বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:অধ্যাত্ম রামায়ণ - মহেশচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/৪৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আদিকাণ্ডে চতুর্থ অধ্যায় । ৩৯ হে কর । এতেক শুনিয়া পরে শ্রীরঘু নন্দন। অভেদ্য ধনুকে গুণ দিয়া ততক্ষণ। সবলে দিলেন তবে ধনুকে টঙ্কার। নিনাদে পূর্ণিত বন কম্পে ধরার। ঘোর রূপি তাড়ক সে শুনিয়া টঙ্কার। অহঙ্কারে মত্ত সদা অহিত আচার ক্রোধেতে মুস্থিত হয়ে মেঘতুল্য ধায় । উপনীত হয় আসি স্ত্রীরাম যথায় ॥১ দশদিগ অন্ধকার করিয়া রাক্ষসী। নিরীক্ষণ করে তাতে রাম পুর্ণ শশি । আকর্ণ পর্যন্ত শর করি আকর্ষণ। এক বুণে ভাড়কারে করেণ মর্দন ! বজ্রের সামান বাণ পড়ে তার বুকে। পড়িল সে ঘোর বনে রক্ত উঠে মুখে ; হজিয়া রাক্ষসী দেহ তাড়ক তখন। পূর্ব্বকার কি রূপ করিল ধারণ পরম সুন্দরী রূপ হইল তাহার । ভূষিত করেছে অঙ্গ সর্ব্ব অলঙ্কার। পূর্ব্বকার শাপে ভেঁহ পিশাচি যে ছিল । শ্রীরাম প্রসাদে এবে বিমুক্ত হইল । প্রদক্ষিণ করি রামে প্রণাম করিল। ঐরাম আজ্ঞায় যক্ষি স্বগেতে চলিল । ত্রিপদী । মহামুনি, অতঃপরে, এঁরামে কোলেতে করে, চুম্ব দিল বদম কমলে। মন্তকের প্রাণ লয়, পুলকে পূর্ণিত হয়, চিন্তে মুনি চিন্তামণি কোলে ॥ মহামুনি তার পরে, সৰ্বঅন্ত্র জাল ধরে, শ্রীরামেরে করি সমর্পণ। হয়ে অতি পুলকিত, সরহস্য মস্ত্রোচিত, শিক্ষা দেন ঐরামে তখন ৷ দ্বিজ শ্রীমহেশ কয়, যেই মন্ত্র যুৰি