পাতা:অথৈজল - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১১৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

se' wen wyryf, পায়ার কি আছে তাও জানি না। এণন কিছু অপূর্ব ধরণের ' রূপসী সে নয়। অমন মেয়ে আর কখনও দেখিনি, এ কথাও অবিশ্বাস্ত। সুরবালা যখন নববধূরূপে এসেছিল আমাদের বাড়ি, তখন ওর চেয়ে অনেক রূপসী ছিল, এখন অবিশিষ্ঠ তার বয়স অনেক বেশি হয়ে গিয়েছে এখন আর তেমন রূপ নেই। কিন্তু ওসব কিছু নয়। আমি জানি । পাল্লার রূপ। ওর প্রত্যেক অঙ্গপ্রত্যঙ্গে, ওর মুখের শ্রীতে, ওর চোখের চাউনিতে, ওর মাখার | চুলের ঢেউ খেলানো নিবিড়তায়, ওর চটুল হাসিতে, ওর হাতপায়ের লাস্যভঙ্গিতে। মুখে বলা যায় না। সে কি। অথচ তা পুরুষকে কি ভীষণভাবে আকর্ষণ করে।--আর আমার মত পুরুষকে, যে কখনও ছাত্রবয়সেও মেয়েদের ত্রিসীমাণ মাড়ায় নি। মেডিকেল কলেজে পড়বার সময় মিস রোজপর্ক খালে একজন এ্যাংলো ইণ্ডিয়ান নাসকে নিয়ে ছেলেদের মধ্যে কত স্বাক্ষ, কত নাচানাচি, কত রেষারেষি চলতো। কে তাকে নিয়ে |ালনেমা তা বেরুতে পারে, কে তাকে একদিন হোটেলে খাওয়াতে - পারে।-এই নিয়ে কত প্রতিযোগিতা চলতে-আফ্রি স্থণার সঙ্গে দূর থেকে সে সুন্দ-উপসুন্দর যুদ্ধ দেখেছি। কিন্তু আমাৰু। মনের অবস্থা যে কখনও এমন হতে পারে, তা স্বপ্নেও ভাবিনি।’ এখন বুঝেছি, মেয়েদের মধ্যে জোণীভেদ আছে, সব মেয়ে সব পুরুষকে আকর্ষণ করতে পারে না। কে কাকে ৰে টানৰে । সে কথা আগে থেকে কেউ বলতে পারে না। আচ্ছা, শাত্তিও, ভোগলৈ মেয়ে আমাদের গ্রামের শুনতে পাই অনেক পুরুষকে 熱.