টেমপ্লেট:Indent/s/নথি
অবয়ব
< টেমপ্লেট:Indent | s
এটি টেমপ্লেট:Indent/s-এর জন্য একটি নথির উপপাতা। এখানে ব্যবহার সংক্রান্ত তথ্য, বিষয়শ্রেণী এবং অন্যান্য সামগ্রী রয়েছে যা মূল টেমপ্লেট পাতার অংশ নয়। |
This is the page-crossing variant of {{indent}}.
ব্যবহার
[সম্পাদনা]তিন ধরনের ব্যবহার সমর্থিত:
- {{indent/s}}{{lorem ipsum}}{{indent/e}}
- ডিফল্ট 3em ইন্ডেন্ট তৈরি করে
- বেজায় গরম। গাছতলায় দিব্যি ছায়ার মধ্যে চুপচাপ শুয়ে আছি, তবু ঘেমে অস্থির। ঘাসের উপর রুমালটা ছিল, ঘাম মুছবার জন্য যেই সেটা তুলতে গিয়েছি অমনি রুমালটা বলল, ‘ম্যাও!’ কি আপদ! রুমালটা ম্যাও করে কেন? চেয়ে দেখি রুমাল তো আর রুমাল নেই, দিব্যি মোটা-সোটা লাল টক্টকে একটা বেড়াল গোঁফ ফুলিয়ে প্যাট্-প্যাট্ করে আমার দিকে তাকিয়ে আছে। আমি বললাম, ‘কি মুশকিল! ছিল রুমাল, হয়ে গেল একটা বেড়াল।’ অমনি বেড়ালটা বলে উঠল, ‘মুশকিল আবার কি? ছিল একটা ডিম, হয়ে গেল দিব্যি একটা প্যাঁক্পেঁকে হাঁস। এ তো হামেশাই হচ্ছে।’ আমি খানিক ভেবে বললাম, ‘তা হলে তোমায় এখন কি বলে ডাকব? তুমি তো সত্যিকারের বেড়াল নও, আসলে তুমি হচ্ছ রুমাল।’ বেড়াল বলল, ‘বেড়ালও বলতে পার, রুমালও বলতে পার, চন্দ্রবিন্দুও বলতে পার।’
- {{indent/s|5}}{{lorem ipsum}}{{indent/e}}
- এক পরামিতির, উল্লেখ করা সংখ্যক em ফাঁকা ইন্ডেন্ট তৈরি করে
- বেজায় গরম। গাছতলায় দিব্যি ছায়ার মধ্যে চুপচাপ শুয়ে আছি, তবু ঘেমে অস্থির। ঘাসের উপর রুমালটা ছিল, ঘাম মুছবার জন্য যেই সেটা তুলতে গিয়েছি অমনি রুমালটা বলল, ‘ম্যাও!’ কি আপদ! রুমালটা ম্যাও করে কেন? চেয়ে দেখি রুমাল তো আর রুমাল নেই, দিব্যি মোটা-সোটা লাল টক্টকে একটা বেড়াল গোঁফ ফুলিয়ে প্যাট্-প্যাট্ করে আমার দিকে তাকিয়ে আছে। আমি বললাম, ‘কি মুশকিল! ছিল রুমাল, হয়ে গেল একটা বেড়াল।’ অমনি বেড়ালটা বলে উঠল, ‘মুশকিল আবার কি? ছিল একটা ডিম, হয়ে গেল দিব্যি একটা প্যাঁক্পেঁকে হাঁস। এ তো হামেশাই হচ্ছে।’ আমি খানিক ভেবে বললাম, ‘তা হলে তোমায় এখন কি বলে ডাকব? তুমি তো সত্যিকারের বেড়াল নও, আসলে তুমি হচ্ছ রুমাল।’ বেড়াল বলল, ‘বেড়ালও বলতে পার, রুমালও বলতে পার, চন্দ্রবিন্দুও বলতে পার।’
- {{indent/s|{{lorem ipsum}}|7}}{{indent/e}}
- দুই পরামিতির, এক্ষেত্রে 1 এ দেয়া লেখাকে 2—তে উল্লিখিত সংখ্যক em ইন্ডেন্ট করে
- বেজায় গরম। গাছতলায় দিব্যি ছায়ার মধ্যে চুপচাপ শুয়ে আছি, তবু ঘেমে অস্থির। ঘাসের উপর রুমালটা ছিল, ঘাম মুছবার জন্য যেই সেটা তুলতে গিয়েছি অমনি রুমালটা বলল, ‘ম্যাও!’ কি আপদ! রুমালটা ম্যাও করে কেন? চেয়ে দেখি রুমাল তো আর রুমাল নেই, দিব্যি মোটা-সোটা লাল টক্টকে একটা বেড়াল গোঁফ ফুলিয়ে প্যাট্-প্যাট্ করে আমার দিকে তাকিয়ে আছে। আমি বললাম, ‘কি মুশকিল! ছিল রুমাল, হয়ে গেল একটা বেড়াল।’ অমনি বেড়ালটা বলে উঠল, ‘মুশকিল আবার কি? ছিল একটা ডিম, হয়ে গেল দিব্যি একটা প্যাঁক্পেঁকে হাঁস। এ তো হামেশাই হচ্ছে।’ আমি খানিক ভেবে বললাম, ‘তা হলে তোমায় এখন কি বলে ডাকব? তুমি তো সত্যিকারের বেড়াল নও, আসলে তুমি হচ্ছ রুমাল।’ বেড়াল বলল, ‘বেড়ালও বলতে পার, রুমালও বলতে পার, চন্দ্রবিন্দুও বলতে পার।’
{{clear}} {{page break|label=}} একাধিক পাতার উদাহরণ:
- শুরুর পাতায়:
- বিষয়বস্তু অংশে:
- {{indent/s|প্রথম পাতার লেখা|1}}
- ফুটার অংশে:
- {{indent/e}}
- বিষয়বস্তু অংশে:
- চলমান পাতায়:
- হেডার অংশে:
- {{indent/c}}
- বিষয়বস্তু অংশে:
- চলমান পাতার লেখা
- ফুটার অংশে:
- {{indent/e}}
- হেডার অংশে:
- শেষের পাতায়:
- হেডার অংশে:
- {{indent/c}}
- বিষয়বস্তু অংশে:
- যেখানে লেখা শেষ হচ্ছে
- {{indent/e}}
- হেডার অংশে: