দ্বিতীয় গর্তাঙ্ক । সভা । মন্ত্রী, সৈন্তাধ্যক্ষ ও দুই জন সৈনিক পুরুষ উপস্থিত। প্রস্টস। দেখুন সৈন্তাধক্ষ মহাশয়, এই যে কথায় বলেন “পিপড়ের পালক উঠে মরিবার তরে” তাই হয়েছে এই যবনদের। যবনেরা কি না ক্ষত্রিয়দের সঙ্গে যুদ্ধ করতে চায় ? এক বার তো পড়েছে—আবার পড়বে তার যোগাড় কচ্চে | দ্বি-সৈ। তুমি যা বলে তা সব সত্য। সৈন্তা। ক্ষত্রিয়দের তরবারির ক্ষমতা যবনের এখন পর্য্যন্ত • সম্যক ৰূপে অনুভব কত্তে পারেনি। তাই তারা কীটামুকীট হয়ে যুদ্ধের আশা করে। জানে না ক্ষত্রিয়দের ভরবারির কত দূর ধার। এ সময়ে রাজ আজ্ঞ পেলে যবন সৈন্ত দিগকে ছিন্ন ভিন্ন করি। মন্ত্রী। রঞ্জিৎ ! মহারাজের শুভাগমন অপেক্ষা কর। সেই সময় সকলের মতামত প্রকাশ করে । তিনি বোধ করি ত্বরায়ই আস্বেন। সৈন্তা। মন্ত্রীবর ! বলবো কি রাজ আজ্ঞা প্রাপ্ত হলে আমি মেষশাবক দিগকে পরাস্ত করে ক্ষত্রিয় কুলের চির গৌরব * বৃদ্ধি করি। h - মন্ত্রী। এই ষে মহারাজ এই দিকে আস্ছেন।
পাতা:অজয়েন্দু নাটক.pdf/৬২
অবয়ব