পাতা:অজীর্ণতা প্রতিকার ও ব্যবস্থা.djvu/১০২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ఫ8 অজীর্ণতা গুণ দৃষ্ট হয় ; বোল শীতল, রুচিকর, রক্তদোষনাশক ; কচি জাম, কষায়, রোচক, বাতশ্নেয়ানাশক। ইহার অম্বল, চৈত্র বৈশাখের প্রখর রৌদ্রে, বড়ই তৃপ্তিপ্রদ হইয়া থাকে। কঁচ। আম, বড়ই টক ও রক্তদুষক। ইহা অধিক খাওয়া উচিৎ নহে ; এই কাচ। আমি ছাড়াইয়া রৌদ্রে শুকাইয়। আম সি করিলে, উহা স্বাদু ও অম্লমধুর হইয়া থাকে ; কিঞ্চিৎ মিষ্ট সংযোগে ইহার অম্বল, বড়ই তৃপ্তিদায়ক, রুচ্য এবং হৃদ্য হইয়া থাকে। পাক। আম মিষ্ট, বলকারক, অগ্নিকারক, শ্লেষ্মাবৰ্দ্ধক, কিন্তু পিত্তজনক নহে ; আমের গুণ গাছপাক। আম গুরু, অতিশয় বায়ুনাশক, অম্লমধুর ও সামান্ত বায়ুজনক জানিবে। ঘরে পাকান আমই পিত্তনাশক, কারণ তাহাতে অক্সরস অল্প হইয়। মিষ্টরস অলিক থাকে ; ২১ দিন ঘরে থাকিয়৷ পাকিলে, ইহা লঘু, রোচক বলবীর্য্যকারক, বায়ুপিত্তনাশক এবং সহজেই জীর্ণ হইয়া যায়। আমের রস গুরু, বলকারক, বায়ুনাশক ও অতিশয় পুষ্টিকারক । জ্বন্ধের সহিত আম লেবনে রুচি বৃদ্ধি, হেপুষ্টি, বায়ুপিত্তনাশ ও বর্ণের উৎকর্ষতা দৃষ্ট হয়। কিন্তু ইহা পরিমাণে অধিক খাইতে নাই, তাহাতে অগ্নিমান্দ্য, রক্তদোষ (গাত্রে স্ফোটকাদি হওয়া), অতিশয় কোঠুরোধ প্রভৃতি হইতে পারে, অতএব আত্ম তোজনে সাবধান হওয়া কর্তব্য ; বিশেষতঃ জঞ্জীর্ণ রোগীগণ লোত বশতঃ, মুখের তৃপ্তিদায়ক বলিয়া যেন অধিক মাত্রায় ইহা, জাহার সুয়েন, জনসৰ –রেীত্রে পাক হইয়া যায় বলিয়, ইহা