পাতা:অজীর্ণতা প্রতিকার ও ব্যবস্থা.djvu/১১৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

श्रुौश्च क्षा:ण * es? করিয়া থাকে, কিন্তু সাধারণ লোকের পরে যখন সেই সময় খাদ্য নহে, তখন তাহার সম্বন্ধে এস্থানে আলোচনা করিতে ইচ্ছা করি না । পঞ্চমাংসের স্থায় পক্ষীর মাংসও ভোজন প্রথা প্রবর্তিত দেখা যায় ; ইহাদের মধ্যে ধান্তক্ষেত্রচারী পক্ষীর মাংস লঘু ও মুপথ্য ; জলচর পক্ষীগণের মাংস বলকারক, স্নিগ্ধ এবং গুরুতর । ল‘বপক্ষীর মাংস ঃ-অগ্নিকারক, সুপথ্য, স্নিগ্ধ ; সাদা লাবের vभी-भाँ६भ মাংস ত্রিদোষয় ও অতিশয় লঘু। চড়াইয়ের মাংস —লঘূ, শীতল, স্বাছ, কফপ্রদ ও শুক্রজনক । পীয়রার মাংস —শীতল,গুরু, রক্তপিত্তশাস্তিকর, বায়ুনাশক ও বীর্য্যবৰ্দ্ধক । ভিত্তির মাংস –বলকারক ও ত্রিদোষয় ; সাদাই প্রশস্ত গুণকর। হংস, সারস ও বক প্রভৃতি জলচর পক্ষীর মাংস ঃ—পিত্তনাশক, স্নিগ্ধ, বাতশ্লেষ্মবৰ্দ্ধক, শীতল, মধুর ও গুরু। মুরগীর মাংস —মেদবৰ্দ্ধক ; বায়ু নাশক, উষ্ণবীর্য্য, গুরু, চক্ষের জ্যোতিকারক, বলকর ও কফবৰ্দ্ধক ; জরাদি রোগে দুর্ব্বল হইয় পড়িলে (হজম শক্তি বর্তমানে রোগীকে ইহার যুব, পথ্যভাবে প্রয়োগে বিশেষ মুফল পাওয়া যায়। এই অবস্থায় পায়রা ও হাসের মাংসও কেহ কেহ ব্যবস্থা করিয়া থাকেন, কিন্তু আমাদের মতে শিশু-মোরগ মাংসই সর্ব্বশ্রেষ্ঠ জানিবে। মুরগীর মাংসে সাধারণতঃ ছানাজাতীয় উপাদান অধিক জ্ঞকে। পশু মাংস অপেক্ষা পক্ষীয় মাংস সুপাচ্য। পক্ষীর ডিম্ব —অনেকে জাহার করিয়া থাকেন ; হাল