিয়ডোর পার্কার ১৩
থেলেন ১১৪
দক্ষিণ আফ্রিকা ৮৪
দয়ালচাঁদ রায় ৭
দাদাভাই নৌরজী ৮৩
দান্তে ৯৬, ৩৪১
দ্বারকানাথ ঠাকুর ৪
দ্বারকানাথ বিদ্যাভূষণ ২৬
দ্বারকানাথ মিত্র (বিচারপতি) ৩৩৮
দ্বারকানাথ রায় ৩৬
দালাল ৩৩৭
দিগম্বর মিত্র ৬, ১৫
দ্বিজেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য ২৩১
দীনবন্ধ, মিত্র ২০
দীনেশচন্দ্র সেন ১৩৬
দুর্গাচরণ বন্দ্যোপাধ্যায় ২৩১, ২৩২
দেবপ্রসাদ সর্বাধিকারী ২৪, ৩৬, ১১৫
দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৫, ২৩, ৯৫
দেবেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য ২৩১
দ্বারকানাথ দত্ত ৩১১
দুর্গাচরণ লাহা ৩১২
দেবীসিংহ ৩
দেবীপ্রসাদ খৈতান ৬৬
ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ৩১১
নগেন্দ্রনাথ সেন ১৫৫
নবকান্ত কবিভূষণ ৭৮
নবকৃষ্ণ (রাজা) ৩
নবীনচন্দ্র ঘোষ ৭
নব্য রসায়ন শাস্ত্রের স্রষ্টাগণ ১১০
নরেন্দ্রনাথ সেন ২৬, ৩১, ৮৪
নলিনীকান্ত ভট্টশালী ২০৯
নলিনীরঞ্জন সরকার ১৮৬
নারায়ণচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় ২২৬
নিউটন ২৩, ৩৩, ৯৫, ১২৯, ১৩৮, ১৭৭, ২১৩, ৩৫৭
নিউম্যান (কার্ডিন্যাল) ২০০, ৩৪৮
নির্মলেন্দু রায় ১৩৬
নীরেন্দ্র চৌধুরী ১৫৯
নীলরতন ধর ১১১, ১১৪, ১১৫, ১২২, ১২৫
নীলরতন সরকার (ডাঃ) ৬১, ৬৯, ৮২, ১৪৭, ২৪৯
নৃপেন্দ্রকুমার গুপ্ত ৩২৮
নপেন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় ২০৯
নৃপেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায় ১৩৬
নুরজাহান ২৪৩
নেচার ক্লাব ৬১
নেপোলিয়ান ৩৩৯, ৩৫৮
নগেন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায় ১০০
নন্দীরাম বৈদ্যনাথ ২৯৬
নাইট্ ২৫
নিকলসন ৯৭
নিখিলভারত আগরওয়ালা মহাসভা ৩৫৪
নিশিকান্ত চট্টোপাধ্যায় ২৭৫
নীলমণি ধর ৩১২
নেচার, পত্রিকা ৯১
নৌরজী ২৩৪
পরেশনাথ রায় ৭
পরেশনাথ সেন ১৪৭
প্রফুল্লকুমার সরকার ১৩
প্রফুল্লচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় ২৬
প্রফুল্লচন্দ্র গহ ১২১
প্রফুল্লচন্দ্র ঘোষ ১২৬, ২০৯
প্রফুল্লকুমার বসু ১২৬, ১২৭, ১৩৬
প্রফুল্লচন্দ্র মিত্র ১২০, ১২৯, ১৫৯
প্রসন্নকুমার লাহিড়ী ৩৪
পারাঞ্জপে ১৩৫, ২৩৪
পাস্তুর ৩৩৯, ৩৬১
প্রাণকৃষ্ণ আচার্য ৬১, ১৪৭
প্রাণকৃষ্ণ সাহা ১৬
প্রাণকৃষ্ণ লাহা এণ্ড কোং ৩১১
প্যারীচাঁদ মিত্র ১৬, ১৮
প্যারীচরণ সরকার ২২
প্যাস্কাল ১৪৩
পিয়েট্রো ৩৪৫
পিল্‌গ্রিমস প্রোগ্রেস ১৭৬, ৩১২, ৩৪২
প্রিয়দারঞ্জন রায় ১২৬, ২১০
প্রিয়নাথ সেন ২০৯
পুরুষোত্তমদাস ঠাকুর দাস ৩৩৭, ৩৫২
পুলিনবিহারী সরকার ১১১, ১২৬, ১২৯, ১৩৬
প্লুটার্ক ৯৭
পেড্‌লার ৫৩, ৫৪, ৫৬, ৫৮, ৭৫, ৮৬
পেনিংটন, জে, বি ৩৫১
পেট্রার্ক, ফ্রান্সিসকো ৯৫, ৩৪৫
প্লেটো ৯৭, ১৫১, ১৯৩, ২০৪
পল নাইট ৩৭
পঞ্চানন নিয়োগী ১০৭
পঞ্চানন বসু ১৬৫
প্যারীমোহন মুখার্জী, রাজা ৮৫
পামার এণ্ড কোং ৫
পামারষ্টোন ১৭৭
পানাণ্ডিকর ২৪৫, ২৫৫
পার্কিন ৮৮
প্যারাসেলসাস ৯৯
পামির কর্ডিয়ার, মঁশিয়ে ৯০
প্যালিসি, বার্ণাড ২১৪
প্রতাপরুদ্র সম্রাট ৯০
প্রতাপাদিত্য, রাজা ২০, ২১৩
প্রিস্টলে ১০০, ১৪৩
পি. এন. দত্ত, মেসার্স ২২৮
পিল জ্যাকব ৩১১
প্লুটার্স ৯৭
পৃথ্বীশচন্দ্র রায় ৮৪
প্লেফেয়ার, লর্ড ৫১, ১২৮
প্লেটো ৯৭
পেলেটিয়ার ৮৯
পোপ ৫, ৩৩, ৩৫৭
পোর্ট সৈয়দ ৩৭
প্লোটিনাস ৯৭
পোরফির ৯৭
ফরস্টার, ডবলিউ, ই ৩৬০
ফরাসী বিপ্লব ২১২
ফলহার্ড ৭৬
ফসেট ৪৩
ফা-হিয়ান ২৩৩
ফার্গুসন ৩৪২
ফ্রাংকলিন, বেঞ্জামিন ২৩, ১৩৯
ফ্যারাডে ২১৩, ৩৪০
ফিল্ডিং ৬
ফিসার, এমিল ৮৯
ফ্রুড ২৮, ৭৮
ফ্রেজার, টমাস ৪২
ফ্রেট্ ফেবার ৩৪৫
ফোর্ড্ হেনরি ১৮৭, ২৫৬
ফতেচাঁদ ২৯৭
ফরবেস্ মিঃ ২৯৪
ফারুকসিয়ার, সম্রাট ২৯৭
ফাদার লার্ফো ৯৯
ফ্র্যাঙ্কল্যাণ্ড ৮৮
ফ্রান্সিস টি. ম্যাকেব ১৮৮
ফ্র্যামজী ২৩৪
ফার্ডিন্যাল্ড লেসেপ্‌স্ ৩৬১
ফিরোজ শাহ ২৮১
ফিলিপ কালনিফ্ লিস্টার, স্যার ২৩৫
ফেরোজ শা মেহতা ৮৩
ফোরক্রয় ৮৯
বংকিমচন্দ্র ২৬, ৩৩, ৯৫, ৯৬, ৩৩৮
বংগদর্শন ২৬
বংশীধর ঘোষ ৮
বলদেওদাস বিড়লা (রাজা) ৩৫৪
বলরাম মল্লিক ৩৩
বসওয়েল ৩৭
বাইবেল ১৯৩
বাইসম্যান ৩৫৭
বাটা, টমাস ১৮৫
বাংগালোর ইনস্টিটিউট অব সায়েন্স ১৩১, ১৩২
বালগংগাধর তিলক ৩১৬
বালচাঁদ হীরাচাঁদ ২৩৫, ৩৩৭
বালফুর, লর্ড ১৩৪, ৩৬০
বাটলার ২৪, ১১৭
বায়রণ, লর্ড ২৫, ৩২, ৮৩, ৮৮
বার্ক ৩, ৩৪
ব্রজেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় ১৯৫, ২৫২
ব্রজেন্দ্রনাথ ঘোষ ১২৬
ব্রজেন্দ্রনাথ শীল ১০৯, ২০৮, ২০৯
ব্রাউনিং, রবার্ট ৩৬১
ব্রাউনিং, এলিজাবেথ ব্যারেট ১৭৬
ব্রাউন, আলেকজান্দার ক্রাম ৪২, ৪৩, ৪৮, ৫০, ৮৭, ৮৮
বাহ্মসমাজ ২৩, ৯৮
বার্ণস্, রবার্ট ১৮৩, ৩৩৯, ৩৪০, ৩৪১, ৩৪২
বার্ণেল ৭৮
বার্ণার্ড পালিসি ৬৫
বার্থেলো ৭৬, ৭৭, ৭৮, ৭৯, ৮৯, ৯০, ৯১
বিজ্ঞান কলেজ ১২৯
বিমানবিহারী দে ১১৪, ১১৯
বিঠলদাস ঠাকুরসী ৩৫২
বিপিনবিহারী সরকার ৬১
বিবেকানন্দ ২৭, ৩৩৮
বীরেশচন্দ্র গুহ ১২৭, ১৩৬
বুনিয়ান, জন ১২৯
বেকন ৬, ২১, ১৪, ১৫, ৯৯
বেভারেজ ১২, ২৪৯, ২৬৭
বেংগল কেমিক্যাল এণ্ড ফার্মাসিউটিক্যাল ওয়ার্কস্ ৬৭, ৭৩, ৭৬, ৮২, ১০৮, ১১৩, ১২০, ২১৩, ২২৬, ৩৩২
বেকেরেল ৮०
বেংগল এনামেল ওয়ার্কস্ ২৩১
বোর্ড অব ট্রেড ২৩২
বাবর ৩
বার্চেল ২৫
বাউট ফ্লাওয়ার ৩৭
বাকল ৩৩৮
বার্টন ৮৮
বার্ক ২১০
বাকলে ৮৮, ৯৫, ১৭৬
বার্ড ৯৫
বাটলার, ডাঃ ১১৭
বার্কার ২১২
ব্যামফিল্ড ফুলার, স্যার ১০৮, ১৩০
বার্কেনহেড, লর্ড ১৮৪
বি. বি. রায় ১৩৬
বি. বি. দত্ত ১৩৬
বিশ্বনাথ মতিলাল ১৮৬
বিশ্বম্ভর সেন ৩১২
বি. এম. দাস ৩২৯
বিড়লা এডুকেশন ট্রাস্ট ৩৫৪
বুনসেন ১১৪
বুকানন হ্যামিল্টন ২৪৩
ব্রুন, অধ্যাপক ১২৯
বেণ্টলী, ডাঃ ১৫৬, ১৬৯
বেনেট ১৯৪
বেঙ্গল পটারিজ লিঃ ২২৭
বোনার ল ১৭৯
বোয়ালোর ১৭৭
বোকাসিও ৯৫
বোমেনজী ২৩৪
বৈকুণ্ঠনাথ সেন ২২৬
বৈষ্ণবদাস শেঠ ৩১১
ভবেশচন্দ্র রায় ১৩৬
ভাটনগর (অধ্যাপক) ১০৭, ১২৩, ১২৭
ভাণ্ডারকর ৭৮, ২০৯
ভারতীয় জাতীয় মহাসমিতি ১০৪
ভারতীয় রাসায়নিক গোষ্ঠী ১০৭
ভারতীয় রসায়নের ইতিহাস ১২৮
ভাশ্যাম আয়েংগার ৩৩৮
ভি, জে, প্যাটেল ২৩৮
ভূতনাথ পাল ৬৩, ৭০
ভূদেব মুখোপাধ্যায় ৯৫
ভূপেন্দ্রনাথ বসু, ৮৩, ৮৪, ৮৫, ১৮২
ভেদনীতি ৯২
ভেলী, ভি, এইচ (ডাঃ) ১১৫
ভোলানাথ পাল ২২
ভবভূতি ৯৭
ভার্জিল ৯৬
ভিগাস, ডাঃ ১৩৩
ভিক্টর হুগো ১৪২
ভুবনমোহন বসাক ৩৫৮
ভোয়েলকার ২৪৮
মতিলাল শীল ১৬, ১৮৬
মদীন শেরিফ ৭০
মধুসূদন দত্ত ১, ২, ৬০, ৯৬, ১৪২, ২৭৬, ৩৩৮
মনসামংগল ২৩৩
মণীন্দ্রচন্দ্র নন্দী, মহারাজা স্যার ১২৯, ২২৬, ২২৯, ২৩০
মণ্টেগু এডুইন ৩৪৮
মণ্টেগু চেমস্‌ফোর্ড শাসনসংস্কার ১৩৪
মনোমোহন ঘোষ ৩৩, ৮৩
মনোমোহন সেন ১২৬, ১২৭
মহম্মদ ৩৫৭
মহাদেব গোবিন্দ রাণাডে ৮৩
মহাভারত ১৯৩
মহেন্দ্রনাথ দাঁ ৩১
মহেন্দ্রলাল সরকার (ডাঃ) ৫৪, ৭৯, ৯৯
মহেশচন্দ্র ব্যানার্জি ২২
মাণিকলাল দে ১১১
মাণিকলাল রায় ২,৪
মাধবচন্দ্র দত্ত ৬৪
মামুন ৯৬
মায়ার ৭৯
মার্শম্যান ৩
মার্শাল, হিউ ৪৩, ৪৯
মিরজুমলা ২৩৩
মিল, জন, স্টুয়ার্ট ২৬, ৬২, ১৪৪, ৩৩৯, ৩৬৩
মিল, জেমস্, ১১, ২৬, ৯৪
মিল্টন ৯৫, ৯৬, ৩৪২, ৩৫৭, ৩৬৪
মিলার, হিউ ৩৩৯
মিলিক্যান ১৫০
মুথুস্বামী আয়ার (বিচারপতি) ৩৩৮
মুরারিপুকুর ৬৬
মুসোলিনী ১৩৮, ১৭৩, ১৮৩, ১৮৭, ১৯১, ৩৩১
মুরলীধর সেন ১৫
মৃৎশিল্প ২১৪, ২১৫, ২২৬
মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালংকার ৬
মেকলে ৩৭, ৪৬, ৫৪, ৯৫, ১৩৮, ১৭৬, ১৭৭, ১৯৬, ৩৪৬, ৩৪৮
মেকার্স অব মডার্ণ কেমিস্ট্রি ২২১
মেঘনাদ সাহা ১১১, ১২১, ১২৫, ১৩০-৩১, ১৩২, ১৫৯, ১৬৫
মেণ্ডেল ৩৫৭
মেনসিয়া ১৯৩
মেয়ার, ভিক্টর ৭৬
ম্যাটেরিয়া মেডিকা অব দি হিন্দুজ ৭৭
ম্যাক্সমুলার ১৩৫
ম্যাকডোনাল্ড, র‍্যামজে ১৭৩, ১৭৯, ১৮৭, ১৯০, ২৭৪, ২৮৬
ম্যাসারিক ১৯১, ১৯৭, ২০২, ৩৩৯
মোরল্যাণ্ড ২৪৪
মোহনলাল বিদ্যাবাগীশ ৭, ৮, ১৮
মণ্ডার ২৮
মলি ১৪২
মহম্মদ আলি ১৫১
মরগ্যান ১৮৫
মরিস, মিঃ ১৮৬
মণ্ড, লাডুইগ ২২৩
মহারাজা, জয়পুর ৩৫৪
মহাতাপ রায়, শেঠ ২৯৭
মহাতাপ চাঁদ ২৯৮
মনোহর দাস ২৯৮
মদনমোহন দত্ত ৩১২
মানিকজী রস্তমজী ৩১২
মার্টিন, ডাঃ ২৩, ১০৬
মানিকলাল দে ১২১
মানিকজী ২৩৪
মাণিকচাঁদ ২৯৭
মার্কাস অরেলিয়াস ১৩৯
ম্যাকিয়াভেলি ৯২
ম্যাণ্ডেভিল ২৮৭
ম্যাগনাচার্টা ৪৪, ৩৪৮
ম্যাজিনি ৩৬১
মিণ্টো, লর্ড ১৩০
মুনা ২৩
মুর্শিদকুলি খাঁ ২৮৭, ২৯৭
মুয়র, উইলিয় (স্যার) ৪৪, ৫০, ৫১
মুতাখেরিন, সিয়র ২৮৮
মৃত্যুঞ্জয় শীল ১৭৪
মেটকাফ ৬৫
মেলচেট, লর্ড ২২১, ২২২, ২২৩
মেরীরাণী ৪৭
মেইজিদ ২৩০
মানিয়ার ৯৫
মোসেস ২৫
যতীন্দ্রনাথ সেন ১০৭
যতীন্দ্রমোহন ঠাকুর ৬
যদুনাথ সরকার ২০৯
যমুনালাল বাজাজ ৩৫৪
যাদবচন্দ্র মিত্র ৬৪, ৬৮
যীশু ২৬৩, ২৭২, ৩৫৭
যোগীশ সিংহ ১১
যোগেশচন্দ্র বাগল ৭
যোগেন্দ্রনাথ বিদ্যাভূষণ ২৬
যোগেন্দ্রনাথ বসু ৬০
যোগেন্দ্র চন্দ্র বর্ধন ১২৬, ১২৭, ১৩৬
যোগেন্দ্রনাথ রায় ২৩৫
যোগেশচন্দ্র মুখোপাধ্যায় ৩৩১, ৩৩২
যতীন্দ্রনাথ রায় ১৫৮
যামিনীকুমার বিশ্বাস, রায়সাহেব ৩০২
রংগ চার্লু ৩৩৮
রকফেলার ৩৫২
রবীন্দ্রনাথ ৪, ২৫, ৩৭, ২০৬, ২০৯, ৩৩৮, ৩৫৬
রমেশ দত্ত ২৪৪
রমেশচন্দ্র মজমদার ২০৯
রয়্যাল ইনস্টিটিউট (বোম্বাই) ১৩২
রয়্যাল সোসাইটি (লণ্ডন) ১০২, ১১৮
রলিন্স ৯৫
রসিকলাল দত্ত ১১১, ১২২, ১২৫
রসেন্দ্র সার সংগ্রহ ৭৭
রস্কো ৭৬, ১১৫
রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায় ২০৯
রাজনারায়ণ বসু ২৩, ৬০, ৯৫
রাজশেখর বসু ৭৪, ৩৩২, ৩৩৫
রাজেন্দ্রলাল মিত্র (ডাঃ) ৬, ১৫, ২১, ২৬, ৭৮, ৯৭, ১৯৬
রাজেন্দ্রলাল দে ১২৩, ১২৭
রাজেন্দ্র মল্লিক (রাজা) ১৫
রাণী ভবানী ১২
রাদারফোর্ড ৮০
রাধাগোবিন্দ কর ৬৯
রাধাকান্ত দেব ৩১১
রামতনু লাহিড়ী ১, ১৮
রামমোহন রায় (রাজা) ৪, ১৯, ২৮, ৩৯, ৫৪, ৯২, ৯৪, ৯৫, ১০০, ১৯৫, ১৯৬, ২৯৮, ২৯৯, ৩৩৮, ৩৫৭
রামদুলাল দে ১৬, ৩১২
রামগোপাল ঘোষ ১৬, ৯৮
রামদাস সেন ২৬
রামব্রহ্ম সান্যাল ৬১
রামন (অধ্যাপক) ১৩২, ১৩৬, ২১০
রামানুজ ১৩৫
রামায়ণ ১৯৩
রামানুজম ৩৩৮
রাসবিহারী ঘোষ, (স্যার) ১০৩, ১৩৪, ২০৯
রিচার্ডসন, ডি, এল (কাপ্টেন) ১
রিকার্ডো ২০৪, ২৮৬
রিপন, লর্ড ৩৬০
রেলে ৮০
র‍্যামজে ৮০, ৮৭, ৮৮, ১১৫, ২১৩, ৩৪২
র‍্যালে (লর্ড) ১০২
রুসো ৪৬, ১৪৩, ২০৪
রথচাইল্ড ৫৩
রতনজী ২৩৪
রবার্ট বয়েল ১০০
রণ্ডা, লর্ড ১৭৯
রবিনসন, অধ্যাপক ১২৬
রবিনসন ক্রুসো ৩৩৮
রামতারণ চট্টোপাধ্যায় ৩৩
রাজেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায় ১৮৫
রাসেল, বারট্রাণ্ড ২০৬
রাধাকিষণ ২০৯
রামচন্দ্র রায় ২৩৩
রামচাঁদ সা ২৯৮
রামকিষণ ২৯৮
রামজী রাম ২৯৮
র‍্যানড্‌লফ্‌, লর্ড ১৭৭
র‍্যালফ্‌ফিচ ২৪৪
র‍্যাল্‌ফস্টকম্যান ৪৮
র‍্যালি ব্রাদার্স ৩১০, ৩১১
রিডিং, লর্ড ১৯১
রুজিকার, অধ্যাপক ১২৭
রেনান ২৩, ৯১, ৩৪৪
রোজার ৯৯
রোজেন-ওয়াল্‌ড ১৭৯
রোজবেরী, লর্ড ১১৫, ১৪৯, ৩৬০
রোজ এণ্ড কোং ৩১১
লক ৪৬, ৯৫, ২০৪
লণ্ডন কেমিক্যাল সোসাইটি ২১৩
লক্ষ্মীনারায়ণ (রাও বাহাদুর) ৩৫৩
লরাঁ, অগাস্ট ১১০
ললিতমাধব সেনগুপ্ত ১৪
লয়েড জর্জ ১৭৮, ১৭৯, ১৮৩, ৩৩৯, ৩৪০
ললিতকুমার বন্দ্যোপাধ্যায় ২০৯
লসন ৬
লসন, উইলফ্রিড ৩৬০
লাওয়েল, জেমস্ রাসেল ৩৬১
লালবিহারী দে ২৬৮
লালমোহন ঘোষ ৩৬০
লিটন, লর্ড ৫৫
লিপম্যান, ভন ৮০
লে ব্ল্যাংক ৬৫, ২১৩
লেডেনবার্গ ৭৯
লেভি, সিলভ্যাঁ ৮৯, ৯০ ১০৯
লেভারহিউলিম, লর্ড ২২২
লেনিন এণ্ড গান্ধী (আর, এফ, মিলার) ২৬১
লেনিন ৩০৭
ল্যাপ্লেস ৯৫
ল্যাস্কি হ্যারল্ড ১৫০, ২০০, ২০১, ২০৫
লোরেঞ্জ, রিচার্ড ৮৯
লক্ষ্মীকান্ত ধর ৩১১
ললিতমোহন দাস ৩১১
লক্ষীনারায়ণ ২৯৮
লাবক (লর্ড আভেবেরী) ১৮৭
লাউজী ২৩৪
লাডুইগ মণ্ড ৩৪৮
ল্যাভেসিয়ার ৮৩
ল্যান্সবেরী, জর্জ ১৯০
লিবনিজ ১৭৭
লিপটন, টমাস (স্যার) ১৮২, ১৮৭, ৩৫২
লিওনার্ড, মিঃ ২১৯
লুই আগাসিজ ১৪৭
লে বেল ৮৮
লেডেন, জন ২৩
লেথব্রিজ ২৫
শ’, বার্নার্ড ১৮০, ১৯৪, ৩৬১, ৩৬৪
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় ১৩, ২০৬
শিশিরকুমার ঘোষ ১, ৬০
শিবকৃষ্ণ দাঁ ১৬
শিখিভূষণ দত্ত ১২৬
শীতলচন্দ্র বসু ৭
শীল ৭৬, ১৪৩
শ্রীনাথ দত্ত ২৯
শ্রীনিবাস শাস্ত্রী ৮৩
শ্রীচৈতন্য ৯২, ৩৪৩
শ্রীনিবাস আয়েংগার ১৭৩
শ্যামাচরণ বল্লভ ১৮৬
শেভ্‌রেল, মাইকেল ইউজেন ১১০
শার্প (হেনরী) ১৩০, ১৩১
শাগোপাল দাস ২৯৮
শ্যামাচরণ দে ৩১২
শ্যামসন ৫৫
শিবনাথ শাস্ত্রী ৮২
শিবচরণ গুহ ৩১১
শোভারাম বসাক ৩১১
সডী ৮০
সতীশচন্দ্র মিত্র ২
সতীশরঞ্জন দাশ ৩৩
সতীশচন্দ্র সিংহ ৭১
সত্যসুন্দর দেব ২২৬
সত্যেন্দ্রনাথ বসু, ১১১, ২১০
স্কট, স্যার ওয়াল্টার ২৫, ৩২, ৪১, ৫০, ১৯৩
স্বরুপচাঁদ হকুমচাঁদ ২২২
সাট্‌ক্লিফ, জেমস্ ২২
সাদি ১৮
সান-ইয়াট-সেন ২১৪, ৩৪৬
স্টিফেনসন ৬৫
স্মিথ, আডাম ২৬, ৯৫, ২০৪, ২৮৬
সীতারাম রায় ১২, ২০
সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় ৩৪, ৮২, ৮৩, ৯৩, ৩৩৮, ৩৬০
সুরেশচন্দ্র সর্বাধিকারী ৬৯
সুধাময় ঘোষ ১২৬
সুশীলকুমার মিত্র ১২৭
সুভাষচন্দ্র বসু ১৫৬, ১৫৭, ১৫৮, ১৬১
সুরাবর্দী, এইচ এস ১৬৭
সুরেন্দ্রনাথ সেন ২০৯
সেক্সপীয়র ২২, ২৬, ৩৮, ৫৯, ৬২, ৯৫, ৯৬-৭, ১৭৬, ২০৪, ২০৬, ৩১৪, ৩৪৫, ৩৫৭
স্পেনসার, হার্বার্ট ২৮, ৫৯, ৬২, ১৪২, ১৮০, ২০২, ৩৪৮
স্ট্যালিন ৩০৭, ৩৩৯
সমাচার দর্পন ৬
সতীশ দাশগুপ্ত ১৫৮, ১৫৯, ১৬৫
স্কট ১৪২
সরোজিনী নাইডু ৮৮
সক্রেটিস ১৮১, ২০৯
স্বরূপচাঁদ, মহারাজা ২৯৭
স্যাকারস্টীন এ্যাণ্ড কোং ৩১১
স্মাইলস্ ৩৭, ৬৫
স্যামুয়েল ফোরটোল্ড, মিঃ ৩৫২
সাফী ৩৬১
স্টাফোর্ট নর্থ কোর্ট ৪৩
স্মিথেলস ৮৮
সিগমণ্ডি ১১৪
সি. এফ. অ্যানড্রুজ ১৬৪
স্মিথ, ডব্‌লিউ, এইচ ১৭৭
স্মিথ, সি. জে ১৮৯
স্কিপন ৩৩৯
সীজার ৩
সুইনি কিলবার্ণ ৩১১
সুরেন্দ্রনাথ দাশগুপ্ত ২০৯
স্টুয়ার্ট ২৮৭, ২৯৬
স্টুয়ার্ট বেলী ৫৩
সুখময় রায় ৩১১
সূর্যাস্ত আইন ৪
সোফিয়া ২৫
সোমপ্রকাশ ২৬
হগ, জেমস্ ৩৪০
হফ, ভ্যাণ্ট ৪৮, ৮৮, ১১৪
হবস্ ২০৪
হরপ্রসাদ শাস্ত্রী ৭৮, ৯০
হরিশ্চন্দ্র রায় চৌধুরী ৭, ৮, ৩৩
হরিশ্চন্দ্র বসু ৭
হরিশ্চন্দ্র গোস্বামী ১৩৬
হাফিজ ১, ১৮
হারগ্রিভ্‌স ৬৫, ৩৩৯
হার্ডিঞ্জ, লর্ড ১৩০, ১৩১, ১৯৬
হার্ডি, টমাস ২৬৩
হাণ্টার ২৭৭, ২৮৭, ২৮৮, ২৮৯
হার্ভে ৩৪২
হারবার্ট, স্যামুয়েল ৩৪৮
হার্শেল ৩৫৭
হাক্‌স্‌লি ৩৬২
হিন্দু পেট্রিয়ট ২৬, ৪৩, ৮১
হিউম ৯৫
হিন্দু রসায়নের ইতিহাস ২২০
হৃষিকেশ লাহা ১৬
হেনরী, স্ট্র্যাচী (স্যার) ৩
হেমচন্দ্র কর ১৫
হেরম্বচন্দ্র মৈত্র ৬০, ৬১, ১৪৭, ২০৯
হেমেন্দ্রকুমার সেন ১১৩
হেগেল ১৯৩
হেনরি, জন ৩৪৮
হেল্‌মহোল্‌জ, হারমান ভন ৩৪৮, ৩৬১
হেস্টিংস, ওয়ারেন ২, ৩
হ্যালডেন ১৪২
হ্যাজলিট ৩১, ৩৩৫
হোফার, মেয়ার ৮৮
হোর, স্যার স্যামুয়েল ১৬৯
হপকিন্‌স, অধ্যাপক ১২৭
হাবিব, মীর ২৮৮
হরিকিষণ দাস ২১৮
হরিরাম গোয়েঙ্কা, স্যার ৩১০
হল্যাণ্ড, টমাস ৭৫
হার্টলী ১১৪
হারকোর্ট বাটলার, স্যার ১৩১
হাক্সলি ১৪১
হারগ্রিভস্ ৩৩৯
হাডস্টন, লেডী ৩৫২
হারম্যান সেলেঞ্জ ৭৯
হ্যাম্পডেন, জন ১৪৯
হারি পার্কস, স্যার ১৭৮
হ্যানকিন, ডাঃ ১৮৫
হ্যাডফিল্ড রবার্ট, স্যার ২৩১
হ্যারল্ড ৩৪৮
হ্যাণ্ডেল ৩৫৭
হ্যালডেন, লর্ড ৩৬২ ৩৬৩
হ্যালাম ৪৬
হিউম্যারশাল ৪৮
হিক্‌স্ অধ্যাপক ১১৮
হীরালাল হালদার ২০৯
হীরালাল শীল ৩১২
হাভার ১৮০, ২৫৮
হকুমচাঁদ, স্যার ২২২
হেনরী ময়সান ১৫০
হেনরী বেসেমার ১৮৪
হেমেন্দ্রনাথ সেন ২২৬, ২২৭
হেনলি ২৭০
হেনরী, মেন ৩৪৮
হোমার ৯৬