পাতা:অচিহ্নিত কার্য্যকারকেরদের ছুটীর ও পেনস্যনের বিধি.pdf/৭১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

[ & b ) পৃষ্ঠা দেখ।) পেনসানভোগিকে টাকা দেওয়া গেলে ঐ রেজিষ্টর রাখা যাইতেছে এই কথা ঐ টাকার সকল বিলের উপর নির্দিষ্ট পাঠাভুসারে লিখিতে হয় -ঐ ঐ ! সিবিল অডিটর সাহেবের ১৮৩০ সালের ৩০ নবেস্বর তারিখের সরকুলের } १> । ये नffककल्लेद्र छूजैौग्न ७ऊ नकल छैश्वर्यूक्लमण्ड দস্তখৎ হইয়। সিবিল অডিটর সাহেবের দঙ্গরখানায় পঠাইতে হইবেক । এই বিষয়ে যদি কিছু क्वप्नेि झग्न তবে তাহ ন পাঠাওনপর্য্যন্ত পেনসানের টাকা দেওয় বন হইবেক । ও যে কার্য্যকারক টাকা বিলি করেন উহার শিরে ঐ টাক বন্দ হওনের ঝুঁকী পড়িবেক - લે છે ! [সিবিল অডিটর সাহেবের ১৮৩৫ সালের ৩০ নবে স্বর তারিখের সরকুলির } ৭৯ । যে পুরুষের পেনসন পায় তাহীরদের পেনসান যতবার বাহির হয় ততবার হাজির হইতে হইবেক ও সর্টিফিঙ্কটে যে চেহারার ফর্দ আছে তাহার সঙ্গে মিলাইয়া গহীরাই প্রকৃত ব্যক্তি ইহা নিশ্চয় করাইতে হইবে । কিন্তু যে সন্ত্রান্ত ব্যক্তির প্রকৃত ব্যক্তি বটেন কি না ইহা নিশীয় করাইবার জন্যে প্রকাশরুপে উপ স্থিত হইতে চাহের্ম না, তাহারদের অনাবশ্যক কোন দুঃখ না দেওনের নিমিত্তে ঐ কার্য্য গোপনে হইতে পারে, কিম্বা কালেক্টর সাহেবের নিজ বাটীতে হইতে পারে । যে স্ত্রীলোকের পেনস্যন পায় তাহারাই প্রকৃত ব্যক্তি