উত্তরকাণ্ডে-দ্বিতীয়োছধ্যায়ঃ , বন্ধুবুর্নাশর্তুেনি মিমিভাগুখিলাপি। কুম্ভকর্ণপ্ততে আতে! তত: শূৰ্পণখা নম জার্তা রাবণসোবা ? তন্তে বিভীষণে জ্ঞাতঃ শাম্ভার সৌম্যদর্শনঃ ॥ স্বাধ্যায়ী নিযুঙাহারে নিত্যকর্ম্মপরায়ুণঃ। কুস্তকর্ণপ্ত তুষ্টাত্মা দ্বিজান্ সন্তুষ্টচেতস: ॥৬০ ভজয়মৃষিমজাংশ্চ বিচচারাত্তিদারুণঃ। রাবণেহিপি মহাসত্ত্বে লোক নাং ভয়দায়কঃ । ববুধে লোকানাশায় হ:ময়ে দেহি মিব ॥ ৬১ রাম ত্বং সঙ্কলাগুৰুস্থমভিতে জানাসি বিজ্ঞানবৃক সাক্ষী সর্ব্বছদিস্থিতো হি পরমে মিত্যোদিতে চিমলঃ। ত্বং চীগামনুজাকৃতিঃ স্বমহিনামান্থাগুণৈনাজাসে লীগার্থং লভিচেঙ্গিণ্ডোহুদ ভৰতো বঙ্ক্যাfম রক্ষোদ্ভবম্ ॥ ৬২ বহুঙ্কর কম্পিত হইল ; এবং ধ্বংসস্থচক বছ. তর নিৰ্মিৰ প্রাতৃত্ত হইল। ভংপরে মহা পর্ব্বতাকার কুস্ত কুর্ণ জন্মগ্রহণ করে। তাহার পর শূৰ্পণখা নামে রামণের এক সহোদরা উৎপন্ন হয়। অনন্তর প্রশস্ত চত্ত সৌম্যদর্শন त्ठिौश* छे९*ब्र श्न । विडौमृ१, या ५Iाष्ट्र-७९পর, সংগ্রন্তভোজী ও নিত্য-কর্ম্মপরায়ণ হইলেম । অতি দারুণ তুষ্টাত্ম কুম্ভকর্ণ প্রশাঙ্কচিত্ত দ্বিগ্নগণকে ও ঋষিসমুহকে ভক্ষণ করত বিচরণ করত। শরীরিক্ষণের বিমাশার্থ রোগ যেমন বৃদ্ধি প্রাপ্ত হয়, সেইরূপ লোকভয়াবহ মহাবল রাবণও সকল লোক বিমাশের জন্ত বুদ্ধি পাইতে লাগিল।” “রাম! তুমি নির্ম্মল নিত্য-প্রকাশ পরম পদার্থ ; সকলেরই নো. গত বিষয় সম্পূর্ণৰূপে অংগত আছ; ৰাৱণ, তুমি বিজ্ঞানরূপে সঞ্চদশী, সাক্ষা ও সকলেরই সৃদয়ে অবস্থিত ; তোমার মহিমা কেবল তুমিই জ{R ; মাঃগুণ ভোমকে স্পর্শ করিতে পারে না; তুমি লীলাক্রমে মনুষ্যদেহ ধারণ করিয়া লীলার জন্তই জামাকে বলিতে আদেশ করিমাছ, তাই আৰু তোমার নিৰটে রাক্ষসগণের ऐ}९°सि विवद्र१ वणि८७fछ । द्राय (ए ! चामि به یوه জামামি কেবলমনস্তমচিন্তাশক্তিং ऽिब्रांज्जभकद्रभज९ विउिग्नज्ख्यू । ত্বাং রাম মূঢ়লিজরূপমনুপ্রবৃত্তে মূঢ়োছপ্যহং ভবনুগ্রহউচ্চরামি। ৬৩ এবং বাস্তমিজবংশপবিত্রকীর্ত্ত; কুস্তোদ্ভবং রঘুপতিঃ প্রহসন বজ্ঞাসে। মাগ্লুশ্রিউৎ সঞ্চলমেতদনন্তকত্বাং মৎকীর্ত্তনং জগতি "পহরং নিবোধ ॥৬৪ ইতি প্রথমোছধ্যায়: । দ্বিতীয়েtহ ধ্যায়ঃ । ঐীরামচনং শ্রীত্ব পরমাঃ নীলঙঃ । মুনি: প্রোবাচ সদসি সর্ব্বেষাং তত্র শৃংগ ॥১ অথ বিণ্ডেশ্বরে দেপ্তর কালেন কেনচিৎ ৷ আীে পুষ্পকারূঢ় পিওরং দ্রষ্টুমঞ্জস ॥২ SAAAAAA S AAAAA T TAA S SA SASA AAA SAAAS AAAAA AAAA SAAAA S S S S = '-مb---- سےسبسے۔ --سے a . " মূঢ় হইলেও তোমার, অনুগ্রহেই তোমাকে অবগত অঙ্কি,—“তুমি একমাত্র, অনন্ত অচিন্ত্যশক্তি ও চৈতস্তস্বরূপ ; তোমার নাশ নাই, উৎপত্তি নাই; তুমি আত্ম-তত্ত্বভিজ্ঞ, নিজ স্বরূপ গোপন করিখ বুধিয়াছ ; আমি তদনুসারেই প্রবৃত্ত হইয়া তোমার প্রতি মনুষ্যবৎ ব্যবহার করিতেছি। কুন্তলভূত ঋষি এইরূপ বলিতে থাকিলে, সূর্য্যবংশের পুণ্যশ্লোক রঘুপতি হান্ত করত তাহ:ে નિtળનজামা ভিন্ন আর কিছুই সখ্য নহে ; অস্ত্রএৰ জানিও জগতে সমস্তই মাৰাময় । জানিও মদীয় চরিত্র-কীর্ত্তন কলুষরাশি বিনাশ করে ” ৫২–৬৪ । summa AANJE দ্বিতীয় অধ্যায়ু । জগস্ত্য মুনি, ঐরামের কথা শুনি পামানন্দে সভামধ্যে ভ্রাতৃবর্গ সংক্ষে বলতে লাগিলেন,—কিছুকাল পরে কোন সময়ে দেব ধনषाघ, नि७८क (शर्षिषां★ अछ, श्रृं*कkब्रांरtन
