এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
অভিমান কেন নাহি প্রাণে ?
অভিমান কেন নাহি প্রাণে ?
ছিল যে বিষম অভিমানী –
মাখান রূপের অভিমানে
দেখেছে সে মুখ এক-খানি ।
অভিমানে যাতন নেভে না
তাই সে করে না অভিমান ।
টান-টানি বিষম যাতনা,
স্রোতে তাই ঢেলে দেছে প্ৰাণ ।
ফুটুক—ঝরুক ফুলবন,
কি হবে আমার তাহ জানি ? তার সাধ হউক পূরণ,
সে আমার বড় অভিমানী ।
5th Dec. 87 [ et førstwą otrva ]
छ् बिथि ।
>
হ। বিধি,
গাছে গাছে ফোটে-ফোটে শত-শত ফুল-কলি,
আলোক, শিশির, বায়, কত অাশা দিলি তায় ; ন ফুটিতে ভাল ক’রে, কি ভেবে গেলি রে চলি
হিমে, ঝটিকায় দলি ।
কত-শত বালু-কণী জমালি হৃদয়-তীরে,
কালের নীরব ঢেউয়ে, ধীরে—ধীরে, অতি ধীরে ।
ঝটিকা রূপেতে হেসে, কোথা ফেলে এলি শেষে ।
কোথায় বঁাধিতে ঘর, কোথা বেঁধে এলি ফিরে ।