পাতা:অজীর্ণতা প্রতিকার ও ব্যবস্থা.djvu/৮০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

१२ জঞ্জীর্ণত । হইতে দেখ। গিয়াছে । আমরা আমাশয় রোগী মাত্রকেই এই প্রকার জলে ভিঞ্জন চিড়া, কিঞ্চিং লেবুর রস ও চিনি সহ খাইতে দিয় বিশেষ উপকার পাইয়াছি। অজীর্ণরোগী ওঁ যদি পর্য্যায় ক্রমে, খই এবং ইহা সেবন করিতে পারেন, আমাদের বিশ্বাস সহজেই তাহ হইলে রোগ বিন্নীত হইতে পারে । চাউল ভাজিয়া মুড়ি তৈয়ার করিতে হয় ; খই এর স্তায় ইহাও লঘু বটে, কিন্তু খই অপেক্ষাকৃত অধিক লঘু তৈল লবণ ও লঙ্ক সংযোগে মুড়ি অতিশয় মুখরোচক হয় কিন্তু অতিশয় গুরুপাক হইয়া থাকে, এজন্য অজীর্ণ রোগাক্রান্তগণ ইহ। এইভাবে কদাচ যেন সেবন না করেন । ডিস্পেপটিকগণ যদি বাজারের চলিত খাবার দ্রব্যাদি না খাইয়া, শুদ্ধ মুড়ি খাওয়৷ অভ্যাস করেন, তাহা হইলে বোধ হয় অজীর্ণ রোগীর সংখা। মোটের উপর দুই তৃতীয়াংশ কম দেখা যাইতে পারে । মুড়ির श्रांज़ ७कप्रिं दि:भय ७५ ७३ cश, झेश्ॉज़ डिझन छल श्किञ्चि বিশেষ উপকারী । চাউলের পরই আট বা ময়দ আমাদের নিত্য আহার্যোর মধ্যে স্থান পাইয়া থাকে ময়দ ও জাট। 4३ रुक्रtन: * इंश ७थशान्न शंध्र मी झईएलs, পঞ্জাব, উত্তরপশ্চিম এবং বিহার প্রদেশবাসীগণের ইহাই প্রধান খাদ্য বলিয়া পরিগণিত হইতে দেখা যায়। আজকাল আমাদের দেশেও—বিশেষতঃ সহরে—ইহা প্রায় সকলেরই একবেলাকার খাদ্য হইয়। .*াড়াইয়াছে। অনেকে দুইবেল তাত না খাইয়া, এক বেলা ভাত এবং অন্ত বেলায় অর্থাৎ