টেমপ্লেট:ডান
ব্যবহারবিধি
এই টেমপ্লেট টেক্সটকে ডানের সজ্জায় রাখে। উদাহরণস্বরূপ,
{{right|'''উদাহরণ টেক্সট'''}}
এর ফলে
টেক্সটকে ডানের থেকে একটু এগিয়ে রাখা যাবে যদি দ্বিতীয় পরামিতি offset ব্যবহার করা হয়, নামবিহীন অথবা নামসহ:
{{right|'''উদাহরণ টেক্সট'''|3em}}
নামবিহীনভাবে এবং
{{right|'''উদাহরণ টেক্সট'''|offset=3em}}
পরামিতির নামটি উল্লেখ করে, উভয় ধরনের ব্যবহারেই ফলাফল এক হবে
{{right}} বনাম {{float right}}
প্রথম টেমপ্লেটটি, {{right}}, এর টেক্সটকে স্বাভাবিক প্রবাহে রাখে কিন্তু একে ডানের মার্জিনের সজ্জায় সাজায়। অপরপক্ষে {{float right}} স্বাভাবিক প্রবাহ থেকে টেক্সটের ব্লকটিকে নিয়ে যতটা ডানে সম্ভব ডানে ভাসিয়ে দেয়, তবে এর সজ্জাকে বদলায় না। অন্যান্য টেক্সট এর চারিপাশে প্রবাহিত হতে পারে, যেমনটি কোনো ছবি বা ডায়াগ্রামের বেলায় করা যায়।
| {{right}} | {{float right}} |
|---|---|
| বেজায় গরম। গাছতলায় দিব্যি ছায়ার মধ্যে চুপচাপ শুয়ে আছি, তবু ঘেমে অস্থির। ঘাসের উপর রুমালটা ছিল, ঘাম মুছবার জন্য যেই সেটা তুলতে গিয়েছি অমনি রুমালটা বলল, ‘ম্যাও!’ কি আপদ! রুমালটা ম্যাও করে কেন? চেয়ে দেখি রুমাল তো আর রুমাল নেই, দিব্যি মোটা-সোটা লাল টক্টকে একটা বেড়াল গোঁফ ফুলিয়ে প্যাট্-প্যাট্ করে আমার দিকে তাকিয়ে আছে। আমি বললাম, ‘কি মুশকিল! ছিল রুমাল, হয়ে গেল একটা বেড়াল।’ অমনি বেড়ালটা বলে উঠল, ‘মুশকিল আবার কি? ছিল একটা ডিম, হয়ে গেল দিব্যি একটা প্যাঁক্পেঁকে হাঁস। এ তো হামেশাই হচ্ছে।’ আমি খানিক ভেবে বললাম, ‘তা হলে তোমায় এখন কি বলে ডাকব? তুমি তো সত্যিকারের বেড়াল নও, আসলে তুমি হচ্ছ রুমাল।’ বেড়াল বলল, ‘বেড়ালও বলতে পার, রুমালও বলতে পার, চন্দ্রবিন্দুও বলতে পার।’
This text is
right aligned বেজায় গরম। গাছতলায় দিব্যি ছায়ার মধ্যে চুপচাপ শুয়ে আছি, তবু ঘেমে অস্থির। ঘাসের উপর রুমালটা ছিল, ঘাম মুছবার জন্য যেই সেটা তুলতে গিয়েছি অমনি রুমালটা বলল, ‘ম্যাও!’ কি আপদ! রুমালটা ম্যাও করে কেন? চেয়ে দেখি রুমাল তো আর রুমাল নেই, দিব্যি মোটা-সোটা লাল টক্টকে একটা বেড়াল গোঁফ ফুলিয়ে প্যাট্-প্যাট্ করে আমার দিকে তাকিয়ে আছে। আমি বললাম, ‘কি মুশকিল! ছিল রুমাল, হয়ে গেল একটা বেড়াল।’ অমনি বেড়ালটা বলে উঠল, ‘মুশকিল আবার কি? ছিল একটা ডিম, হয়ে গেল দিব্যি একটা প্যাঁক্পেঁকে হাঁস। এ তো হামেশাই হচ্ছে।’ আমি খানিক ভেবে বললাম, ‘তা হলে তোমায় এখন কি বলে ডাকব? তুমি তো সত্যিকারের বেড়াল নও, আসলে তুমি হচ্ছ রুমাল।’ বেড়াল বলল, ‘বেড়ালও বলতে পার, রুমালও বলতে পার, চন্দ্রবিন্দুও বলতে পার।’ |
বেজায় গরম। গাছতলায় দিব্যি ছায়ার মধ্যে চুপচাপ শুয়ে আছি, তবু ঘেমে অস্থির। ঘাসের উপর রুমালটা ছিল, ঘাম মুছবার জন্য যেই সেটা তুলতে গিয়েছি অমনি রুমালটা বলল, ‘ম্যাও!’ কি আপদ! রুমালটা ম্যাও করে কেন? চেয়ে দেখি রুমাল তো আর রুমাল নেই, দিব্যি মোটা-সোটা লাল টক্টকে একটা বেড়াল গোঁফ ফুলিয়ে প্যাট্-প্যাট্ করে আমার দিকে তাকিয়ে আছে। আমি বললাম, ‘কি মুশকিল! ছিল রুমাল, হয়ে গেল একটা বেড়াল।’ অমনি বেড়ালটা বলে উঠল, ‘মুশকিল আবার কি? ছিল একটা ডিম, হয়ে গেল দিব্যি একটা প্যাঁক্পেঁকে হাঁস। এ তো হামেশাই হচ্ছে।’ আমি খানিক ভেবে বললাম, ‘তা হলে তোমায় এখন কি বলে ডাকব? তুমি তো সত্যিকারের বেড়াল নও, আসলে তুমি হচ্ছ রুমাল।’ বেড়াল বলল, ‘বেড়ালও বলতে পার, রুমালও বলতে পার, চন্দ্রবিন্দুও বলতে পার।’
This text is বেজায় গরম। গাছতলায় দিব্যি ছায়ার মধ্যে চুপচাপ শুয়ে আছি, তবু ঘেমে অস্থির। ঘাসের উপর রুমালটা ছিল, ঘাম মুছবার জন্য যেই সেটা তুলতে গিয়েছি অমনি রুমালটা বলল, ‘ম্যাও!’ কি আপদ! রুমালটা ম্যাও করে কেন? চেয়ে দেখি রুমাল তো আর রুমাল নেই, দিব্যি মোটা-সোটা লাল টক্টকে একটা বেড়াল গোঁফ ফুলিয়ে প্যাট্-প্যাট্ করে আমার দিকে তাকিয়ে আছে। আমি বললাম, ‘কি মুশকিল! ছিল রুমাল, হয়ে গেল একটা বেড়াল।’ অমনি বেড়ালটা বলে উঠল, ‘মুশকিল আবার কি? ছিল একটা ডিম, হয়ে গেল দিব্যি একটা প্যাঁক্পেঁকে হাঁস। এ তো হামেশাই হচ্ছে।’ আমি খানিক ভেবে বললাম, ‘তা হলে তোমায় এখন কি বলে ডাকব? তুমি তো সত্যিকারের বেড়াল নও, আসলে তুমি হচ্ছ রুমাল।’ বেড়াল বলল, ‘বেড়ালও বলতে পার, রুমালও বলতে পার, চন্দ্রবিন্দুও বলতে পার।’ |