পাতা:অজীর্ণতা প্রতিকার ও ব্যবস্থা.djvu/২২১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জোলাপে ব্যবহার্ষ্য পদার্থই বিষ । ২১৩ : ভিত্তিহীন বলিয়া জানিৰে । এলোপ্যাথিক চিকিৎসকেরা এই যুক্তি মতই কার্য্য করিয়া থাকেন, কারণ র্তাহীদের শাস্ত্রে রক্তমোক্ষণ, বিরেচক এবং বমনকারক ঔষধ প্রদান ও অজ্ঞান কৰিয়া যাতনার অনুভবশক্তি লোপ कब्राम डिग्न श्रछ ॐषष नाहे ! ८छाशां**ीव्र छछ ८श शशूलग्न ভেষজপদার্থ প্রদত্ত হইয়। থাকে ( ক্যাষ্টর অয়েল, কালমেল ম্যাগনেসূিয়, রুবার্ক, এলোজ, পড়োফাইলম্ব, অন্যান্ত সন্ট (Salt ) অর্থাৎ লবনিক পদার্থ ইত্যাদি ) ৬হার সমুদয়ই অল্পাধিক পরিমাণে বিষের সহিত তুলনীয় হইতে পারে। তীব্র বিষ সামান্ত পরিমাণে খাইলেও, বমন ও বিরেচন উৎপাদন করে, অথবা পাকস্থলীর অনিষ্ট সাধন করে জানিবে ; স্বল্পতর তীব্র বিষপদার্থ সকলই বিরেচক ঔষধ বলিয়া সাধ ८ङ्गांलांtन्{इ अt५कृकइtप्ले छूण बिषांन রণতঃ গণ্য হয় । এইরূপ জেলাপ লওয়া অভ্যাস হইতেই ওলাউঠা রোগের উৎপত্তি হইতে দেখা গিয়াছে। উপর্যুপরি জোলাপ লইতে থাকিলেই, সকল সময় উস্থা আশাপ্রদ ফলদায়ক হয় না, কারণ তখন কোষ্ঠ উন্মোচনকারী পদার্থ সকল শরীরের নিত্য স্বভাবক্স ত্রব্যের মধ্যেই পরিগণিত হইয়া পড়ে । সুতরাং অভ্যাস মত জোলাপ প্রয়োগেও, যখন কোষ্ঠ পরিস্থত হইল না দেখা গেল, তখনই উগ্রতর বস্তুর সাহায্যে উহ করাইবার চেষ্ট হইয়া থাকে। কিন্তু ফলে কি দেখা যায়! উপর্যুপরি কৰাঘাতে নিরতিশয় উত্তেজিত হইয়া, অন্ত্রের কার্য্য এতই সতেজে হইতে