পাতা:অথৈজল - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২১২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

vt vir ’ » " yo নেশার মাথায় মানুষের কাণ্ডজ্ঞান থাকে না-তোমার দোষই বা কি ? আমারও ওইরকম হয়েছিল। ভায় । তবে আমার স্ত্রী নেই, ঘর খালি, হাওয়া বইচে হু হু করে। কাল তোমায় একবার বলেছিলাম যে তুমি স্ত্রীপুত্র ছেড়ে বেড়াচ্চ পান্নার পেছনে, কিন্তু রাত্রে ভাবলাম মা লক্ষ্মী তো নাও থাকতে পারেন ? তাই জিজ্ঞেস করলাম। আমার ব্যাপার শুনবে ? আজ ঝড়, সোনার ইট দিয়ে বাড়ি গাঁথতে পারতো, তোমাকে বললাম যে-= ঝড়, একটা লম্বা গল্প ফান্দলে। জায়গাটার নাম সোনামুখী, সেখানে বড় আসবে ভাব গাইতে গিয়েছিল ঝড়। একজন অগ্রদানী বামুনের বাড়িতে ওরা থাকবার বাসা দেওয়া হয়। বাড়িতে ছিল সেই ব্রাহ্মণের স্ত্রী, দুই মেয়ে আর এক বিধবা ভাতৃবধু। এই বাধুটির বয়স তখন কুড়ি একুশ, পরম সুন্দরী-অন্ততঃ ঝড়র চোখে । অনেক রাত্রে ভাবের আসর থেকে ফিরে এলে এই মেয়েটিই তার খাবার নিয়ে আসতো বাইরের ঘরে। ঝড়, তার দিকে ভাল করে চাইতো না। ঝড়, ভদ্রলোক, আমন অনেক গোরস্ত বাড়ি তাকে বাসা নিয়ে আসতে হয়। কাজের * খাতিরে দেশে বিদেশে। গোরস্ত মেয়েরা ভাত বেড়ে দিয়েচে সামনে কখনো উচু চোখে চায় নি। • —সেদিন মেয়েটি ডালের বাটি সামনে ঠেলে দিতে গিয়ে আমার হাতে হাত ঠেকলো। বুঝলে ? আমার মুখ দিয়ে ৎ-বেরিয়ে تخطینه s