বিষয়বস্তুতে চলুন

নীলগঞ্জের ফালমন সাহেব

উইকিসংকলন থেকে
নীলগঞ্জের ফালমন সাহেব

নীলগঞ্জের ফালমন সাহেব

বিভূতি প্রকাশন

২২এ, কলেজ ষ্ট্রীট মার্কেট, কলিকাতা-১২

নূতন সংস্করণ: আশ্বিন ১৩৬৬
প্রকাশক:

শ্রীচণ্ডীদাস চট্টোপাধ্যায়
বিভূতি প্রকাশন
২২এ, কলেজ স্ট্রীট মার্কেট—কলিকাতা-১২

মুদ্রাকর:

শ্রীপ্রভাতচন্দ্র রায়
শ্রীগৌরাঙ্গ প্রেস প্রাইভেট লিমিটেড
৫, চিন্তামণি দাস লেন—কলিকাতা-৯

প্রচ্ছদশিল্পী: শ্রীঅজিত গুপ্ত
ব্লক ও মুদ্রণ:

কলার স্টুডিও
৪২, মহেন্দ্র গোস্বামী লেন—কলিকাতা ৬

বাঁধাই:

বাসন্তী বাইণ্ডিং ওয়ার্কস
৬১।১, সূর্য সেন স্ট্রীট—কলিকাতা-১২

মূল্য: সাড়ে তিন টাকা

ভূমিকা

 প্রথম প্রকাশ কালে এই গ্রন্থের নাম ছিল ‘আচার্য কৃপালনী কলোনি’। নানা কারণে গ্রন্থকার এই নামটি পরিবর্তনের ইচ্ছা জানিয়েছিলেন। বর্তমান নূতন সংস্করণে গ্রন্থকারের ইচ্ছা অনুযায়ী গ্রন্থটির নাম পরিবর্তিত হয়ে হল ‘নীলগঞ্জের ফালমন সাহেব’। এই নামের একটি ইতিবৃত্ত আছে—যা গ্রন্থকার তঁর ‘হে অরণ্য কথা কও’—এর এক স্থানে লিপিবদ্ধ করেছেন। নীলকরদের ইতিবৃত্ত নিয়ে গ্রন্থকার পরে তাঁর উপন্যাস ‘ইছামতী’তে যে চিত্র দিয়েছেন, তা এর পূর্ণতর বিবরণ।

আরণ্যক:
ব্যারাকপুর—২৪ পরগণা
২৮ ভাদ্র ১৩৬৬

রমা বঙ্গ্যোপাধ্যায়

সুহৃদ্বর 
শ্রীবলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায়কে
দিলাম।

প্রীতিবন্ধ
শ্রীবিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়

আশ্বিন, ১৩২৫

এই লেখাটি বর্তমানে পাবলিক ডোমেইনের আওতাভুক্ত কারণ এটির উৎসস্থল ভারত এবং ভারতীয় কপিরাইট আইন, ১৯৫৭ অনুসারে এর কপিরাইট মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়েছে। লেখকের মৃত্যুর ৬০ বছর পর (স্বনামে ও জীবদ্দশায় প্রকাশিত) বা প্রথম প্রকাশের ৬০ বছর পর (বেনামে বা ছদ্মনামে এবং মরণোত্তর প্রকাশিত) পঞ্জিকাবর্ষের সূচনা থেকে তাঁর সকল রচনার কপিরাইটের মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়ে যায়। অর্থাৎ ২০২৪ সালে, ১ জানুয়ারি ১৯৬৪ সালের পূর্বে প্রকাশিত (বা পূর্বে মৃত লেখকের) সকল রচনা পাবলিক ডোমেইনের আওতাভুক্ত হবে।