পাতা:অজীর্ণতা প্রতিকার ও ব্যবস্থা.djvu/৪২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

oS अर्झौर्डीङ । কথার অবতারণা অপ্রাসঙ্গিক হইবে বলিয়া উহাতে বিরত থাকিয়া এই স্থান হইতেই আমাদের সূত্র ধরা যাউক । স্নানাচ্ছুিক না করিয়া ভোজন অকর্ত্তব্য হিন্দু কেন বলেন দেখা যাউক ঃ– স্বান দ্বারা অগ্নির দীপ্তি, তেজোবৃদ্ধি, আয়ু প্রতিপালন, বলোৎপত্তি এবং কচ্ছুরোগ, মল, শ্রান্তি, স্বেদ, তন্ত্রা, তৃষ্ণ ও দাহ নিবারিত হইয়া থাকে। শীতল জলদি স্বারা শরীরের বাহ্যভাগ সিক্ত হইলে, শরীরজাত উত্তাপ প্রতিহত হইয়া,দেহের অভ্যস্তরে প্রবেশ করত: छठंद्रांग्नि প্রদীপ্ত करन।_७३ কারণেই স্নানের অব্যবহিত পরেই ক্ষুধার উদ্রেক হইয়া থাকে। মুস্থ ও বলবান ব্যক্তির পক্ষে নিত্যস্নান বিধেয় ༢།༢ s ཨཱས། জানিবে । স্নানের অব্যবহিত পরেই যে ক্ষুধার উদ্রেক হইয়া থাকে, তাহ বোধ হয় অনেকেই অনুভব করিয়াছেন—স্বানের কিঞ্চিৎ পূর্ব্বেও উদর ভারযুক্ত থাকিলে তুমি স্বানের পরই দেখিবে যে তোমার ক্ষুধার উদ্রেক হইয়াছে। তবেই দেখ উহার সহ স্বাস্থ্যের কত অধিক সম্বন্ধ !! এইবার দেখা যাউক আহারের পূর্ব্বে আহিকের আবশুকতা আছে কি না ? সকল চিকিৎসা শাস্ত্রেই কথিত আছে যে, আহার কালে শাস্তচিত্তে মুখোপবিষ্ট হইয়। উপবেশন করা প্রয়োজন । নিজ ইষ্টদেব ও ভগবানকে ডাকিয় তাহার রূপ প্রার্থনা করায়, চিত্তে ধৈর্য্য ও শান্তি আসিয়া থাকে কিনা তাহাও কি আবার জিজ্ঞাসা করিতে হইবে ? সুতরাং সাৰিক হিন্দুর জন্ত ঋষিগণ ধে ব্যবস্থা প্রণোদন করিয়া গিয়াছেন তাহা সর্ব্বথা পালনীয় জামিবে ।